Success Story: ভারতের প্রত্যন্ত এই গ্রামকে বলা হয় IAS-IPS এর ফ্যাক্টরি! ৭৫টা পরিবারের মধ্যে ৫১ জনই আধিকারিক...জানেন সেই গ্রামের নাম?

Last Updated:
পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়ার 12th Fail সিনেমায় মনোজ চোপড়ার চরিত্রে বিক্রান্ত মাসির অনবদ্য অভিনয় দেখে অনেক ভারতীয়ই আইএএস-আইপিএস স্বপ্ন দেখার বিষয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছেন৷ এমনকি, অনেকে, তাংদের সন্তানদেরও এ বিষয়ে অনুপ্রাণিত করার জন্য সিনেমাটি দেখিয়েছেন৷
1/7
মাত্র ৭৫টা পরিবার৷ তার মধ্যে ৫১ জনই আইএএস, আইপিএস অথবা আইআরএস-এর মতো অফিসার হয়েছে৷ ৪৫ জন পিসিএস-এর মতো পোস্টে রয়েছেন৷ শুধু ছেলেরাই নয়, বছরের পর বছর ধরে এই গ্রাম থেকে ছেলে, মেয়ে উভয়েই ইউপিএসসি পরীক্ষায় একের পর এক জন সফল হয়েছেন এবং গ্রামের নাম উজ্জ্বল করেছেন৷
মাত্র ৭৫টা পরিবার৷ তার মধ্যে ৫১ জনই আইএএস, আইপিএস অথবা আইআরএস-এর মতো অফিসার হয়েছে৷ ৪৫ জন পিসিএস-এর মতো পোস্টে রয়েছেন৷ শুধু ছেলেরাই নয়, বছরের পর বছর ধরে এই গ্রাম থেকে ছেলে, মেয়ে উভয়েই ইউপিএসসি পরীক্ষায় একের পর এক জন সফল হয়েছেন এবং গ্রামের নাম উজ্জ্বল করেছেন৷
advertisement
2/7
পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়ার 12th Fail সিনেমায় মনোজ চোপড়ার চরিত্রে বিক্রান্ত মাসির অনবদ্য অভিনয় দেখে অনেক ভারতীয়ই আইএএস-আইপিএস স্বপ্ন দেখার বিষয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছেন৷ এমনকি, অনেকে, তাংদের সন্তানদেরও এ বিষয়ে অনুপ্রাণিত করার জন্য সিনেমাটি দেখিয়েছেন৷
পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়ার 12th Fail সিনেমায় মনোজ চোপড়ার চরিত্রে বিক্রান্ত মাসির অনবদ্য অভিনয় দেখে অনেক ভারতীয়ই আইএএস-আইপিএস স্বপ্ন দেখার বিষয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছেন৷ এমনকি, অনেকে, তাংদের সন্তানদেরও এ বিষয়ে অনুপ্রাণিত করার জন্য সিনেমাটি দেখিয়েছেন৷
advertisement
3/7
 সিনেমায় দেখানো হয়েছিল মধ্যপ্রদেশের চম্বলের মতো কুখ্যাত ছোট গ্রাম থেকে কী নিরন্তর লড়াই করে মনোজ কুমার সাধারণ গ্রাম্য দ্বাদশ ফেল ছাত্র থেকে আইপিএস অফিসার হয়ে ওঠে৷ কিন্তু, জানেন কী, শুধু এই ওই গ্রাম চম্বলই নয় , ভারতের বহু প্রত্যন্ত গ্রামের এমন অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রী রয়েছেন, যাঁরা বহু পরিশ্রম করে দেশের সর্বোচ্চ পরীক্ষায় সফল হন৷
সিনেমায় দেখানো হয়েছিল মধ্যপ্রদেশের চম্বলের মতো কুখ্যাত ছোট গ্রাম থেকে কী নিরন্তর লড়াই করে মনোজ কুমার সাধারণ গ্রাম্য দ্বাদশ ফেল ছাত্র থেকে আইপিএস অফিসার হয়ে ওঠে৷ কিন্তু, জানেন কী, শুধু এই ওই গ্রাম চম্বলই নয় , ভারতের বহু প্রত্যন্ত গ্রামের এমন অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রী রয়েছেন, যাঁরা বহু পরিশ্রম করে দেশের সর্বোচ্চ পরীক্ষায় সফল হন৷
advertisement
4/7
উত্তরপ্রদেশের জৌনপুর জেলার ছোট্ট গ্রাম৷ এখানে আমরা এমন একটি গ্রামের কথা আলোচনা করছি যে গ্রামের মানুষ কৃষিকাজের থেকেও বেশি পড়াশোনা করে৷ জেলা সদর থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামে জনসংখ্যা ১ হাজার ১৭৪ জন৷ তার মধ্যে ৭৩৬ জনই উচ্চ শিক্ষিত৷ গ্রামে ৫৯৯ জন পুরুষ ও ৫৭৫ জন মহিলা রয়েছে। তার মধ্যে ৪২১ জন পুরুষ এবং ৩১৫ জন মহিলা উচ্চশিক্ষিত। গ্রামটি জাফরাবাদ বিধানসভা আসনের অন্তর্গত।
উত্তরপ্রদেশের জৌনপুর জেলার ছোট্ট গ্রাম৷ এখানে আমরা এমন একটি গ্রামের কথা আলোচনা করছি যে গ্রামের মানুষ কৃষিকাজের থেকেও বেশি পড়াশোনা করে৷ জেলা সদর থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামে জনসংখ্যা ১ হাজার ১৭৪ জন৷ তার মধ্যে ৭৩৬ জনই উচ্চ শিক্ষিত৷ গ্রামে ৫৯৯ জন পুরুষ ও ৫৭৫ জন মহিলা রয়েছে। তার মধ্যে ৪২১ জন পুরুষ এবং ৩১৫ জন মহিলা উচ্চশিক্ষিত। গ্রামটি জাফরাবাদ বিধানসভা আসনের অন্তর্গত।
advertisement
5/7
এই গ্রামের নাম মাধোপট্টি৷ মাধোপট্টি গ্রামকে আইপিএস, আইএএস আধিকারিকদের ‘ফ্যাক্টরি’ বলা হয়৷ গ্রামটি প্রথম লাইমলাইটে আসে, যখন উত্তরপ্রদেশের এই প্রত্যন্ত গ্রামের একটি পরিবারের ৫ জনই আইএএস অফিসার হন৷
এই গ্রামের নাম মাধোপট্টি৷ মাধোপট্টি গ্রামকে আইপিএস, আইএএস আধিকারিকদের ‘ফ্যাক্টরি’ বলা হয়৷ গ্রামটি প্রথম লাইমলাইটে আসে, যখন উত্তরপ্রদেশের এই প্রত্যন্ত গ্রামের একটি পরিবারের ৫ জনই আইএএস অফিসার হন৷
advertisement
6/7
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, ১৯৫২ সালে প্রথমবারের মতো ডাঃ ইন্দুপ্রকাশ এই গ্রাম থেকে আইএএস হয়েছিলেন এবং ইউপিএসসিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে গ্রামের গৌরব এনেছিলেন। ১৯৯৫ সালে, বিনয় সিং পরীক্ষায় ১৩ তম স্থান পেয়েছিলেন এবং বিহারের মুখ্য সচিব হয়ে গ্রামের গৌরব এনেছিলেন। এছাড়াও ১৯৬৪ সালে ছত্রশাল সিং আইএএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তামিলনাড়ুর মুখ্য সচিব হন।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, ১৯৫২ সালে প্রথমবারের মতো ডাঃ ইন্দুপ্রকাশ এই গ্রাম থেকে আইএএস হয়েছিলেন এবং ইউপিএসসিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে গ্রামের গৌরব এনেছিলেন। ১৯৯৫ সালে, বিনয় সিং পরীক্ষায় ১৩ তম স্থান পেয়েছিলেন এবং বিহারের মুখ্য সচিব হয়ে গ্রামের গৌরব এনেছিলেন। এছাড়াও ১৯৬৪ সালে ছত্রশাল সিং আইএএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তামিলনাড়ুর মুখ্য সচিব হন।
advertisement
7/7
১৯৬৪ সালে, অজয় ​​সিং এবং ১৯৬৮ সালে শশিকান্ত সিং আইএএস অফিসার হয়ে গ্রামের উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যান। এই চারজন এখানকার প্রথম আইএএস অফিসার ডাঃ ইন্দুপ্রকাশের ভাই।
১৯৬৪ সালে, অজয় ​​সিং এবং ১৯৬৮ সালে শশিকান্ত সিং আইএএস অফিসার হয়ে গ্রামের উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যান। এই চারজন এখানকার প্রথম আইএএস অফিসার ডাঃ ইন্দুপ্রকাশের ভাই।
advertisement
advertisement
advertisement