Success Story: ক্রিকেটেই হয়তো গড়তেন কেরিয়ার, কিন্তু আচমকাই বদলে গেল সবটা; অনুপ্রেরণা জোগাবে এই আইপিএস অফিসারের সাফল্যের কাহিনি

Last Updated:
মহারাষ্ট্র ক্যাডারের আইপিএস অফিসার কার্তিক মাধিরা। আদতে তিনি হায়দরাবাদের বাসিন্দা। আইপিএস-এ যোগ দেওয়ার আগে অনূর্ধ্ব ১৩, ১৫, ১৭ এবং ১৯-এ খেলেছেন তিনি।
1/5
ছাত্রজীবনে অধিকাংশ ছেলেমেয়েই পড়াশোনায় মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ পেয়ে থাকে। এমনকী এ-ও বলা হয়, যারা সারাক্ষণ খেলাধূলা করে, তাদের পড়াশোনা তেমন ভাবে হয় না। তাই অভিভাবকরা হামেশাই সন্তানদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করার কথা বলে থাকেন। এমনকী, পড়াশোনা করে আইএএস-আইপিএস হওয়ার জন্য ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা থাকলেও তা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ছেলেমেয়েরা। তবে আজ এক ক্রিকেটারের গল্প বলব, যিনি আইপিএস হয়েছেন।
ছাত্রজীবনে অধিকাংশ ছেলেমেয়েই পড়াশোনায় মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ পেয়ে থাকে। এমনকী এ-ও বলা হয়, যারা সারাক্ষণ খেলাধূলা করে, তাদের পড়াশোনা তেমন ভাবে হয় না। তাই অভিভাবকরা হামেশাই সন্তানদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করার কথা বলে থাকেন। এমনকী, পড়াশোনা করে আইএএস-আইপিএস হওয়ার জন্য ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা থাকলেও তা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ছেলেমেয়েরা। তবে আজ এক ক্রিকেটারের গল্প বলব, যিনি আইপিএস হয়েছেন।
advertisement
2/5
মহারাষ্ট্র ক্যাডারের আইপিএস অফিসার কার্তিক মাধিরা। আদতে তিনি হায়দরাবাদের বাসিন্দা। আইপিএস-এ যোগ দেওয়ার আগে অনূর্ধ্ব ১৩, ১৫, ১৭ এবং ১৯-এ খেলেছেন তিনি। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয় স্তরেও ক্রিকেট খেলেছেন কার্তিক। তবে এমন কিছু একটা ঘটেছিল, যা তাঁর কেরিয়ারের দিশা বদলে দিয়েছিল। জওহরলাল নেহরু টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনটিইউ) থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন কার্তিক।
মহারাষ্ট্র ক্যাডারের আইপিএস অফিসার কার্তিক মাধিরা। আদতে তিনি হায়দরাবাদের বাসিন্দা। আইপিএস-এ যোগ দেওয়ার আগে অনূর্ধ্ব ১৩, ১৫, ১৭ এবং ১৯-এ খেলেছেন তিনি। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয় স্তরেও ক্রিকেট খেলেছেন কার্তিক। তবে এমন কিছু একটা ঘটেছিল, যা তাঁর কেরিয়ারের দিশা বদলে দিয়েছিল। জওহরলাল নেহরু টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনটিইউ) থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন কার্তিক।
advertisement
3/5
 সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চোট লাগা এবং কিছু ব্যক্তিগত কারণে ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন ত্যাগ করে আইপিএস-এ যোগদান করেছিলেন তিনি। অবশ্য ৬ মাসের জন্য ডেলয়েটেও চাকরি করেছেন কার্তিক। তবে সেখানে তিনি বুঝতে পারেন যে, সিভিল সার্ভিসই তাঁর জন্য সেরা। যদিও ইউপিএসসি-তে সফল হওয়া মুখের কথা নয়। কারণ ওই পরীক্ষায় পরপর তিন বার ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি। এমনকী প্রিলিম পরীক্ষাও পাশ করতে পারেননি। তবে আশা ছাড়েননি কার্তিক।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চোট লাগা এবং কিছু ব্যক্তিগত কারণে ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন ত্যাগ করে আইপিএস-এ যোগদান করেছিলেন তিনি। অবশ্য ৬ মাসের জন্য ডেলয়েটেও চাকরি করেছেন কার্তিক। তবে সেখানে তিনি বুঝতে পারেন যে, সিভিল সার্ভিসই তাঁর জন্য সেরা। যদিও ইউপিএসসি-তে সফল হওয়া মুখের কথা নয়। কারণ ওই পরীক্ষায় পরপর তিন বার ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি। এমনকী প্রিলিম পরীক্ষাও পাশ করতে পারেননি। তবে আশা ছাড়েননি কার্তিক।
advertisement
4/5
অপশনাল বিষয় সোশিওলজির পড়াশোনার প্রস্তুতি বাদ দেননি। ইউপিএসসি-র ভিন্ন ভিন্ন রাউন্ডের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার পরে একবারে পুরো প্রস্তুতির উপর জোর দিয়েছিলেন কার্তিক। তাঁর এই কৌশল কাজে দেয়। অবশেষে চতুর্থ বারের প্রচেষ্টায় ইউপিএসসি ২০১৯ পাশ করেন তিনি। ১০৩-তম স্থানও অর্জন করেছিলেন।
অপশনাল বিষয় সোশিওলজির পড়াশোনার প্রস্তুতি বাদ দেননি। ইউপিএসসি-র ভিন্ন ভিন্ন রাউন্ডের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার পরে একবারে পুরো প্রস্তুতির উপর জোর দিয়েছিলেন কার্তিক। তাঁর এই কৌশল কাজে দেয়। অবশেষে চতুর্থ বারের প্রচেষ্টায় ইউপিএসসি ২০১৯ পাশ করেন তিনি। ১০৩-তম স্থানও অর্জন করেছিলেন।
advertisement
5/5
 বর্তমানে আইপিএস অফিসার হিসেবে কর্মরত কার্তিক মাধিরা একটি সামগ্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। তাঁর বক্তব্য, বারংবার রিভিশনের উপর জোর দিতে হবে। এর পাশাপাশি প্রিলিমস এবং মেনস-এর জন্য একাধিক টেস্ট সিরিজ সমাধান করতে হবে। সেই সঙ্গে লেখার দক্ষতার উপরেও নজর দেওয়া আবশ্যক। এছাড়াও নিজের ব্যক্তিত্বের উন্নতির জন্যও অনেক পরিশ্রম করেছেন কার্তিক।
বর্তমানে আইপিএস অফিসার হিসেবে কর্মরত কার্তিক মাধিরা একটি সামগ্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। তাঁর বক্তব্য, বারংবার রিভিশনের উপর জোর দিতে হবে। এর পাশাপাশি প্রিলিমস এবং মেনস-এর জন্য একাধিক টেস্ট সিরিজ সমাধান করতে হবে। সেই সঙ্গে লেখার দক্ষতার উপরেও নজর দেওয়া আবশ্যক। এছাড়াও নিজের ব্যক্তিত্বের উন্নতির জন্যও অনেক পরিশ্রম করেছেন কার্তিক।
advertisement
advertisement
advertisement