বিয়ারের বোতলের ঢাকনায় ঠিক ২১টি খাঁজ থাকে! কেন জানেন? কারণ আপনাকে করবে!

Last Updated:
Beer Bottle Cap: বিয়ারের বোতলের ছিপির এ হেন নকশা কিন্তু কোনও এলোমেলো ব্যাপার নয়। ১৮৯২ সালের ২১-রিজ প্যাটার্নটির একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
1/10
যতই রসিক হন না কেন, বিয়ারের বোতল কেনার পর সকলেই ঢাকনা খুলে তা ফেলে দেন। হ্যাঁ, প্রথম খাওয়া বা বিশেষ কিছু স্মৃতি থাকলে আলাদা ব্যাপার, তবে তাতে আঙুল বুলিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করলেও একটা ব্যাপার মাথায় আসে না, যা লুকিয়ে রয়েছে ওই ঢাকনার খাঁজে।
যতই রসিক হন না কেন, বিয়ারের বোতল কেনার পর সকলেই ঢাকনা খুলে তা ফেলে দেন। হ্যাঁ, প্রথম খাওয়া বা বিশেষ কিছু স্মৃতি থাকলে আলাদা ব্যাপার, তবে তাতে আঙুল বুলিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করলেও একটা ব্যাপার মাথায় আসে না, যা লুকিয়ে রয়েছে ওই ঢাকনার খাঁজে।
advertisement
2/10
পরের বার ক্রাউন ক্যাপটি আরও ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখলে মজা পাওয়া যাবে। কেন না, ব্র্যান্ড নির্বিশেষে প্রতিটি বিয়ারের বোতলের ক্যাপে ২১টি করে খাঁজ থাকে। একটা কমও নয়, একটা বেশিও নয়।
পরের বার ক্রাউন ক্যাপটি আরও ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখলে মজা পাওয়া যাবে। কেন না, ব্র্যান্ড নির্বিশেষে প্রতিটি বিয়ারের বোতলের ক্যাপে ২১টি করে খাঁজ থাকে। একটা কমও নয়, একটা বেশিও নয়।
advertisement
3/10
এ হেন নকশা কিন্তু কোনও এলোমেলো ব্যাপার নয়। ১৮৯২ সালের ২১-রিজ প্যাটার্নটির একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
এ হেন নকশা কিন্তু কোনও এলোমেলো ব্যাপার নয়। ১৮৯২ সালের ২১-রিজ প্যাটার্নটির একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
advertisement
4/10
একজন ডিজিটাল ক্রিয়েটর ইনস্টাগ্রামে এই মজার গল্পটি শেয়ার করেছেন। তিনি প্রকাশ করেছেন যে বিয়ারের ক্রাউন ক্যাপটি উইলিয়াম পেইন্টার নামে একজন উদ্ভাবক ডিজাইন করেছিলেন।
একজন ডিজিটাল ক্রিয়েটর ইনস্টাগ্রামে এই মজার গল্পটি শেয়ার করেছেন। তিনি প্রকাশ করেছেন যে বিয়ারের ক্রাউন ক্যাপটি উইলিয়াম পেইন্টার নামে একজন উদ্ভাবক ডিজাইন করেছিলেন।
advertisement
5/10
উইলিয়াম পেইন্টার বাল্টিমোরে ক্রাউন কর্ক অ্যান্ড সিল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি একটি লক্ষ্য মাথায় রেখে বিভিন্ন রিজ ভার্সন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন- বিয়ারকে তাজা এবং মসৃণ রাখা।
উইলিয়াম পেইন্টার বাল্টিমোরে ক্রাউন কর্ক অ্যান্ড সিল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি একটি লক্ষ্য মাথায় রেখে বিভিন্ন রিজ ভার্সন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন- বিয়ারকে তাজা এবং মসৃণ রাখা।
advertisement
6/10
কম খাঁজের কারণে সিলটি লিক হয়ে যাচ্ছিল, আবার বেশি খাঁজের কারণে ক্যাপটিতেই ফাটল ধরছিল। একমাত্র ২১-এ পৌঁছানোর পরেই ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব হয়েছিল।
কম খাঁজের কারণে সিলটি লিক হয়ে যাচ্ছিল, আবার বেশি খাঁজের কারণে ক্যাপটিতেই ফাটল ধরছিল। একমাত্র ২১-এ পৌঁছানোর পরেই ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব হয়েছিল।
advertisement
7/10
২১টি ঢালের ক্যাপটি কার্বনেশন ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল এবং সমস্যাহীন ভাবে, একটুও না চলকিয়ে খোলার জন্য আদর্শ ছিল।
২১টি ঢালের ক্যাপটি কার্বনেশন ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল এবং সমস্যাহীন ভাবে, একটুও না চলকিয়ে খোলার জন্য আদর্শ ছিল।
advertisement
8/10
আবিষ্কারের পর কেটে গিয়েছে ১৩০ বছর, এখনও প্রতিটি ব্র্যান্ড উইলিয়াম পেইন্টারের নকশা অনুসরণ করে।
আবিষ্কারের পর কেটে গিয়েছে ১৩০ বছর, এখনও প্রতিটি ব্র্যান্ড উইলিয়াম পেইন্টারের নকশা অনুসরণ করে।
advertisement
9/10
শুধু ক্যাপ নয়, বিয়ার বোতলের রঙ নিয়েও মজার গল্প আছে। প্রথম দিকে বিয়ার সাদা বোতলে বিক্রি করা হত। বিয়ার প্রস্তুতকারকরা লক্ষ্য করেছিলেন যে সূর্যের আলো সাদা বোতলের তরলে প্রভাব ফেলে এবং খুব খারাপ গন্ধ বের হয়। আসলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি স্বচ্ছ সাদা বোতলের বিয়ারে সহজেই বিক্রিয়া করে। ফলে বিয়ারে দুর্গন্ধ হয়। তাই সূর্যের আলোর বিকিরণ এবং অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব থেকে বাঁচাতে রঙিন বোতলের কথা ভাবা হয়। 
শুধু ক্যাপ নয়, বিয়ার বোতলের রঙ নিয়েও মজার গল্প আছে। প্রথম দিকে বিয়ার সাদা বোতলে বিক্রি করা হত। বিয়ার প্রস্তুতকারকরা লক্ষ্য করেছিলেন যে সূর্যের আলো সাদা বোতলের তরলে প্রভাব ফেলে এবং খুব খারাপ গন্ধ বের হয়। আসলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি স্বচ্ছ সাদা বোতলের বিয়ারে সহজেই বিক্রিয়া করে। ফলে বিয়ারে দুর্গন্ধ হয়। তাই সূর্যের আলোর বিকিরণ এবং অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব থেকে বাঁচাতে রঙিন বোতলের কথা ভাবা হয়।
advertisement
10/10
প্রথম দিকে ব্যবহার করা হত বাদামি কাচের বোতল। কারণ এই রঙ বোতলের ভিতরের তরলকে ইউভি রশ্মির প্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে আবার বাদামি কাচের অভাব দেখা দিয়েছিল। তাই, সেই সময় থেকে সবুজ কাচের বোচলের ব্যবহার শুরু হয়। এখন অবশ্য সবুজ, বাদামি দুই রঙের বোতলেই বিয়ার পাওয়া যায়!
প্রথম দিকে ব্যবহার করা হত বাদামি কাচের বোতল। কারণ এই রঙ বোতলের ভিতরের তরলকে ইউভি রশ্মির প্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে আবার বাদামি কাচের অভাব দেখা দিয়েছিল। তাই, সেই সময় থেকে সবুজ কাচের বোচলের ব্যবহার শুরু হয়। এখন অবশ্য সবুজ, বাদামি দুই রঙের বোতলেই বিয়ার পাওয়া যায়!
advertisement
advertisement
advertisement