Organic Farming: ভারতের একমাত্র রাজ্য, যেখানে ফসলে কোনও কীটনাশক ব্যবহার হয় না! বলুন দেখি, কোন রাজ্য? শুনে কিন্তু চমকে উঠবেন

Last Updated:
Organic Farming: অনেকই হয়তো এই বিষয়টি সম্বন্ধে জানেন না যে, ২০১৬ সালে এই রাজ্যকে প্রথম জৈব রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
1/7
খাবারকে বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখার জন্য ভারতের এই রাজ্যে জৈব চাষের পদ্ধতিতে চাষাবাদ করা হয়। এই পদ্ধতির প্রয়োগের জন্য জৈব কৃষি নির্ভর রাজ্যের তকমাও পেয়েছে এই রাজ্য। পাহাড় ঘেরা এই রাজ্যে ভ্রমণের উদেশ্যে পাড়ি দেন বহু পর্যটক। তবে এই রাজ্য সরকারের তরফ থেকে কীটনাশক ব্যহবারের উপর কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
খাবারকে বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখার জন্য ভারতের এই রাজ্যে জৈব চাষের পদ্ধতিতে চাষাবাদ করা হয়। এই পদ্ধতির প্রয়োগের জন্য জৈব কৃষি নির্ভর রাজ্যের তকমাও পেয়েছে এই রাজ্য। পাহাড় ঘেরা এই রাজ্যে ভ্রমণের উদেশ্যে পাড়ি দেন বহু পর্যটক। তবে এই রাজ্য সরকারের তরফ থেকে কীটনাশক ব্যহবারের উপর কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
advertisement
2/7
অনেকই হয়তো এই বিষয়টি সম্বন্ধে জানেন না যে, ২০১৬ সালে এই রাজ্যকে প্রথম জৈব রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। চাষের জমিতে রাসায়নিক বা কীটনাশক ব্যবহার না করে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ফসল ফলানোর ধরণকে বলা হয় অর্গানিক চাষ বলা হয়। এই রাজ্য এই পদ্ধতির প্রয়োগ আরম্ভ করে বিষমুক্ত ফলন শুরু করে।
অনেকই হয়তো এই বিষয়টি সম্বন্ধে জানেন না যে, ২০১৬ সালে এই রাজ্যকে প্রথম জৈব রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। চাষের জমিতে রাসায়নিক বা কীটনাশক ব্যবহার না করে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ফসল ফলানোর ধরণকে বলা হয় অর্গানিক চাষ বলা হয়। এই রাজ্য এই পদ্ধতির প্রয়োগ আরম্ভ করে বিষমুক্ত ফলন শুরু করে।
advertisement
3/7
২০০৩-এ রাজ্যের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং প্রথম যখন কীটনাশক এবং রাসায়নিক সার ব্যবহার নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তাঁর এই চিন্তা-ভাবনা তখন সারা রাজ্যে এক আলোড়ন সৃষ্টি করে। তাঁর এই সিদ্ধান্তে কৃষকেরাও একমত ছিলেন না।
২০০৩-এ রাজ্যের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং প্রথম যখন কীটনাশক এবং রাসায়নিক সার ব্যবহার নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তাঁর এই চিন্তা-ভাবনা তখন সারা রাজ্যে এক আলোড়ন সৃষ্টি করে। তাঁর এই সিদ্ধান্তে কৃষকেরাও একমত ছিলেন না।
advertisement
4/7
এরপর সমস্ত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে ২০০৪ সালে আইন করে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশকের উৎপাদন বন্ধ করে দেয় রাজ্য সরকার। এই আইন চালু হওয়ায় প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা দেখা দেয়। প্রথমে প্রায় দুই-তিন বছর ফলন কিছুটা কম হয়। কিন্তু তাতেও পিছপা হননি মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং।
এরপর সমস্ত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে ২০০৪ সালে আইন করে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশকের উৎপাদন বন্ধ করে দেয় রাজ্য সরকার। এই আইন চালু হওয়ায় প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা দেখা দেয়। প্রথমে প্রায় দুই-তিন বছর ফলন কিছুটা কম হয়। কিন্তু তাতেও পিছপা হননি মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং।
advertisement
5/7
এরপরই তিনি রাজ্য জুড়ে শুরু করেন জৈব চাষের ব্যবস্থা। যার ফলে ধীরে ধীরে খারাপ অবস্থা থেকে ভালের মুখ দেখতে পায় কৃষকরা। খুব অল্পদিনের মধ্যেই এই জৈব চাষ খুব জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয়। যার ফলে কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে ২০১৪ থেকে কীটনাশকের ব্যবহার এই রাজ্যে ফৌজদারি অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়।
এরপরই তিনি রাজ্য জুড়ে শুরু করেন জৈব চাষের ব্যবস্থা। যার ফলে ধীরে ধীরে খারাপ অবস্থা থেকে ভালের মুখ দেখতে পায় কৃষকরা। খুব অল্পদিনের মধ্যেই এই জৈব চাষ খুব জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয়। যার ফলে কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে ২০১৪ থেকে কীটনাশকের ব্যবহার এই রাজ্যে ফৌজদারি অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়।
advertisement
6/7
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই রাজ্য সফরে গিয়ে রাজ্যের অরগ্যানিক মডেলের ভূয়সী প্রশংসাও করেছিলেন। কীটনাশক ব্যবহারে অনেকরকম রোগ ছড়িয়ে পড়ত মানুষের শরীরে। কিন্তু এই জৈব চাষের ফলে নানাবিধ রোগ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই রাজ্য সফরে গিয়ে রাজ্যের অরগ্যানিক মডেলের ভূয়সী প্রশংসাও করেছিলেন। কীটনাশক ব্যবহারে অনেকরকম রোগ ছড়িয়ে পড়ত মানুষের শরীরে। কিন্তু এই জৈব চাষের ফলে নানাবিধ রোগ প্রতিরোধ করাও সম্ভব হয়েছে।
advertisement
7/7
বলতে পারবেন, কোন রাজ্যের কথা বলা হল? রাজ্যটি হল আমাদের পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য সিকিম। যেখানে বহু বাঙালি প্রতিবছর ঘুরতে যান। সেই রাজ্যেই রয়েছে এরকমই এক নিয়ম।
বলতে পারবেন, কোন রাজ্যের কথা বলা হল? রাজ্যটি হল আমাদের পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য সিকিম। যেখানে বহু বাঙালি প্রতিবছর ঘুরতে যান। সেই রাজ্যেই রয়েছে এরকমই এক নিয়ম।
advertisement
advertisement
advertisement