World's Costliest Mango: বিশ্বের সবচেয়ে মহার্ঘ্য এই গোলাপি আম মেলে ভারতেও! প্রতি কেজির দাম ৩ লক্ষ টাকা!

Last Updated:
Miyazaki Mango: মধ্যপ্রদেশের জবলপুরের একজন কৃষক পারিহার, দু’টি গাছের নিরাপত্তার জন্য তিনজন নিরাপত্তা রক্ষী এবং ৬ টি কুকুর নিয়োগ করেছেন
1/5
মিয়াজাকি আর সত্যজিতে মাখা, ট্রুফোর দিন আমার জন্য রাখা! অনুপমের গানে এই একটি জাপানি শব্দে লুকিয়ে রয়েছে যাবতীয় রস! আমের মরসুমে এখন মিয়াজাকির আভিজাত্য ছলকে উঠছে ফলপ্রেমীদের কথায় কথায়। সম্প্রতি শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা সবচেয়ে দামী এই আমের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। মিয়াজাকি আমের জন্ম মূলত জাপানে। ভারতে এই ফল খুবই বিরল এবং যারা এর চাষ করেন তাদের ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হয় সবার আগে।
মিয়াজাকি আর সত্যজিতে মাখা, ট্রুফোর দিন আমার জন্য রাখা! অনুপমের গানে এই একটি জাপানি শব্দে লুকিয়ে রয়েছে যাবতীয় রস! আমের মরসুমে এখন মিয়াজাকির আভিজাত্য ছলকে উঠছে ফলপ্রেমীদের কথায় কথায়। সম্প্রতি শিল্পপতি হর্ষ গোয়েঙ্কা সবচেয়ে দামী এই আমের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। মিয়াজাকি আমের জন্ম মূলত জাপানে। ভারতে এই ফল খুবই বিরল এবং যারা এর চাষ করেন তাদের ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হয় সবার আগে।
advertisement
2/5
“অদ্ভুত রুবির রঙের জাপানি আম মিয়াজাকিকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম বলা হয়। এর প্রতি কেজির দাম ২.৭ লাখ। মধ্যপ্রদেশের জবলপুরের একজন কৃষক পারিহার, দু’টি গাছের নিরাপত্তার জন্য তিনজন নিরাপত্তা রক্ষী এবং ৬ টি কুকুর নিয়োগ করেছেন,” ট্যুইটে লেখেন আরপিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান হর্ষ গোয়েঙ্কা। মিয়াজাকি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটি। গত বছর এই ফলের দাম উঠেছিল প্রতি কেজিতে ২.৭০ লক্ষ টাকা।
“অদ্ভুত রুবির রঙের জাপানি আম মিয়াজাকিকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম বলা হয়। এর প্রতি কেজির দাম ২.৭ লাখ। মধ্যপ্রদেশের জবলপুরের একজন কৃষক পারিহার, দু’টি গাছের নিরাপত্তার জন্য তিনজন নিরাপত্তা রক্ষী এবং ৬ টি কুকুর নিয়োগ করেছেন,” ট্যুইটে লেখেন আরপিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান হর্ষ গোয়েঙ্কা। মিয়াজাকি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফলগুলোর একটি। গত বছর এই ফলের দাম উঠেছিল প্রতি কেজিতে ২.৭০ লক্ষ টাকা।
advertisement
3/5
সংবাদ সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পারিহার ট্রেনে করে যাওয়ার সময় এক ব্যক্তির কাছ থেকে মিয়াজাকির চারা পেয়েছিলেন। ওই দম্পতির কোনও ধারণাই ছিল না যে গাছটিতে গোলাপি রঙের জাপানি আম ধরবে। মিয়াজাকি আমকে প্রায়ই ‘এগস অফ সানশাইন’ (জাপানি ভাষায় তাইয়ো-নো-টামাগো) বলা হয় তাদের আকৃতি এবং উজ্জ্বল গোলাপি রঙের কারণে।
সংবাদ সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পারিহার ট্রেনে করে যাওয়ার সময় এক ব্যক্তির কাছ থেকে মিয়াজাকির চারা পেয়েছিলেন। ওই দম্পতির কোনও ধারণাই ছিল না যে গাছটিতে গোলাপি রঙের জাপানি আম ধরবে। মিয়াজাকি আমকে প্রায়ই ‘এগস অফ সানশাইন’ (জাপানি ভাষায় তাইয়ো-নো-টামাগো) বলা হয় তাদের আকৃতি এবং উজ্জ্বল গোলাপি রঙের কারণে।
advertisement
4/5
জাপানের শহর মিয়াজাকিতে জন্মায় বলেই এই আমের এমন নাম। গড়ে একটি আমের ওজন প্রায় ৩৫০ গ্রাম। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ আমের সর্বচ্চ ফলন হয় এপ্রিল থেকে অগাস্টে।
জাপানের শহর মিয়াজাকিতে জন্মায় বলেই এই আমের এমন নাম। গড়ে একটি আমের ওজন প্রায় ৩৫০ গ্রাম। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ আমের সর্বচ্চ ফলন হয় এপ্রিল থেকে অগাস্টে।
advertisement
5/5
মিয়াজাকিতে ৭০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ৮০-র দশকের গোড়াতে এই আমের উৎপাদন শুরু হয়েছিল। শহরের উষ্ণ আবহাওয়া, দীর্ঘক্ষণ সূর্যের আলো এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত মিয়াজাকির কৃষকদের পক্ষে এই আমের চাষ করাকে সম্ভবপর করেছে।
মিয়াজাকিতে ৭০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ৮০-র দশকের গোড়াতে এই আমের উৎপাদন শুরু হয়েছিল। শহরের উষ্ণ আবহাওয়া, দীর্ঘক্ষণ সূর্যের আলো এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত মিয়াজাকির কৃষকদের পক্ষে এই আমের চাষ করাকে সম্ভবপর করেছে।
advertisement
advertisement
advertisement