Knowledge: বছরে মেলে মাত্র ১০-১২ দিন! এই ফলের ঔষধি গুণ জানলে অবাক হয়ে যাবেন

Last Updated:
Timru Fruit in Rajasthan: গ্রীষ্মের মরশুমের আর একটি বিরল ফলের গল্প বলা যাক, যার ঔষধি গুণ অতুলনীয়।
1/7
গ্রীষ্মকালীন ফলের কথা বললেই আম, কাঁঠাল, জাম, লিচুর কথা মনে হয়। আর সত্যি বলতে কী এই সব ফল এতটাই সুস্বাদু যে, তা মন ভরিয়ে দেয়। তবে গ্রীষ্মের মরশুমের আর একটি বিরল ফলের গল্প বলা যাক, যার ঔষধি গুণ অতুলনীয়।
গ্রীষ্মকালীন ফলের কথা বললেই আম, কাঁঠাল, জাম, লিচুর কথা মনে হয়। আর সত্যি বলতে কী এই সব ফল এতটাই সুস্বাদু যে, তা মন ভরিয়ে দেয়। তবে গ্রীষ্মের মরশুমের আর একটি বিরল ফলের গল্প বলা যাক, যার ঔষধি গুণ অতুলনীয়।
advertisement
2/7
আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল, টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল বাজারে পাওয়া যায় মাত্র ১০-১২ দিন! এই ফলটির নাম হল তিমরু।
আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল, টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল বাজারে পাওয়া যায় মাত্র ১০-১২ দিন! এই ফলটির নাম হল তিমরু।
advertisement
3/7
 শুধুমাত্র রাজস্থানের মেওয়ারের জঙ্গলেই পাওয়া যায় এই ফল। জঙ্গল কিংবা পাহাড়ি এলাকায় উৎপন্ন এই ফলের ঔষধি গুণ মারাত্মক। এর জন্য সারা বছরের জন্য অপেক্ষা করে থাকে মানুষ।
শুধুমাত্র রাজস্থানের মেওয়ারের জঙ্গলেই পাওয়া যায় এই ফল। জঙ্গল কিংবা পাহাড়ি এলাকায় উৎপন্ন এই ফলের ঔষধি গুণ মারাত্মক। এর জন্য সারা বছরের জন্য অপেক্ষা করে থাকে মানুষ।
advertisement
4/7
হলদেটে কমলা রঙের এই ফলটির স্বাস্থ্য উপকারিতা অতুলনীয়। তিমরু বিক্রি হয় ওই রাজ্যেরই চিতোরগড় এবং ভিলওয়াড়ায়।  দেবীলাল নামে এক তিমরু ফল বিক্রেতা জানান যে, এটা একটা বন্য ফল। যা বন এবং পাহাড়ি অঞ্চলে হয়।
হলদেটে কমলা রঙের এই ফলটির স্বাস্থ্য উপকারিতা অতুলনীয়। তিমরু বিক্রি হয় ওই রাজ্যেরই চিতোরগড় এবং ভিলওয়াড়ায়। দেবীলাল নামে এক তিমরু ফল বিক্রেতা জানান যে, এটা একটা বন্য ফল। যা বন এবং পাহাড়ি অঞ্চলে হয়।
advertisement
5/7
 তিমরু আমাদের শরীরকে গ্রীষ্মের প্রকোপ থেকে রক্ষা করে। এই কারণে আদিবাসীরা বাড়ি থেকে কাজে বার হওয়ার আগে এই ফল খেয়ে নেন। দেবীলাল আরও বলেন যে, “আমি নিজে জঙ্গলে গিয়ে এই ফল তুলে আনি। তিমরু পাকলে আরও ভাল খেতে লাগে। আর প্রতি বছর তিমরু বিক্রি করতে আমি ভিলওয়াড়া এবং চিতোরগড় যাই। ভিলওয়াড়ায় এই ফল বিক্রি হয় কেজি প্রতি ১০০ টাকা দরে।”
তিমরু আমাদের শরীরকে গ্রীষ্মের প্রকোপ থেকে রক্ষা করে। এই কারণে আদিবাসীরা বাড়ি থেকে কাজে বার হওয়ার আগে এই ফল খেয়ে নেন। দেবীলাল আরও বলেন যে, “আমি নিজে জঙ্গলে গিয়ে এই ফল তুলে আনি। তিমরু পাকলে আরও ভাল খেতে লাগে। আর প্রতি বছর তিমরু বিক্রি করতে আমি ভিলওয়াড়া এবং চিতোরগড় যাই। ভিলওয়াড়ায় এই ফল বিক্রি হয় কেজি প্রতি ১০০ টাকা দরে।”
advertisement
6/7
   বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরাও তিমরুর উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তাঁরা বলেন যে, তিমরু ফলের পুষ্টিগুণ অতুলনীয়। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কপার, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, সেলেনিয়ামের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরাও তিমরুর উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তাঁরা বলেন যে, তিমরু ফলের পুষ্টিগুণ অতুলনীয়। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কপার, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, সেলেনিয়ামের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
advertisement
7/7
 এখানেই শেষ নয়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে তিমরু। এছাড়া ওজন কমাতেও সহায়ক এই ফল। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে এবং শরীরের ফোলাভাব কমাতে তিমরু অত্যন্ত কার্যকরী। তাই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ, এই ফল সকলের খাওয়া উচিত।
এখানেই শেষ নয়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে তিমরু। এছাড়া ওজন কমাতেও সহায়ক এই ফল। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে এবং শরীরের ফোলাভাব কমাতে তিমরু অত্যন্ত কার্যকরী। তাই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ, এই ফল সকলের খাওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement