Life: জীবনে অশান্তি, অর্থাভাব? এই ৪ উপায়েই বদলে যাবে সব! শান্তির জীবনে আসবে অঢেল টাকাপয়সাও

Last Updated:
নর্মদাপুরমের প্রখ্যাত জ্যোতিষী পঙ্কজ পাঠক এ প্রসঙ্গে বলছেন যে দৈনন্দিন কাজে সামান্য কিছু বদল এনেই আমরা ভাগ্যও বদলে ফেলতে পারি।
1/6
ঠিক যেমন দিন আর রাত পাশাপাশি অবস্থান করে, জীবনে তেমনই চক্রাকারে আসে সুখ এবং দুঃখ। রাত যেন শেষ হয়ে আঁধার কাটে, তেমনই দুঃখের অবসানে সুখের সূচনা এই পৃথিবীর নিয়ম। তবে দেখা যায় যে আমাদের অনেকেই কেবল দুঃখে, কষ্টে ভুগি, এর হাত থেকে মুক্তির কোনও উপায়ই চোখে পড়ে না। যত সময় যায়, কমার বদলে জীবনে অশান্তি যেন বেড়েই চলে, দেখা দেয় অর্থাভাবও।
ঠিক যেমন দিন আর রাত পাশাপাশি অবস্থান করে, জীবনে তেমনই চক্রাকারে আসে সুখ এবং দুঃখ। রাত যেন শেষ হয়ে আঁধার কাটে, তেমনই দুঃখের অবসানে সুখের সূচনা এই পৃথিবীর নিয়ম। তবে দেখা যায় যে আমাদের অনেকেই কেবল দুঃখে, কষ্টে ভুগি, এর হাত থেকে মুক্তির কোনও উপায়ই চোখে পড়ে না। যত সময় যায়, কমার বদলে জীবনে অশান্তি যেন বেড়েই চলে, দেখা দেয় অর্থাভাবও।
advertisement
2/6
নর্মদাপুরমের প্রখ্যাত জ্যোতিষী পঙ্কজ পাঠক এ প্রসঙ্গে বলছেন যে দৈনন্দিন কাজে সামান্য কিছু বদল এনেই আমরা ভাগ্যও বদলে ফেলতে পারি। এর জন্য খুব দুরূহ কিছু করতে হবে না, কেবল এই সহজ ৪ নিয়ম পালন করলেই জীবনে পরিপূর্ণতা এবং সমৃদ্ধি আসবে। দেখে নেওয়া যাক এক এক করে সেগুলো কী।
নর্মদাপুরমের প্রখ্যাত জ্যোতিষী পঙ্কজ পাঠক এ প্রসঙ্গে বলছেন যে দৈনন্দিন কাজে সামান্য কিছু বদল এনেই আমরা ভাগ্যও বদলে ফেলতে পারি। এর জন্য খুব দুরূহ কিছু করতে হবে না, কেবল এই সহজ ৪ নিয়ম পালন করলেই জীবনে পরিপূর্ণতা এবং সমৃদ্ধি আসবে। দেখে নেওয়া যাক এক এক করে সেগুলো কী।
advertisement
3/6
রুটি দান: হিন্দু ধর্মে গাভীকে দেবীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে, আমরা বলেই থাকি গোমাতা। তাই বাড়িতে প্রথম যে রুটি তৈরি হবে, তা ঘি আর গুড় লাগিয়ে খেতে দিতে হবে গোমাতাকে। তাঁর শরীরেই সব দেব-দেবীর বাস, গোমাতা প্রসন্ন হলে তাঁরাও প্রসন্ন হবেন। এছাড়া, শেষ তৈরি হওয়া রুটি কুকুরকে খাওয়াতে হবে।
রুটি দান: হিন্দু ধর্মে গাভীকে দেবীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে, আমরা বলেই থাকি গোমাতা। তাই বাড়িতে প্রথম যে রুটি তৈরি হবে, তা ঘি আর গুড় লাগিয়ে খেতে দিতে হবে গোমাতাকে। তাঁর শরীরেই সব দেব-দেবীর বাস, গোমাতা প্রসন্ন হলে তাঁরাও প্রসন্ন হবেন। এছাড়া, শেষ তৈরি হওয়া রুটি কুকুরকে খাওয়াতে হবে।
advertisement
4/6
হনুমানজির আরাধনা: শ্রীরামের জীবনের সব সমস্যা দূর করেছিলেন হনুমানজি। তাই প্রতি শনিবার কেউ যদি হনুমান মন্দিরে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ নিবেদন করেন, তাঁর সব সমস্যা হরণ করবেন বজরঙ্গবলী। সেই সঙ্গে, তাঁকে লাল রঙের বস্ত্র অর্পণ করলেও বিশেষ প্রসন্ন হবেন তিনি। তাঁর কৃপায় জীবনের সব দুঃখ দূর হবে।
হনুমানজির আরাধনা: শ্রীরামের জীবনের সব সমস্যা দূর করেছিলেন হনুমানজি। তাই প্রতি শনিবার কেউ যদি হনুমান মন্দিরে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ নিবেদন করেন, তাঁর সব সমস্যা হরণ করবেন বজরঙ্গবলী। সেই সঙ্গে, তাঁকে লাল রঙের বস্ত্র অর্পণ করলেও বিশেষ প্রসন্ন হবেন তিনি। তাঁর কৃপায় জীবনের সব দুঃখ দূর হবে।
advertisement
5/6
তুলসি পূজন: এ আমাদের সনাতন প্রথা। ঘরে একটি তুলসি গাছ রাখতে হবে, তাতে নিয়ম করে জল দিতে হবে। সন্ধ্যায় তুলসি গাছের গোড়ায় অর্পণ করতে হবে একটি ঘিয়ের প্রদীপ। এতে সবিশেষ তুষ্টা হবেন মাতা লক্ষ্মী, পরিবারকে তিনি ভরিয়ে তুলবেন ধনে আর ধানে।
তুলসি পূজন: এ আমাদের সনাতন প্রথা। ঘরে একটি তুলসি গাছ রাখতে হবে, তাতে নিয়ম করে জল দিতে হবে। সন্ধ্যায় তুলসি গাছের গোড়ায় অর্পণ করতে হবে একটি ঘিয়ের প্রদীপ। এতে সবিশেষ তুষ্টা হবেন মাতা লক্ষ্মী, পরিবারকে তিনি ভরিয়ে তুলবেন ধনে আর ধানে।
advertisement
6/6
হনুমান চালিসা পাঠ: হনুমানজিকে বলাই হয় সঙ্কটমোচন, ভক্তের সব সমস্যার নিবারণ করেন তিনি। তাই প্রতিদিন হনুমান চালিসা পাঠ করা উচিত। রোজ সম্ভব না হলেও প্রতি মঙ্গল এবং শনিবার তা অবশ্যই করা উচিত।
হনুমান চালিসা পাঠ: হনুমানজিকে বলাই হয় সঙ্কটমোচন, ভক্তের সব সমস্যার নিবারণ করেন তিনি। তাই প্রতিদিন হনুমান চালিসা পাঠ করা উচিত। রোজ সম্ভব না হলেও প্রতি মঙ্গল এবং শনিবার তা অবশ্যই করা উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement