Shardiya Navratri 2022: ‘এই’ পাঁচ প্রসিদ্ধ দেবী মন্দিরের দর্শনে হয় পুণ্য অর্জন, দেবী পক্ষে দেখুন ফটো

Last Updated:
অম্বাজি মন্দির গুজরাতে অবস্থিত। এর সংস্কার ১৯৭৫ সালে শুরু হয়েছিল । এই মন্দিরের চূড়ায় ৩৫৮ টি সোনার কলস রয়েছে।
1/5
#কলকাতা: নৈনিতালে নৈনি হ্রদের উত্তর তীরে নৈনী দেবী মন্দির নির্মিত। কথিত আছে যে ১৮৮০ সালে ভূমি ধ্বসের পর এই মন্দিরটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়। পরে এই মন্দিরটি আবার নতুন করে নির্মিত হয়। এখানে মা সতীর শক্তি রূপের পূজা করা হয়। এই মন্দিরে দেবীর চোখ অর্থাৎ নয়ন পড়েছে৷
#কলকাতা: নৈনিতালে নৈনি হ্রদের উত্তর তীরে নৈনী দেবী মন্দির নির্মিত। কথিত আছে যে ১৮৮০ সালে ভূমি ধ্বসের পর এই মন্দিরটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়। পরে এই মন্দিরটি আবার নতুন করে নির্মিত হয়। এখানে মা সতীর শক্তি রূপের পূজা করা হয়। এই মন্দিরে দেবীর চোখ অর্থাৎ নয়ন পড়েছে৷
advertisement
2/5
হিমাচল প্রদেশের কাংড়া জেলার কালিধর পাহাড়ে জ্বলা দেবীর মন্দির অবস্থিত৷ জ্বালা দেবী তীর্থস্থানকে ৫১ টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। শক্তিপীঠ  সেই মন্দিরগুলিকে বলা হয় যে সব স্থানে সতীর দেহাংশ পড়েছিল৷ সতীর দেহত্যাগের পর মহাদেব রুদ্র অবতারে তাঁর স্ত্রী-র দেহ নিয়ে ত্রিভুবনে তাণ্ডব করছিলেন৷ মহাদেবের এই তাণ্ডব থামাতে ভগবান বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র দিয়ে মা সতীর দেহ ছিন্নবিছিন্ন করে দেন৷  দেহের অংশগুলি পড়েছিল বিভিন্ন স্থানে৷ মা সতীর জিভ পড়েছিল জ্বালা দেবীর মন্দিরে৷
হিমাচল প্রদেশের কাংড়া জেলার কালিধর পাহাড়ে জ্বলা দেবীর মন্দির অবস্থিত৷ জ্বালা দেবী তীর্থস্থানকে ৫১ টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। শক্তিপীঠ  সেই মন্দিরগুলিকে বলা হয় যে সব স্থানে সতীর দেহাংশ পড়েছিল৷ সতীর দেহত্যাগের পর মহাদেব রুদ্র অবতারে তাঁর স্ত্রী-র দেহ নিয়ে ত্রিভুবনে তাণ্ডব করছিলেন৷ মহাদেবের এই তাণ্ডব থামাতে ভগবান বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র দিয়ে মা সতীর দেহ ছিন্নবিছিন্ন করে দেন৷  দেহের অংশগুলি পড়েছিল বিভিন্ন স্থানে৷ মা সতীর জিভ পড়েছিল জ্বালা দেবীর মন্দিরে৷
advertisement
3/5
অসমের পশ্চিমে নীলাঞ্চল পর্বতে কামাখ্যা শক্তিপীঠ অবস্থিত। এই স্থানে মা সতীর  যোনির অংশ পতিত হয়েছিল। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, কামাখ্যা শক্তিপীঠে মাতা সতীর ঋতুস্রাব হয়।
অসমের পশ্চিমে নীলাঞ্চল পর্বতে কামাখ্যা শক্তিপীঠ অবস্থিত। এই স্থানে মা সতীর  যোনির অংশ পতিত হয়েছিল। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, কামাখ্যা শক্তিপীঠে মাতা সতীর ঋতুস্রাব হয়।
advertisement
4/5
রাজস্থানের বিকানের থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে যোধপুর রোডে দেশনোক গ্রামের সীমানা, সেখানে মা কর্ণী দেবীর মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটি ইঁদুর মন্দির নামেও পরিচিত।
রাজস্থানের বিকানের থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে যোধপুর রোডে দেশনোক গ্রামের সীমানা, সেখানে মা কর্ণী দেবীর মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটি ইঁদুর মন্দির নামেও পরিচিত।
advertisement
5/5
অম্বাজি মন্দির গুজরাতে অবস্থিত। এর সংস্কার ১৯৭৫ সালে শুরু হয়েছিল । এই মন্দিরের চূড়ায় ৩৫৮ টি সোনার কলস রয়েছে। অম্বাজি ৫১ শক্তিপীঠের মধ্যে একটি। মন্দিরের গর্ভগৃহে মায়ের কোনও মূর্তি নেই। এখানে শ্রী যন্ত্র স্থাপন করা আছে, যার পূজা করা হয়।
অম্বাজি মন্দির গুজরাতে অবস্থিত। এর সংস্কার ১৯৭৫ সালে শুরু হয়েছিল । এই মন্দিরের চূড়ায় ৩৫৮ টি সোনার কলস রয়েছে। অম্বাজি ৫১ শক্তিপীঠের মধ্যে একটি। মন্দিরের গর্ভগৃহে মায়ের কোনও মূর্তি নেই। এখানে শ্রী যন্ত্র স্থাপন করা আছে, যার পূজা করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement