৭ ঘণ্টার পথ মাত্র ২ ঘণ্টায়! উত্তরাখণ্ডে চলছে ১০৫ কিমি লম্বা রেলওয়ে টানেলের কাজ, চারধাম যাত্রা এখন আরও সহজ

Last Updated:
Rishikesh-Karnaprayag Rail Line: উত্তরাখণ্ডে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম টানেল তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছনো যাবে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ। উত্তরাখণ্ডে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ করছে ভারতীয় রেল।
1/5
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে ব্রিজের পর এবার দেশের দীর্ঘতম রেলওয়ে টানেল। পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ফের নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ভারতীয় রেল। উত্তরাখণ্ডে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম টানেল তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছনো যাবে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ।
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে ব্রিজের পর এবার দেশের দীর্ঘতম রেলওয়ে টানেল। পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ফের নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ভারতীয় রেল। উত্তরাখণ্ডে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম টানেল তৈরির কাজ প্রায় শেষ। এখন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছনো যাবে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ।
advertisement
2/5
উত্তরাখণ্ডে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ করছে ভারতীয় রেল। এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১২৫.২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১০৫ কিলোমিটার লাইন পাতা হচ্ছে টানেলের মধ্যে দিয়ে। এটাই হতে চলেছে দেশের দীর্ঘতম রেলওয়ে টানেল। প্রসঙ্গত, সড়কপথে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ পৌঁছতে সময় লাগে প্রায় ৭ ঘণ্টা। টানেল চালু হলে এই পথ ২ ঘণ্টায় অতিক্রম করতে পারবেন যাত্রীরা। ফলে সময় বাঁচবে।
উত্তরাখণ্ডে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ করছে ভারতীয় রেল। এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১২৫.২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১০৫ কিলোমিটার লাইন পাতা হচ্ছে টানেলের মধ্যে দিয়ে। এটাই হতে চলেছে দেশের দীর্ঘতম রেলওয়ে টানেল। প্রসঙ্গত, সড়কপথে ঋষিকেশ থেকে কর্ণপ্রয়াগ পৌঁছতে সময় লাগে প্রায় ৭ ঘণ্টা। টানেল চালু হলে এই পথ ২ ঘণ্টায় অতিক্রম করতে পারবেন যাত্রীরা। ফলে সময় বাঁচবে।
advertisement
3/5
১৭ টানেল, ৩৫ ব্রিজ: জানা গিয়েছে, ১২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্র্যাকে মোট ১৭টি টানেল তৈরি করা হচ্ছে। এগুলো ১২টি স্টেশনের মধ্যে দিয়ে যাবে। ট্র্যাকের সবচেয়ে দীর্ঘ টানেলটি ১৫.১ কিলোমিটার লম্বা। দেবপ্রয়াগ থেকে লছমোলি পর্যন্ত। শুধু তাই নয় পাহাড়ি পথ অতিক্রম করার জন্য তৈরি করা হচ্ছে ৩৫টি সেতুও। টানেল নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, যাতে পরিবেশের কোনও ক্ষতি না হয়। Representative Image
১৭ টানেল, ৩৫ ব্রিজ: জানা গিয়েছে, ১২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্র্যাকে মোট ১৭টি টানেল তৈরি করা হচ্ছে। এগুলো ১২টি স্টেশনের মধ্যে দিয়ে যাবে। ট্র্যাকের সবচেয়ে দীর্ঘ টানেলটি ১৫.১ কিলোমিটার লম্বা। দেবপ্রয়াগ থেকে লছমোলি পর্যন্ত। শুধু তাই নয় পাহাড়ি পথ অতিক্রম করার জন্য তৈরি করা হচ্ছে ৩৫টি সেতুও। টানেল নির্মাণে ব্যবহার করা হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, যাতে পরিবেশের কোনও ক্ষতি না হয়। Representative Image
advertisement
4/5
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে এই প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে রেল মন্ত্রক। ট্যুইটে বলা হয়েছে, দ্রুত গতিতে টানেল এবং স্টেশন তৈরির কাজ চলছে। মোট ২১৩ কিলোমিটার পর্যন্ত টানেল তৈরি করা হবে। যার মধ্যে ১৭৬ কিলোমিটারের কাজ প্রায় শেষ। পাশাপাশি ১১টি স্টেশন তৈরির কাজও চলছে জোরকদমে। এই রেলপথ তৈরি হয়ে গেলে পর্যটনক্ষেত্রে উন্নতি তো হবেই, স্থানীয় মানুষরাও সুবিধা পাবেন। ৫টি জেলার মানুষ উপকৃত হবেন: দুই ভাগে টানেল তৈরি করছে ভারতীয় রেল। একটি হচ্ছে প্রধান টানেল। এখান দিয়ে ট্রেন চলাচল করবে।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে এই প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে রেল মন্ত্রক। ট্যুইটে বলা হয়েছে, দ্রুত গতিতে টানেল এবং স্টেশন তৈরির কাজ চলছে। মোট ২১৩ কিলোমিটার পর্যন্ত টানেল তৈরি করা হবে। যার মধ্যে ১৭৬ কিলোমিটারের কাজ প্রায় শেষ। পাশাপাশি ১১টি স্টেশন তৈরির কাজও চলছে জোরকদমে। এই রেলপথ তৈরি হয়ে গেলে পর্যটনক্ষেত্রে উন্নতি তো হবেই, স্থানীয় মানুষরাও সুবিধা পাবেন। ৫টি জেলার মানুষ উপকৃত হবেন: দুই ভাগে টানেল তৈরি করছে ভারতীয় রেল। একটি হচ্ছে প্রধান টানেল। এখান দিয়ে ট্রেন চলাচল করবে।
advertisement
5/5
দ্বিতীয় ভাগে, তৈরি করা হচ্ছে সুরক্ষা টানেল। জরুরি পরিস্থিতিতে যাত্রীদের নিরাপদে বের করে আনার জন্য এই টানেল ব্যবহার করা হবে। দুটি টানেলকে যুক্ত করতে প্রতি ৫০০ মিটার অন্তর তৈরি করা হচ্ছে ক্রস রোড। এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে উত্তরাখণ্ডের ৫টি জেলার মানুষ উপকৃত হবেন। দেরাদুন, টেহরি গাড়ওয়াল, পৌড়ি গাড়ওয়াল, রুদ্রপ্রয়াগ এবং চামোলি জেলার বাসিন্দাদের যাতায়াত সহজ হয়ে যাবে। চারধাম যাত্রাতেও সময় কম লাগবে।
দ্বিতীয় ভাগে, তৈরি করা হচ্ছে সুরক্ষা টানেল। জরুরি পরিস্থিতিতে যাত্রীদের নিরাপদে বের করে আনার জন্য এই টানেল ব্যবহার করা হবে। দুটি টানেলকে যুক্ত করতে প্রতি ৫০০ মিটার অন্তর তৈরি করা হচ্ছে ক্রস রোড। এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে উত্তরাখণ্ডের ৫টি জেলার মানুষ উপকৃত হবেন। দেরাদুন, টেহরি গাড়ওয়াল, পৌড়ি গাড়ওয়াল, রুদ্রপ্রয়াগ এবং চামোলি জেলার বাসিন্দাদের যাতায়াত সহজ হয়ে যাবে। চারধাম যাত্রাতেও সময় কম লাগবে।
advertisement
advertisement
advertisement