কাঁটাতার কিংবা ভিসা-জট কোনও বাধাই নয়; ভিডিও কনফারেন্সিংয়েই পাক কনের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হলেন রাজস্থানের যুবক!

Last Updated:
Indo-Pak Wedding Story: সরাসরি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ভারতীয় যুবক এবং পাকিস্তানি কনে! রাজস্থানের যোধপুরের বাসিন্দা আরবাজ আর পাকিস্তানের আমিনা গত বুধবারই নিকাহ সেরেছেন। তা-ও অনলাইনে!
1/5
প্রেম আর যুদ্ধে তো সব কিছুই বৈধ! তাই কাঁটাতারের বেড়া ঠেকিয়ে রাখতে পারে না ভালবাসা কিংবা বিয়ের বন্ধনকে! তা বারবার প্রমাণ করে দিয়েছে সচিন-সীমা হায়দার এবং অঞ্জু-নাসরুল্লা জুটি। ইতিমধ্যেই সংবাদমাধ্যমের দৌলতে এঁদের নাম জেনে গিয়েছেন গোটা দেশবাসী। এবার এই তালিকায় নতুন সংযোজন আরবাজ আর আমিনা! আর সরাসরি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ভারতীয় যুবক এবং পাকিস্তানি কনে!
প্রেম আর যুদ্ধে তো সব কিছুই বৈধ! তাই কাঁটাতারের বেড়া ঠেকিয়ে রাখতে পারে না ভালবাসা কিংবা বিয়ের বন্ধনকে! তা বারবার প্রমাণ করে দিয়েছে সচিন-সীমা হায়দার এবং অঞ্জু-নাসরুল্লা জুটি। ইতিমধ্যেই সংবাদমাধ্যমের দৌলতে এঁদের নাম জেনে গিয়েছেন গোটা দেশবাসী। এবার এই তালিকায় নতুন সংযোজন আরবাজ আর আমিনা! আর সরাসরি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ভারতীয় যুবক এবং পাকিস্তানি কনে!
advertisement
2/5
 রাজস্থানের যোধপুরের বাসিন্দা আরবাজ আর পাকিস্তানের আমিনা গত বুধবারই নিকাহ সেরেছেন। তা-ও অনলাইনে! আসলে ভিসা জটের কারণেই আটকে ছিল বিয়েটা। যদিও বিয়েটা প্রেমের নয়, সম্পূর্ণ ভাবে দেখাশোনা করেই বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাঁদের। এমনটাই জানিয়েছেন স্বয়ং পাত্র। বুধবার রাতেই বসেছিল বহুলচর্চিত সেই বিয়ের আসর।
রাজস্থানের যোধপুরের বাসিন্দা আরবাজ আর পাকিস্তানের আমিনা গত বুধবারই নিকাহ সেরেছেন। তা-ও অনলাইনে! আসলে ভিসা জটের কারণেই আটকে ছিল বিয়েটা। যদিও বিয়েটা প্রেমের নয়, সম্পূর্ণ ভাবে দেখাশোনা করেই বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাঁদের। এমনটাই জানিয়েছেন স্বয়ং পাত্র। বুধবার রাতেই বসেছিল বহুলচর্চিত সেই বিয়ের আসর।
advertisement
3/5
সব রীতি-আচার মেনে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে নিকাহ সম্পন্ন হয়। দুই দেশেরই কাজি উপস্থিত ছিলেন বিয়ের আসরে। শুধু তা-ই নয়, শুভ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দু’পক্ষের আত্মীয়স্বজনরাও। যোধপুরে বরের আত্মীয়রা যাতে ভাল ভাবে বিয়ে দেখতে পান, তার জন্য বড়সড় এলইডি স্ক্রিন আনা হয়েছিল। কিন্তু কেন এমন সিদ্ধান্ত? কী বলছেন বর? আরবাজ আসলে সিভিল কন্ট্রাক্টর মহম্মদ আফজলের পুত্র।
সব রীতি-আচার মেনে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে নিকাহ সম্পন্ন হয়। দুই দেশেরই কাজি উপস্থিত ছিলেন বিয়ের আসরে। শুধু তা-ই নয়, শুভ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দু’পক্ষের আত্মীয়স্বজনরাও। যোধপুরে বরের আত্মীয়রা যাতে ভাল ভাবে বিয়ে দেখতে পান, তার জন্য বড়সড় এলইডি স্ক্রিন আনা হয়েছিল। কিন্তু কেন এমন সিদ্ধান্ত? কী বলছেন বর? আরবাজ আসলে সিভিল কন্ট্রাক্টর মহম্মদ আফজলের পুত্র।
advertisement
4/5
তাঁর কথায়, “আমাদের বহু আত্মীয়-স্বজনই পাকিস্তানে রয়েছেন। ফলে তাঁরাই এই বিয়ে ঠিক করেছেন। তবে একপ্রকার বাধ্য হয়েই আমরা অনলাইনেই বিয়েটা সারার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আসলে ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের সম্পর্কটা তেমন সুমধুর নয়। সেই কারণে ভিসা পাওয়াটা বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আর ভিসা-জটের দরুন এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি আমরা।”
তাঁর কথায়, “আমাদের বহু আত্মীয়-স্বজনই পাকিস্তানে রয়েছেন। ফলে তাঁরাই এই বিয়ে ঠিক করেছেন। তবে একপ্রকার বাধ্য হয়েই আমরা অনলাইনেই বিয়েটা সারার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আসলে ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের সম্পর্কটা তেমন সুমধুর নয়। সেই কারণে ভিসা পাওয়াটা বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আর ভিসা-জটের দরুন এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি আমরা।”
advertisement
5/5
কারণ অনলাইন বিয়ের ফলে খরচ তো কমবেই, তাঁর সঙ্গে সমস্ত রীতি-নীতি মেনে পবিত্র বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হওয়া যাবে। আরবাজ আরও বলেন যে, কনের পরিবার খুবই সাধারণ। আর এই বিয়ের ফলে তাঁদের খুব বেশি খরচও হয়নি। এখন শ্বশুরঘরে কনে কবে আসবেন, তার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রয়েছেন আরবাজের পরিবারের সদস্যরা! আর ঘরের বউ ঘরে ফিরলেই তাঁকে ধুমধাম করে স্বাগত জানানোর পরিকল্পনা নিয়ে রেখেছেন তাঁরা!
কারণ অনলাইন বিয়ের ফলে খরচ তো কমবেই, তাঁর সঙ্গে সমস্ত রীতি-নীতি মেনে পবিত্র বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হওয়া যাবে। আরবাজ আরও বলেন যে, কনের পরিবার খুবই সাধারণ। আর এই বিয়ের ফলে তাঁদের খুব বেশি খরচও হয়নি। এখন শ্বশুরঘরে কনে কবে আসবেন, তার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রয়েছেন আরবাজের পরিবারের সদস্যরা! আর ঘরের বউ ঘরে ফিরলেই তাঁকে ধুমধাম করে স্বাগত জানানোর পরিকল্পনা নিয়ে রেখেছেন তাঁরা!
advertisement
advertisement
advertisement