How to know which snake poisonous: কোন সাপের বিষ আছে? কোন সাপের বিষ নেই? জেনে নিন বুঝবেন কীভাবে

Last Updated:
How to know which snake poisonous: সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেন না কোন সাপ বিষধর বা কোন সাপ বিষহীন। সাধারণ কিছু উপায় রয়েছে যেগুলি লক্ষ্য করা সম্ভব হলে চোখে দেখেই বলে দেওয়া যায় কোন সাপের বিষ রয়েছে আর কোন সাপের নেই।
1/10
চলছে বর্ষার মরশুম। এই সময় গ্রামাঞ্চলে বাড়ে সাপের উপদ্রব। প্রায়শই বাড়িতে সাপ ঢোকা থেকে ছোবল দেওয়ার খবর সামনে আসে। বর্ষাকালে গ্রামে সাপ আতঙ্কের অন্যতম কারণ হিসেবেই মনে করা হয়।
চলছে বর্ষার মরশুম। এই সময় গ্রামাঞ্চলে বাড়ে সাপের উপদ্রব। প্রায়শই বাড়িতে সাপ ঢোকা থেকে ছোবল দেওয়ার খবর সামনে আসে। বর্ষাকালে গ্রামে সাপ আতঙ্কের অন্যতম কারণ হিসেবেই মনে করা হয়।
advertisement
2/10
সাপ দেখলে আতঙ্কিত হন না এমন মানুষ হাতে গোনা। কিন্তু সব সাপ বিষধর হয় না। সাপ কামড়ালে সঠিক সময়ের মধ্যে চিকিৎসা করাতে পারলে মৃত্যুর সম্ভাবনা কম। তবে খুব বিষধর সাপ ছোবল দিলে দ্রুত চিকিৎসা না করাতে পারলে পরিস্থিতি ভয়ের হতে পারে।
সাপ দেখলে আতঙ্কিত হন না এমন মানুষ হাতে গোনা। কিন্তু সব সাপ বিষধর হয় না। সাপ কামড়ালে সঠিক সময়ের মধ্যে চিকিৎসা করাতে পারলে মৃত্যুর সম্ভাবনা কম। তবে খুব বিষধর সাপ ছোবল দিলে দ্রুত চিকিৎসা না করাতে পারলে পরিস্থিতি ভয়ের হতে পারে।
advertisement
3/10
গ্রাম বাংলায় বর্ষায় মূলত চার ধরনের বিষধর সাপ রয়েছে যেগুলির ছোবল ভয়ঙ্কর হতে পারে। সেই তালিকায় রয়েছে গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া ও কালাচ বা কালচিতি সাপ। এমনিতেই এই সাপের নাম শুনেলে আতঙ্কে কেঁপে ওঠেন সাধারণ মানুষ।
গ্রাম বাংলায় বর্ষায় মূলত চার ধরনের বিষধর সাপ রয়েছে যেগুলির ছোবল ভয়ঙ্কর হতে পারে। সেই তালিকায় রয়েছে গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া ও কালাচ বা কালচিতি সাপ। এমনিতেই এই সাপের নাম শুনেলে আতঙ্কে কেঁপে ওঠেন সাধারণ মানুষ।
advertisement
4/10
তবে এছাড়াও অনেক ধরনের সাপ দেখা যায়। তবে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেন না কোন সাপ বিষধর বা কোন সাপ বিষহীন। সাধারণ কিছু উপায় রয়েছে যেগুলি লক্ষ্য করা সম্ভব হলে চোখে দেখেই বলে দেওয়া যায় কোন সাপের বিষ রয়েছে আর কোন সাপের নেই।
তবে এছাড়াও অনেক ধরনের সাপ দেখা যায়। তবে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেন না কোন সাপ বিষধর বা কোন সাপ বিষহীন। সাধারণ কিছু উপায় রয়েছে যেগুলি লক্ষ্য করা সম্ভব হলে চোখে দেখেই বলে দেওয়া যায় কোন সাপের বিষ রয়েছে আর কোন সাপের নেই।
advertisement
5/10
বিষাক্ত সাপ চেনার উপায়গুলি হল- বিষধর সাপের চোখের মণি লম্বাটে হয়, বিষাক্ত সাপের লম্বাটে বিষদাঁত রয়েছে, কামড়ের সময় এই বিষদাঁত বসিয়ে দেয় সাপ। আর বিষহীন সাপ চেনার উপায় হল বিষহীন সাপের চোখের মণি গোলাকার হয় ও এদের দাঁত থাকলেও বিষগ্রন্থি থাকে না, অনেক সময় দাঁত লম্বাটে হয় না।
বিষাক্ত সাপ চেনার উপায়গুলি হল- বিষধর সাপের চোখের মণি লম্বাটে হয়, বিষাক্ত সাপের লম্বাটে বিষদাঁত রয়েছে, কামড়ের সময় এই বিষদাঁত বসিয়ে দেয় সাপ। আর বিষহীন সাপ চেনার উপায় হল বিষহীন সাপের চোখের মণি গোলাকার হয় ও এদের দাঁত থাকলেও বিষগ্রন্থি থাকে না, অনেক সময় দাঁত লম্বাটে হয় না।
advertisement
6/10
এছাড়া বিষধর সাপের মাথা সাধারণত ত্রিভূজাকার হয় ও বিষহীন সাপের মাথা বেশিরভাগ গোলাকার হয়। তবে সাপ ছোঁবল দিলে বেশিরভাগ সময় সেই সাপ বিষধর না বিশহীন তা দেখার সুযোগ হয় না। তাই দ্রুত চিকিৎসা করাই সবথেকে ভাল উপায়।
এছাড়া বিষধর সাপের মাথা সাধারণত ত্রিভূজাকার হয় ও বিষহীন সাপের মাথা বেশিরভাগ গোলাকার হয়। তবে সাপ ছোঁবল দিলে বেশিরভাগ সময় সেই সাপ বিষধর না বিশহীন তা দেখার সুযোগ হয় না। তাই দ্রুত চিকিৎসা করাই সবথেকে ভাল উপায়।
advertisement
7/10
সাপ কাওকে ছোঁবল দিলে কী করতে হবে? রোগীকে হাঁটাচলা বা নড়াচড়া করতে দেওয়া যাবে না। তাহলে দ্রুত বিষ ছড়াবে না। রোগীকে সাহস যোগাতে হবে। রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
সাপ কাওকে ছোঁবল দিলে কী করতে হবে? রোগীকে হাঁটাচলা বা নড়াচড়া করতে দেওয়া যাবে না। তাহলে দ্রুত বিষ ছড়াবে না। রোগীকে সাহস যোগাতে হবে। রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
advertisement
8/10
যে কাজগুলি সাপ কামড়ানোর পর রোগীর সঙ্গে করার দরকার নেই সেগুলি হল, হাতে-পায়ে বাঁধন দেওয়ার দরকার নেই। এতে কোনও লাভ হয় না। ক্ষতস্থান চিরে বা চুষে বিষ বের করা যায় না। কোনওভাবেই ওঝার কাছে নিয়ে গিয়ে সময় নষ্ট করা যাবে না।
যে কাজগুলি সাপ কামড়ানোর পর রোগীর সঙ্গে করার দরকার নেই সেগুলি হল, হাতে-পায়ে বাঁধন দেওয়ার দরকার নেই। এতে কোনও লাভ হয় না। ক্ষতস্থান চিরে বা চুষে বিষ বের করা যায় না। কোনওভাবেই ওঝার কাছে নিয়ে গিয়ে সময় নষ্ট করা যাবে না।
advertisement
9/10
বাড়িতে সাপ প্রবেশ আটকাতে হলে সবথেকে ভাল উপায় হল কার্বলিক অ্যাসিড রাখা। এছাড়া বাড়িতে ধানোর গোলা থাকলে তা পরিষ্কার রাখতে হবে। কোনওভাবে ইঁদূরের উপদ্রব রাখা যাবে না বাড়িতে। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।
বাড়িতে সাপ প্রবেশ আটকাতে হলে সবথেকে ভাল উপায় হল কার্বলিক অ্যাসিড রাখা। এছাড়া বাড়িতে ধানোর গোলা থাকলে তা পরিষ্কার রাখতে হবে। কোনওভাবে ইঁদূরের উপদ্রব রাখা যাবে না বাড়িতে। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।
advertisement
10/10
কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যা দিয়ে সাপ তাড়ানো যেতে পারে। লাল সাবান টুকরো টুকরো করে দেওয়া, সালফারের গুঁড়ো ছড়িয়ে দেওয়া,  রসুন বেঁটে নিয়ে তার সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে ছিটিয়ে দেওয়া,  ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে বাড়ির সাপ উপদ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া, গোল মরিচ বা লঙ্কার গুঁড়ো আর লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া, ভিনিগার ছড়িয়ে দেওয়া। তবে মাথায় রাখতে হবে যে কার্বলিক অ্যাসিডই সাপ তাড়ানোর সবথেকে ভাল উপায়।
কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যা দিয়ে সাপ তাড়ানো যেতে পারে। লাল সাবান টুকরো টুকরো করে দেওয়া, সালফারের গুঁড়ো ছড়িয়ে দেওয়া, রসুন বেঁটে নিয়ে তার সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে ছিটিয়ে দেওয়া, ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে বাড়ির সাপ উপদ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া, গোল মরিচ বা লঙ্কার গুঁড়ো আর লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া, ভিনিগার ছড়িয়ে দেওয়া। তবে মাথায় রাখতে হবে যে কার্বলিক অ্যাসিডই সাপ তাড়ানোর সবথেকে ভাল উপায়।
advertisement
advertisement
advertisement