Earth End: ধেয়ে আসছে 'মহাপ্রলয়'...! আর কোনও প্রাণ থাকবে না, কবে ধ্বংস হবে পৃথিবী? দিনক্ষণ জানিয়ে দিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
Earth End: দীর্ঘদিন ধরে, মানুষ এই পৃথিবীকে ধীরে ধীরে তার শেষের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে আসছে।। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন কত বছর পর এই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
1/8
দীর্ঘদিন ধরে, মানুষ এই পৃথিবীকে ধীরে ধীরে তার শেষের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে আসছে। বিশ্ব উষ্ণায়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং আরও অনেক ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর প্রমাণ। এমন একটা সময় আসবে যখন পৃথিবী এত কিছু সহ্য করার পর তার শেষ প্রান্তে পৌঁছে যাবে।
দীর্ঘদিন ধরে, মানুষ এই পৃথিবীকে ধীরে ধীরে তার শেষের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে আসছে। বিশ্ব উষ্ণায়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং আরও অনেক ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর প্রমাণ। এমন একটা সময় আসবে যখন পৃথিবী এত কিছু সহ্য করার পর তার শেষ প্রান্তে পৌঁছে যাবে।
advertisement
2/8
যদিও সেই দিনটি অনেক দূরে, কিন্তু একদিন তা অবশ্যই ঘটবে। আমরা এটা বলছি না বরং বিজ্ঞানীদের দাবি এটাই। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন কত বছর পর এই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
যদিও সেই দিনটি অনেক দূরে, কিন্তু একদিন তা অবশ্যই ঘটবে। আমরা এটা বলছি না বরং বিজ্ঞানীদের দাবি এটাই। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন কত বছর পর এই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
advertisement
3/8
ডেইলি স্টার নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে, নাসার বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি জাপানের তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে এক গবেষণা পরিচালনা করেছেন এবং পৃথিবী ধ্বংস হতে আর কত দিন বাকি তা খুঁজে বের করেছেন।
ডেইলি স্টার নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুসারে, নাসার বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি জাপানের তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে এক গবেষণা পরিচালনা করেছেন এবং পৃথিবী ধ্বংস হতে আর কত দিন বাকি তা খুঁজে বের করেছেন।
advertisement
4/8
দলটি সুপার কম্পিউটার এবং বিভিন্ন গাণিতিক মডেল ব্যবহার করে এটি আবিষ্কার করেছে। তাদের হিসাব অনুসারে, ১ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীতে জীবন টিকে থাকবে না। এর কারণ হল পৃথিবীতে এমন চরম পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে যে,জীবনের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে না।
দলটি সুপার কম্পিউটার এবং বিভিন্ন গাণিতিক মডেল ব্যবহার করে এটি আবিষ্কার করেছে। তাদের হিসাব অনুসারে, ১ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীতে জীবন টিকে থাকবে না। এর কারণ হল পৃথিবীতে এমন চরম পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে যে,জীবনের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে না।
advertisement
5/8
গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে সূর্যের কারণে পৃথিবীতে জীবন শেষ হয়ে যাবে। তাপশক্তি এত বেশি হয়ে যাবে যে আশেপাশের গ্রহগুলি, এমনকি আমাদের পৃথিবীও এর দ্বারা প্রভাবিত হবে। হিসাব অনুযায়ী, ৯৯৯,৯৯৯,৯৯৬ সালের মধ্যে পৃথিবীতে জীবন অত্যন্ত কঠিন হয়ে উঠবে এবং ১,০০০,০০২,০২১ সালের মধ্যে, এই পৃথিবী থেকে জীবনের সমস্ত চিহ্ন অদৃশ্য হয়ে যাবে।
গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে সূর্যের কারণে পৃথিবীতে জীবন শেষ হয়ে যাবে। তাপশক্তি এত বেশি হয়ে যাবে যে আশেপাশের গ্রহগুলি, এমনকি আমাদের পৃথিবীও এর দ্বারা প্রভাবিত হবে। হিসাব অনুযায়ী, ৯৯৯,৯৯৯,৯৯৬ সালের মধ্যে পৃথিবীতে জীবন অত্যন্ত কঠিন হয়ে উঠবে এবং ১,০০০,০০২,০২১ সালের মধ্যে, এই পৃথিবী থেকে জীবনের সমস্ত চিহ্ন অদৃশ্য হয়ে যাবে।
advertisement
6/8
সূর্যের ব্যাসার্ধ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর তাপমাত্রাও বাড়তে শুরু করবে। এর ফলে বাতাসের মান খারাপ হতে শুরু করবে। সৌর ঝড়ের কারণে বায়ুমণ্ডলীয় পরিবর্তনও ঘটছে যার ফলে অক্সিজেনের মাত্রাও হ্রাস পাচ্ছে।
সূর্যের ব্যাসার্ধ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর তাপমাত্রাও বাড়তে শুরু করবে। এর ফলে বাতাসের মান খারাপ হতে শুরু করবে। সৌর ঝড়ের কারণে বায়ুমণ্ডলীয় পরিবর্তনও ঘটছে যার ফলে অক্সিজেনের মাত্রাও হ্রাস পাচ্ছে।
advertisement
7/8
বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে মানুষের কারণে জলবায়ুর অনেক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের গ্রহে বড় এবং খারাপ পরিবর্তন দেখা যাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের অভিমত, প্রযুক্তির উন্নতির মাধ্যমে এই পরিবর্তনগুলি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে মানুষের কারণে জলবায়ুর অনেক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের গ্রহে বড় এবং খারাপ পরিবর্তন দেখা যাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের অভিমত, প্রযুক্তির উন্নতির মাধ্যমে এই পরিবর্তনগুলি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
advertisement
8/8
মানুষের জন্য নতুন জীবন এবং কৃত্রিম পরিবেশ তৈরি করেও মানুষকে বাঁচানো যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহেও প্রাণের সন্ধানের চেষ্টা করছেন।
মানুষের জন্য নতুন জীবন এবং কৃত্রিম পরিবেশ তৈরি করেও মানুষকে বাঁচানো যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহেও প্রাণের সন্ধানের চেষ্টা করছেন।
advertisement
advertisement
advertisement