Night Vision Creature: ঘুটঘুটে অন্ধকার! তাও যেন দিনের আলোর মতো স্পষ্ট, নাইট ভিশনওয়ালা এই প্রাণীদের কথা জানতেন?

Last Updated:
Night Vision Creature: যাদের চোখ আছে, তারা সবাই রাতে দেখতে পায়। কিন্তু নাইট ভিশন প্রকৃতি যাদের দিয়েছে, তারা রাতের বা গহন অন্ধকারেও সব কিছু দেখতে পায় দিনের আলোর মতেই স্পষ্ট ভাবে।
1/7
জীবজগৎ সত্যিই বড় আশ্চর্যে ভরা। বলা হয় বটে, মানুষ পৃথিবীর উন্নততম জীব, কিন্তু পশু, পাখি, সরীসৃপ, কীটপতঙ্গদের এমন কিছু ক্ষমতা রয়েছে যা জানলে অবাক হয়ে যেতে হয়। আসলে, তাদের এই ক্ষমতা একান্তই প্রকৃতির দান। আগুন আর চাকার ব্যবহার শিখে সভ্য সমাজ গড়েছে, তৈরি করেছে আত্মরক্ষার নানা উপায়। অন্য প্রাণীরা তা পারেনি বলেই প্রকৃতি এদের এমন কিছু অনন্য ক্ষমতা দিয়েছে যা তাদের বেঁচে থাকার সহায়ক হয়েছে।
জীবজগৎ সত্যিই বড় আশ্চর্যে ভরা। বলা হয় বটে, মানুষ পৃথিবীর উন্নততম জীব, কিন্তু পশু, পাখি, সরীসৃপ, কীটপতঙ্গদের এমন কিছু ক্ষমতা রয়েছে যা জানলে অবাক হয়ে যেতে হয়। আসলে, তাদের এই ক্ষমতা একান্তই প্রকৃতির দান। আগুন আর চাকার ব্যবহার শিখে সভ্য সমাজ গড়েছে, তৈরি করেছে আত্মরক্ষার নানা উপায়। অন্য প্রাণীরা তা পারেনি বলেই প্রকৃতি এদের এমন কিছু অনন্য ক্ষমতা দিয়েছে যা তাদের বেঁচে থাকার সহায়ক হয়েছে।
advertisement
2/7
এরকম বেশ কিছু ক্ষমতার মধ্যে অন্যতম হল নাইট ভিশন বা রাতে দেখার ক্ষমতা। যাদের চোখ আছে, তারা সবাই রাতে দেখতে পায়। কিন্তু নাইট ভিশন প্রকৃতি যাদের দিয়েছে, তারা রাতের বা গহন অন্ধকারেও সব কিছু দেখতে পায় দিনের আলোর মতেই স্পষ্ট ভাবে।
এরকম বেশ কিছু ক্ষমতার মধ্যে অন্যতম হল নাইট ভিশন বা রাতে দেখার ক্ষমতা। যাদের চোখ আছে, তারা সবাই রাতে দেখতে পায়। কিন্তু নাইট ভিশন প্রকৃতি যাদের দিয়েছে, তারা রাতের বা গহন অন্ধকারেও সব কিছু দেখতে পায় দিনের আলোর মতেই স্পষ্ট ভাবে।
advertisement
3/7
এ রকমই এক আশ্চর্য প্রাণী হল টারসিয়ার। দেখতে ছোট এক ভাল্লুকের মতো। কিন্তু যেটা তাদের চেহারার সব চেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য, যার দিকে প্রথমেই নজর পড়ে, তা হল বেশ বড় দুই চোখ। আচমকা মনে হতেই পারে, ঠিক যেন গোল আকারের চশমার দুটো কাচ চোখে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ রকমই এক আশ্চর্য প্রাণী হল টারসিয়ার। দেখতে ছোট এক ভাল্লুকের মতো। কিন্তু যেটা তাদের চেহারার সব চেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য, যার দিকে প্রথমেই নজর পড়ে, তা হল বেশ বড় দুই চোখ। আচমকা মনে হতেই পারে, ঠিক যেন গোল আকারের চশমার দুটো কাচ চোখে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
advertisement
4/7
টারসিয়ার সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় দেখতে পাওয়া যায়। তাদের এক একটা চোখ তাদের মস্তিষ্কের সমান। কিন্তু তারা মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর মতো তাদের চোখের মণি ঘোরাতে পারে না। ফলে, পাশের দিকে কোনও কিছু দেখতে হলে এদের পুরো মাথাটাই ঘোরাতে হয়।
টারসিয়ার সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় দেখতে পাওয়া যায়। তাদের এক একটা চোখ তাদের মস্তিষ্কের সমান। কিন্তু তারা মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর মতো তাদের চোখের মণি ঘোরাতে পারে না। ফলে, পাশের দিকে কোনও কিছু দেখতে হলে এদের পুরো মাথাটাই ঘোরাতে হয়।
advertisement
5/7
তবে হ্যাঁ, এরা রাতে কিন্তু সব রঙ দেখতে পায় না। টারসিয়ারের চোখের গঠন এমইন যে তারা রাতে একই রঙের সব কিছু দেখতে পায়। তবে যতই অন্ধকার হোক না কেন, ক্ষুদ্রতম পোকামাকড় এবং ছোট পাখিও এদের চোখ এড়িয়ে যায় না। রাতের অন্ধকারে টারসিয়ারের চোখ দেখলে অনেকেই ভয় পেয়ে যেতে পারেন। এদের চোখ আলোর শেষ ফোটনটুকু পর্যন্ত শুষে নিতে পারে, সেই জন্যই রাতের অন্ধকারেও এদের দেখতে অসুবিধা হয় না।
তবে হ্যাঁ, এরা রাতে কিন্তু সব রঙ দেখতে পায় না। টারসিয়ারের চোখের গঠন এমইন যে তারা রাতে একই রঙের সব কিছু দেখতে পায়। তবে যতই অন্ধকার হোক না কেন, ক্ষুদ্রতম পোকামাকড় এবং ছোট পাখিও এদের চোখ এড়িয়ে যায় না। রাতের অন্ধকারে টারসিয়ারের চোখ দেখলে অনেকেই ভয় পেয়ে যেতে পারেন। এদের চোখ আলোর শেষ ফোটনটুকু পর্যন্ত শুষে নিতে পারে, সেই জন্যই রাতের অন্ধকারেও এদের দেখতে অসুবিধা হয় না।
advertisement
6/7
আবার, টারসিয়ারের মতো অন্ধকারে দেখতে পায় থ্রেডফিন ড্রাগনফিশও। এই মাছটি সমুদ্রের সেই অংশে পাওয়া যায় যেখানে সূর্যের আলো পৌঁছয় না। তাই এটি দেখতে একটি বিশেষ কৌশল ব্যবহার করে। এর শরীরের নিচের অংশে এক ধরনের আলো তৈরি হয়, ওটাই তাদের দেখতে সাহায্য করে।
আবার, টারসিয়ারের মতো অন্ধকারে দেখতে পায় থ্রেডফিন ড্রাগনফিশও। এই মাছটি সমুদ্রের সেই অংশে পাওয়া যায় যেখানে সূর্যের আলো পৌঁছয় না। তাই এটি দেখতে একটি বিশেষ কৌশল ব্যবহার করে। এর শরীরের নিচের অংশে এক ধরনের আলো তৈরি হয়, ওটাই তাদের দেখতে সাহায্য করে।
advertisement
7/7
গুহায় বসবাসকারী প্রাণীরাও এক অনন্য উপায়ে দেখে, কারণ সেখানেও আলো কম থাকে। সমুদ্রের নিচে গুহায় বসবাসকারী রিম্পেড আদতে সম্পূর্ণ অন্ধ। কিন্তু এর শরীরে এক লম্বা অ্যান্টেনা এবং একটি পর্দা রয়েছে, যার মাধ্যমে এটি তার কাছাকাছি আসা শিকারকে সংবেদনের সাহায্যে চিনতে পারে।
গুহায় বসবাসকারী প্রাণীরাও এক অনন্য উপায়ে দেখে, কারণ সেখানেও আলো কম থাকে। সমুদ্রের নিচে গুহায় বসবাসকারী রিম্পেড আদতে সম্পূর্ণ অন্ধ। কিন্তু এর শরীরে এক লম্বা অ্যান্টেনা এবং একটি পর্দা রয়েছে, যার মাধ্যমে এটি তার কাছাকাছি আসা শিকারকে সংবেদনের সাহায্যে চিনতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement