প্রয়োজন নেই জমির, জলেরও ঝামেলা নেই; একচিলতে ঘরের মধ্যে এই ফসলের চাষ করেই হয়ে যেতে পারেন মালামাল
- Published by:Siddhartha Sarkar
- local18
Last Updated:
বিহারের পূর্ণিয়া জেলার দাগারুয়া ব্লকের সানভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা রাজকুমার যাদব Local18-এর কাছে এই বিষয়ে তথ্য ভাগ করে নিয়েছেন।
advertisement
advertisement
কৃষক রাজকুমার যাদব জানান যে, তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে মাশরুম চাষ করে চলেছেন। তাঁর বক্তব্য, মাশরুম চাষের ক্ষেত্রে তাপমাত্রার বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। আর সেই সঙ্গে ঠান্ডা এবং গরমের মধ্যেও বিশেষ নজর দেওয়া আবশ্যক। এরপর তিনি বলেন, স্পঞ্জ মাশরুম চাষের জন্য প্রথমে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে খড় নিতে হবে। তার মধ্যেই মাশরুমের বীজ রাখতে হবে চারটি স্তরে।
advertisement
advertisement
রাজকুমার যাদব আরও বলেন যে, মাশরুম চাষ করে তিনি প্রচুর টাকা আয় করছেন। আর সময়ে সময়ে আলাদা প্রজাতির মাশরুম চাষ করেন তিনি। মাশরুমের এইসব প্রজাতির মধ্যে অন্যতম হল - অয়েস্টার, বাটন, মিল্কি এবং ক্যাশিউ মাশরুম। যদিও আগামী কয়েক মাসে তাপমাত্রার কারণে মাশরুমের ফলন কমে যাবে। আপাতত অবশ্য সম্পূর্ণ রূপে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বসিয়ে মাশরুম চাষ করবেন তিনি।
advertisement
বিনিয়োগ এবং আয়ের বিষয়ে কৃষক রাজকুমার বলেন যে, মাশরুমের একটি ব্যাগ তৈরি করতে লাগে প্রায় ৪০ টাকা। মাশরুম হয়ে গেলে ৪০০ টাকা মুনাফা পাওয়া যাবে। তাই এই বার তিনি নিজের ২০x৫০ মাপের খালি জায়গায় মাশরুম ব্যাগ লাগিয়েছেন। বিভিন্ন প্রজাতির মাশরুমের ২৫০টি ব্যাগ লাগিয়েছেন তিনি। যার ফলে সমস্ত খরচ মিটিয়ে তিনি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।