সারা ক্ষণ 'হিস হিস' শব্দ! প্রতি বর্গমিটারে কিলবিল করছে ৪ হাজার সাপ! মৃত্যুফাঁদ স্নেক আইল্যান্ড কোথায় জানেন?

Last Updated:
Snake Island বা স্নেক আইল্যান্ডে প্রতি বর্গমিটারে ৪ হাজার বিষধর সাপের বাস। নৌবাহিনীও দ্বীপের কাছে যায় না। একসময় মানুষ বসবাস করলেও রহস্যজনক মৃত্যুর পর লাইটহাউস পরিত্যক্ত।
1/7
এই পৃথিবীতে এমন বহু জায়গা আছে, যেখানে প্রকৃতি নিজের ভয়ঙ্কর রূপে ধরা দেয়। কোথাও আগ্নেয়গিরি, কোথাও প্রাণঘাতী পোকামাকড়, কোথাও আবার শুধু মৃত্যুর আতঙ্ক। কিন্তু এসবের মধ্যে Snake Island বা স্নেক আইল্যান্ড হল এমন একটি জায়গা, যেটি শুধুমাত্র তার বাসিন্দাদের জন্যই নয়, গোটা মানবজাতির কাছে এক বিভীষিকার নাম।
এই পৃথিবীতে এমন বহু জায়গা আছে, যেখানে প্রকৃতি নিজের ভয়ঙ্কর রূপে ধরা দেয়। কোথাও আগ্নেয়গিরি, কোথাও প্রাণঘাতী পোকামাকড়, কোথাও আবার শুধু মৃত্যুর আতঙ্ক। কিন্তু এসবের মধ্যে Snake Island বা স্নেক আইল্যান্ড হল এমন একটি জায়গা, যেটি শুধুমাত্র তার বাসিন্দাদের জন্যই নয়, গোটা মানবজাতির কাছে এক বিভীষিকার নাম। কোথায় আছে এই দ্বীপ? জানেন? 
advertisement
2/7
এই দ্বীপে প্রতি বর্গমিটারে ৪ হাজার পর্যন্ত বিষধর সাপের বাস! এমনকি ব্রাজিলের নৌবাহিনী পর্যন্ত এই দ্বীপের ধারে কাছে যায় না।
এই দ্বীপে প্রতি বর্গমিটারে ৪ হাজার পর্যন্ত বিষধর সাপের বাস! এমনকি নৌবাহিনী পর্যন্ত এই দ্বীপের ধারে কাছে যায় না।
advertisement
3/7
বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্বীপে কোনও প্রাকৃতিক শিকার না থাকায় এই সাপগুলি বেঁচে থাকার জন্য পাখিকে নিশানা করে। এই দ্বীপে একসময় মানুষ বসবাস করত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্বীপে কোনও প্রাকৃতিক শিকার না থাকায় এই সাপগুলি বেঁচে থাকার জন্য পাখিকে নিশানা করে। এই দ্বীপে একসময় মানুষ বসবাস করত।
advertisement
4/7
ছিল একটি লাইটহাউসও। কিন্তু পরপর কয়েকজন কর্মচারী ও তাঁদের পরিবার রহস্যজনকভাবে মারা যাওয়ার পর সেই লাইটহাউস আজ কেবল অতীতের গল্প।
ছিল একটি লাইটহাউসও। কিন্তু পরপর কয়েকজন কর্মচারী ও তাঁদের পরিবার রহস্যজনকভাবে মারা যাওয়ার পর সেই লাইটহাউস আজ কেবল অতীতের গল্প।
advertisement
5/7
প্রকৃতি যেমন দয়ালু, তেমনি ভয়ংকরও হতে পারে। স্নেক আইল্যান্ড তার এক অদ্ভুত উদাহরণ। এটি যেন প্রকৃতির সেই রহস্যময় মুখ, যেখানে ভুল করে পা রাখলেই হতে পারে নিশ্চিত মৃত্যু।
প্রকৃতি যেমন দয়ালু, তেমনি ভয়ংকরও হতে পারে। স্নেক আইল্যান্ড তার এক অদ্ভুত উদাহরণ। এটি যেন প্রকৃতির সেই রহস্যময় মুখ, যেখানে ভুল করে পা রাখলেই হতে পারে নিশ্চিত মৃত্যু।
advertisement
6/7
\এই দ্বীপ নিয়ে বহু জনশ্রুতি ছড়ালেও বিজ্ঞান বলছে—এটা কোনও মিথ নয়, একেবারে বাস্তব। তাই বলা যায়, বিশ্বের অন্যতম মৃত্যুফাঁদ এই স্নেক আইল্যান্ড, যেখানে মানুষ তো নয়, প্রাণীরাও বাঁচতে ভয় পায়।
এই দ্বীপ নিয়ে বহু জনশ্রুতি ছড়ালেও বিজ্ঞান বলছে—এটা কোনও মিথ নয়, একেবারে বাস্তব। তাই বলা যায়, বিশ্বের অন্যতম মৃত্যুফাঁদ এই স্নেক আইল্যান্ড, যেখানে মানুষ তো নয়, প্রাণীরাও বাঁচতে ভয় পায়।
advertisement
7/7
ইলহা দা কোয়েমাদা গ্র্যান্ডে, যা বিশ্বজুড়ে “স্নেক আইল্যান্ড” নামে পরিচিত, এক আশ্চর্যকর ও ভয়াবহ দ্বীপ। ব্রাজিলের সাও পাওলো উপকূল থেকে মাত্র ৩৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপ এক কথায় পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থল। এখানে বসে রয়েছে প্রায় ২,০০০–৪,০০০টি গোল্ডেন ল্যান্সহেড ভাইপার—বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত সাপ
ইলহা দা কোয়েমাদা গ্র্যান্ডে, যা বিশ্বজুড়ে “স্নেক আইল্যান্ড” নামে পরিচিত, এক আশ্চর্যকর ও ভয়াবহ দ্বীপ। ব্রাজিলের সাও পাওলো উপকূল থেকে মাত্র ৩৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপ এক কথায় পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থল। এখানে বসে রয়েছে প্রায় ২,০০০–৪,০০০টি গোল্ডেন ল্যান্সহেড ভাইপার—বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত সাপ
advertisement
advertisement
advertisement