যাঁদের নামের আদ্যক্ষরে ‘A’ থাকে, তাঁদের অনন্য ধারার একাধিক চারিত্রিক গুণ থাকে। এঁরা সাধারণত দুঃসাহসী প্রকৃতির হন। সেই সঙ্গে কৌতূহলী প্রকৃতির এবং মুক্ত মনের অধিকারী হন এঁরা। ভ্রমণে বেরিয়ে নতুন সংস্কৃতি, খাবার, রীতি-আচার জানার আগ্রহ থাকে তুঙ্গে। এঁরা স্বতঃস্ফূর্ত এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষীও হন। এঁদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যও বড় মাপের হয়। ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে এঁরা সেরা কৃতিত্বের অধিকারী হন।
এখানেই শেষ নয়, নামের আদ্যক্ষরে ‘A’ থাকা মানুষগুলি দৃঢ়চেতা হয়। সব সময় আত্মবিশ্বাসে ভরপুর থাকেন এঁরা। মনে মনে যা ভাবছেন, সেটা প্রকাশ করতেও পিছ-পা হন না। কী চাইছেন, সেই সম্পর্কে এঁদের স্পষ্ট ধারণা থাকে। নিজেদের মতামত ও ধারণার বিষয়ে দৃঢ় বিশ্বাসী হন এঁরা। তবে এই দৃঢ়চেতা মনোভাবই আবার কখনও কখনও তাঁদের আগ্রাসী করে তোলে। কথা ও কাজের মাধ্যমে অন্যদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারেন তাঁরা।
এছাড়াও এই ধরনের মানুষের মধ্যে সৃজনশীল দিকটাও বর্তমান। শিল্পকলা, সঙ্গীতের মাধ্যমে নিজেদের প্রকাশ করে থাকেন এঁরা। কল্পনাপ্রবণ এই মানুষগুলির দৃষ্টিভঙ্গিও অনন্য। দুনিয়াটাকে অন্য ভাবে দেখেন এঁরা। সেই সঙ্গে যে কোনও সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসেন। চরিত্রের এই সমস্ত বিষয়গুলি নামের আদ্যক্ষরে ‘A’ থাকা মানুষগুলিকে অনন্য করে তোলে। তবে এঁদের কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়। নিজেদের শক্তি ও দুর্বলতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়টা শেখা উচিত তাঁদের। (প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)