Knowledge Story: বলুন তো বিশ্বের দীর্ঘতম হাঁটা পথ কোনটি? পার হতে হয় তিন মহাদেশ! বহু মানুষ জানেন না

Last Updated:
Knowledge Story: পায়ে হেঁটেই করা যেতে পারে বিশ্ব ভ্রমণ! কোন পথে জানেন? বহু মানুষ ভুল উত্তর দিয়েছেন
1/6
আপনি চাইলে পায়ে পায়ে বিশ্ব ভ্রমণ করতে পারেন। বিশাল জলরাশির মাঝখানে ক্ষুদ্র আকারে বিন্যস্ত স্থলভাগ পায়ে পায়ে বিশ্ব ভ্রমণ করতে পারেন।  শুনতে অবাক লাগলো? পৃথিবীতে আছে দীর্ঘতম পায়ে হাঁটা পথ যার দৈঘ্য বাইশ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি।
আপনি চাইলে পায়ে পায়ে বিশ্ব ভ্রমণ করতে পারেন। বিশাল জলরাশির মাঝখানে ক্ষুদ্র আকারে বিন্যস্ত স্থলভাগ পায়ে পায়ে বিশ্ব ভ্রমণ করতে পারেন। শুনতে অবাক লাগলো? পৃথিবীতে আছে দীর্ঘতম পায়ে হাঁটা পথ যার দৈঘ্য বাইশ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি।
advertisement
2/6
সুদীর্ঘ এই হাঁটা পথের উপর দিয়ে যেতে গেলে আপনাকে পেরোতে হবে তিনটি মহাদেশ। আসলে এই পথ শুধু ভিন্ন ভিন্ন দেশেই নয়, সংযুক্ত করেছে আস্ত তিনটি মহাদেশকে। এশিয়া থেকে শুরু হয়ে ইউরোপের কয়েকটা দেশ ঘুরে একেবারে আফ্রিকার কেপটাউনে গিয়ে শেষ হয়েছে এই দীর্ঘ পথ।
সুদীর্ঘ এই হাঁটা পথের উপর দিয়ে যেতে গেলে আপনাকে পেরোতে হবে তিনটি মহাদেশ। আসলে এই পথ শুধু ভিন্ন ভিন্ন দেশেই নয়, সংযুক্ত করেছে আস্ত তিনটি মহাদেশকে। এশিয়া থেকে শুরু হয়ে ইউরোপের কয়েকটা দেশ ঘুরে একেবারে আফ্রিকার কেপটাউনে গিয়ে শেষ হয়েছে এই দীর্ঘ পথ।
advertisement
3/6
ভূগোল বিভাগের শিক্ষক তাপস রায় জানান,
ভূগোল বিভাগের শিক্ষক তাপস রায় জানান, "বিশ্বের দীর্ঘতম হাঁটা পথের রাস্তা রাশিয়ার মাদাগান থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন আসতে পারবেন, যার ২২ হাজার ৩৮৭ কিলোমিটার।" এই পথে হেঁটে যেতে গেলে বিমান, ট্রেন, বাস কিংবা লঞ্চ, কোনো যানবাহনেই আপনাকে উঠতে হবে না। প্রতিদিন যদি ৮ ঘণ্টা করে হাঁটেন তবে ৫৮৭ দিন লাগবে ১৯৪ দিন হাঁটা লাগবে যদি কোনো বিরতি ছাড়া হেঁটে চলেন।
advertisement
4/6
তবে এই পথ অতিক্রম করার সময় যে একেবারেই নদী পেরোতে হতে হবে না তা নয়, তবে এই পথে অবস্থিত নদীগুলো এতোটাই ছোট যে আপনি খুব সহজেই পেরোতে পারবেন অনায়াসেই। জল পরিমাণ অতন্তই কম, হাঁটুজল। তিনটি মহাদেশের মধ্য দিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আবহাওয়া, জলবায়ু, ও ভৌগোলিক পরিবেশের সাক্ষী হতে হবে। এ পথের দুদিকে পড়বে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। যা আপনাকে মুগ্ধ করবে।
তবে এই পথ অতিক্রম করার সময় যে একেবারেই নদী পেরোতে হতে হবে না তা নয়, তবে এই পথে অবস্থিত নদীগুলো এতোটাই ছোট যে আপনি খুব সহজেই পেরোতে পারবেন অনায়াসেই। জল পরিমাণ অতন্তই কম, হাঁটুজল। তিনটি মহাদেশের মধ্য দিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আবহাওয়া, জলবায়ু, ও ভৌগোলিক পরিবেশের সাক্ষী হতে হবে। এ পথের দুদিকে পড়বে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। যা আপনাকে মুগ্ধ করবে।
advertisement
5/6
এই পথের একদিকে যেমন বিস্তৃত পথজুড়ে রয়েছে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, তেমনি এই পথ ধরে পাড়ি দিতে গেলে পড়তে হবে নানান প্রতিবন্ধকতা। হতে হবে প্রতি পদে পদে বাধার সম্মুখীন। রাশিয়ার ম্যাগাদান শহরের কথাই বলতে গেলে সেই পথের পুরাটাই বরফে ঢাকা।
এই পথের একদিকে যেমন বিস্তৃত পথজুড়ে রয়েছে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, তেমনি এই পথ ধরে পাড়ি দিতে গেলে পড়তে হবে নানান প্রতিবন্ধকতা। হতে হবে প্রতি পদে পদে বাধার সম্মুখীন। রাশিয়ার ম্যাগাদান শহরের কথাই বলতে গেলে সেই পথের পুরাটাই বরফে ঢাকা।
advertisement
6/6
আর্কটিক অঞ্চলে এই পথ হওয়ার দরুণ সেই স্থানে বরফে ঢাকা থাকে এই পথ সারাবছর। ফলে আপনাকে পাড়ি দিতে হবে বরফ। আবার আফ্রিকায় পা দিলেই শুরু হবে ঘন অরণ্য এবং তৃণভূমি। আফ্রিকার এ অঞ্চল যতটাই সুন্দর, ঠিক ততটাই ভয়ংকর। কারণ সেখানে রয়েছে হিংস্র বন্যপ্রানীদের উপস্থিতি।
আর্কটিক অঞ্চলে এই পথ হওয়ার দরুণ সেই স্থানে বরফে ঢাকা থাকে এই পথ সারাবছর। ফলে আপনাকে পাড়ি দিতে হবে বরফ। আবার আফ্রিকায় পা দিলেই শুরু হবে ঘন অরণ্য এবং তৃণভূমি। আফ্রিকার এ অঞ্চল যতটাই সুন্দর, ঠিক ততটাই ভয়ংকর। কারণ সেখানে রয়েছে হিংস্র বন্যপ্রানীদের উপস্থিতি।
advertisement
advertisement
advertisement