যেন সাক্ষাৎ ঈশ্বর, মৃত মানুষকেও বাঁচিয়ে তুলতে পারেন ভোলে বাবা; চাঞ্চল্যকর দাবি এক ভক্তের

Last Updated:
Sambhal News : সেখানে এক সৎসঙ্গে যোগ দিতে গিয়ে পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন শতাধিক মানুষ। যে ধর্মগুরুর জন্য এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সুরজ পাল ওরফে নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ভোলে বাবার এক ভক্ত সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন।
1/5
Report-Sunil Kumar: গত সপ্তাহের গোড়ার দিকে সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিল উত্তর প্রদেশ হাথরস। সেখানে এক সৎসঙ্গে যোগ দিতে গিয়ে পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন শতাধিক মানুষ। যে ধর্মগুরুর জন্য এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সুরজ পাল ওরফে নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ভোলে বাবার এক ভক্ত সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন।
Report-Sunil Kumar: গত সপ্তাহের গোড়ার দিকে সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিল উত্তর প্রদেশ হাথরস। সেখানে এক সৎসঙ্গে যোগ দিতে গিয়ে পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন শতাধিক মানুষ। যে ধর্মগুরুর জন্য এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সুরজ পাল ওরফে নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ভোলে বাবার এক ভক্ত সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন।
advertisement
2/5
দীপক যাদব নামে ভোলে বাবার ওই ভক্ত দাবি করেছেন যে, একবার করবা চৌথে তাঁর মৃতা স্ত্রীকে বাঁচিয়ে তুলেছিলেন ভোলে বাবা। তবে হাথরস কাণ্ডের পরে যদিও ভোলে বাবার উপর অটুট বিশ্বাস রেখেছেন দীপক। তাঁর বক্তব্য, “মানুষ তাঁকে অবিশ্বাস করতেই পারেন, কিন্তু ওঁর উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। নারায়ণ সাকার হরির কারণে আমাদের জীবন বদলে গিয়েছে। আমরা তাঁকে আমাদের ঈশ্বর বলে মানি এবং সেই জ্ঞানে পুজোও করি।”
দীপক যাদব নামে ভোলে বাবার ওই ভক্ত দাবি করেছেন যে, একবার করবা চৌথে তাঁর মৃতা স্ত্রীকে বাঁচিয়ে তুলেছিলেন ভোলে বাবা। তবে হাথরস কাণ্ডের পরে যদিও ভোলে বাবার উপর অটুট বিশ্বাস রেখেছেন দীপক। তাঁর বক্তব্য, “মানুষ তাঁকে অবিশ্বাস করতেই পারেন, কিন্তু ওঁর উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। নারায়ণ সাকার হরির কারণে আমাদের জীবন বদলে গিয়েছে। আমরা তাঁকে আমাদের ঈশ্বর বলে মানি এবং সেই জ্ঞানে পুজোও করি।”
advertisement
3/5
News18-এর কাছে দীপক বলেন যে, করোনা-কালে ভোলে বাবার দরবার হত না। এমনকী, তিনি কাউকে দর্শনও দিতেন না। কিন্তু যখন করোনার প্রভাব শেষ হয়, তখন রাজস্থানের দৌসায় বাবার দরবারের খবর পান তিনি। কিন্তু সেখানে পৌঁছে দর্শনের পরে তাঁর স্ত্রী সঞ্জুর শরীর খারাপ করতে শুরু করে। পাশে বসে থাকা মহিলাকে সঞ্জু বলেছিলেন যে, তাঁর খুব গরম লাগছে এবং সঙ্গে অস্বস্তিও হচ্ছে। তখন ওই মহিলা সঞ্জুকে বাইরে নিয়ে আসেন। সঙ্গে সঙ্গে অচৈতন্য হয়ে পড়েন তিনি। এরপরে সকলে সঞ্জুর স্বামীর খোঁজ করে তাঁকে গিয়ে বলেন।
News18-এর কাছে দীপক বলেন যে, করোনা-কালে ভোলে বাবার দরবার হত না। এমনকী, তিনি কাউকে দর্শনও দিতেন না। কিন্তু যখন করোনার প্রভাব শেষ হয়, তখন রাজস্থানের দৌসায় বাবার দরবারের খবর পান তিনি। কিন্তু সেখানে পৌঁছে দর্শনের পরে তাঁর স্ত্রী সঞ্জুর শরীর খারাপ করতে শুরু করে। পাশে বসে থাকা মহিলাকে সঞ্জু বলেছিলেন যে, তাঁর খুব গরম লাগছে এবং সঙ্গে অস্বস্তিও হচ্ছে। তখন ওই মহিলা সঞ্জুকে বাইরে নিয়ে আসেন। সঙ্গে সঙ্গে অচৈতন্য হয়ে পড়েন তিনি। এরপরে সকলে সঞ্জুর স্বামীর খোঁজ করে তাঁকে গিয়ে বলেন।
advertisement
4/5
দীপক আরও বলেন, স্ত্রীকে অচৈতন্য অবস্থায় দেখে তাঁকে একটি বাড়ির সামনে শুইয়ে দেওয়া হয়। এতে বাড়ির মালিক রেগে গিয়ে রীতিমতো তাঁদের সেখান থেকে চলে যেতে বলেন। ইতিমধ্যেই ডাক্তার এসে সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঞ্জুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সেই সময় দীপক ভোলে বাবার মন্ত্র জপ করেন এবং স্ত্রীকে জল দেন। এরপরেই হাত-পা নড়ে ওঠে সঞ্জুর। বেঁচে ওঠেন তিনি।
দীপক আরও বলেন, স্ত্রীকে অচৈতন্য অবস্থায় দেখে তাঁকে একটি বাড়ির সামনে শুইয়ে দেওয়া হয়। এতে বাড়ির মালিক রেগে গিয়ে রীতিমতো তাঁদের সেখান থেকে চলে যেতে বলেন। ইতিমধ্যেই ডাক্তার এসে সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঞ্জুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সেই সময় দীপক ভোলে বাবার মন্ত্র জপ করেন এবং স্ত্রীকে জল দেন। এরপরেই হাত-পা নড়ে ওঠে সঞ্জুর। বেঁচে ওঠেন তিনি।
advertisement
5/5
এমনকী, দীপক এ-ও বলেন যে, আগে হামেশাই সায়টিকার ব্যথায় ভুগতেন তিনি। বাবার সমাগমে যাওয়ার পরে তাঁর সেই ব্যথাও পুরোপুরি সেরে গিয়েছে। এহেন একাধিক চমৎকারের সাক্ষী হয়েছেন তাঁরা। আর তাই নিজের স্ত্রী এবং পরিবারের সঙ্গে ভোলে বাবা পরমাত্মার আরতি এবং পুজো করেন দীপক।
এমনকী, দীপক এ-ও বলেন যে, আগে হামেশাই সায়টিকার ব্যথায় ভুগতেন তিনি। বাবার সমাগমে যাওয়ার পরে তাঁর সেই ব্যথাও পুরোপুরি সেরে গিয়েছে। এহেন একাধিক চমৎকারের সাক্ষী হয়েছেন তাঁরা। আর তাই নিজের স্ত্রী এবং পরিবারের সঙ্গে ভোলে বাবা পরমাত্মার আরতি এবং পুজো করেন দীপক।
advertisement
advertisement
advertisement