দিনে করতেন সেলাই, রাত নামলেই অন্য 'খেলা'! ছেলেকেও ডেকে নিলেন তাতে... একে একে যা সামনে এল!

Last Updated:
দিনভর কাটাতেন কাপড় সেলাই করে, কিন্তু রাত নামলেই শুরু হত তাঁর আসল ‘কাজ’। ছেলে আর বাবা মিলে যা করল...জানলে শিউরে উঠবেন!
1/10
দেখতে ছিলেন একেবারে সাধারণ। মুখে শান্ত হাসি, হাতে সূচ-সুতো। ভোপালের এক কোণে বসে দিনের পর দিন জামাকাপড় সেলাই করতেন। কিন্তু সূর্য নামলেই যেন অন্য রূপ ধারণ করতেন তিনি—দিনের দর্জি কী করেন রাতে? জানলে শিউরে উঠবেন।
দেখতে ছিলেন একেবারে সাধারণ। মুখে শান্ত হাসি, হাতে সূচ-সুতো। ভোপালের এক কোণে বসে দিনের পর দিন জামাকাপড় সেলাই করতেন। কিন্তু সূর্য নামলেই যেন অন্য রূপ ধারণ করতেন তিনি—দিনের দর্জি কী করেন রাতে? জানলে শিউরে উঠবেন।
advertisement
2/10
উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা আদেশ কামরা দিনভর কাটাতেন কাপড় সেলাই করে, কিন্তু রাত নামলেই শুরু হত তাঁর আসল ‘কাজ’। ট্রাক ড্রাইভার ও ক্লিনারদের টার্গেট করতেন তিনি।
উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা আদেশ কামরা দিনভর কাটাতেন কাপড় সেলাই করে, কিন্তু রাত নামলেই শুরু হত তাঁর আসল ‘কাজ’। ট্রাক ড্রাইভার ও ক্লিনারদের টার্গেট করতেন তিনি।
advertisement
3/10
নাম ছিল আদেশ কামরা। দিনে ছিল দর্জির কাজ, রাত নামলেই রক্তখেলা। মধ‍্যপ্রদেশের ভোপাল শহরের শান্ত এক অলিতে বসে জামা কাপড় সেলাই করত যে মানুষটা, রাতে সেই-ই হয়ে উঠত পিশাচ।
নাম ছিল আদেশ কামরা। দিনে ছিল দর্জির কাজ, রাত নামলেই রক্তখেলা। মধ‍্যপ্রদেশের ভোপাল শহরের শান্ত এক অলিতে বসে জামা কাপড় সেলাই করত যে মানুষটা, রাতে সেই-ই হয়ে উঠত পিশাচ।
advertisement
4/10
২০১০ থেকে ২০১৮— এই নয় বছরে ছ’টি রাজ্যে ৩৪ জন ট্রাকচালক খুন করেন তিনি। এতটাই নিখুঁত ছিল তাঁর ‘পরিকল্পনা’ যে আট বছর পুলিশ তাঁকে খুঁজেই পায়নি। সিসিটিভি ছিল না, নিহতদের পরিচয় মিলত না— সেই সুযোগে চালিয়ে গেছেন নিজের ‘সাফ’ অপরাধ।
২০১০ থেকে ২০১৮— এই নয় বছরে ছ’টি রাজ্যে ৩৪ জন ট্রাকচালক খুন করেন তিনি। এতটাই নিখুঁত ছিল তাঁর ‘পরিকল্পনা’ যে আট বছর পুলিশ তাঁকে খুঁজেই পায়নি। সিসিটিভি ছিল না, নিহতদের পরিচয় মিলত না— সেই সুযোগে চালিয়ে গেছেন নিজের ‘সাফ’ অপরাধ।
advertisement
5/10
জেরা চলাকালীন আদেশ জানান, এই অপরাধ জগতের হাতেখড়ি তাঁর কাকার হাত ধরে। ৮০-র দশকে সেই কাকা চালাতেন ট্রাক লুটের গ্যাং। সেখান থেকেই আদেশ শিখেছিলেন কীভাবে খুন করতে হয়, প্রমাণ লোপাট করতে হয়, আর পুলিশকে ফাঁকি দিতে হয়।
জেরা চলাকালীন আদেশ জানান, এই অপরাধ জগতের হাতেখড়ি তাঁর কাকার হাত ধরে। ৮০-র দশকে সেই কাকা চালাতেন ট্রাক লুটের গ্যাং। সেখান থেকেই আদেশ শিখেছিলেন কীভাবে খুন করতে হয়, প্রমাণ লোপাট করতে হয়, আর পুলিশকে ফাঁকি দিতে হয়।
advertisement
6/10
নাম ছিল আদেশ কামরা। দিনে ছিল দর্জির কাজ, রাত নামলেই রক্তখেলা। মধ‍্যপ্রদেশের ভোপাল শহরের শান্ত এক অলিতে বসে জামা কাপড় সেলাই করত যে মানুষটা, রাতে সেই-ই হয়ে উঠত পিশাচ।
নাম ছিল আদেশ কামরা। দিনে ছিল দর্জির কাজ, রাত নামলেই রক্তখেলা। মধ‍্যপ্রদেশের ভোপাল শহরের শান্ত এক অলিতে বসে জামা কাপড় সেলাই করত যে মানুষটা, রাতে সেই-ই হয়ে উঠত পিশাচ।
advertisement
7/10
উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা আদেশ কামরা দিনভর কাটাতেন কাপড় সেলাই করে, কিন্তু রাত নামলেই শুরু হত তাঁর আসল ‘কাজ’। ট্রাক ড্রাইভার ও ক্লিনারদের টার্গেট করতেন তিনি। প্রথমে মাদক মেশানো খাবার খাইয়ে অচেতন করে দিতেন, তারপর নৃশংসভাবে খুন করে লাশ ফেলে দিতেন ফাঁকা জায়গায়। তাঁদের ট্রাক বিক্রি করে দিতেন উত্তরপ্রদেশ বা বিহারে।
উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা আদেশ কামরা দিনভর কাটাতেন কাপড় সেলাই করে, কিন্তু রাত নামলেই শুরু হত তাঁর আসল ‘কাজ’। ট্রাক ড্রাইভার ও ক্লিনারদের টার্গেট করতেন তিনি। প্রথমে মাদক মেশানো খাবার খাইয়ে অচেতন করে দিতেন, তারপর নৃশংসভাবে খুন করে লাশ ফেলে দিতেন ফাঁকা জায়গায়। তাঁদের ট্রাক বিক্রি করে দিতেন উত্তরপ্রদেশ বা বিহারে।
advertisement
8/10
এক ট্রাকচালকের দেহ উদ্ধার হয় ভোপালের বিলখিরিয়া এলাকায়। সেখান থেকেই পুলিশ প্রথম সূত্র পায়। এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতারের পর প্রকাশ্যে আসে আট বছরের ‘পরিচয়হীন খুন’ রহস্য।
এক ট্রাকচালকের দেহ উদ্ধার হয় ভোপালের বিলখিরিয়া এলাকায়। সেখান থেকেই পুলিশ প্রথম সূত্র পায়। এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতারের পর প্রকাশ্যে আসে আট বছরের ‘পরিচয়হীন খুন’ রহস্য।
advertisement
9/10
অবশেষে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে আদেশ কামরা আজীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে ভোপাল সেন্ট্রাল জেলে বন্দি। সূত্র অনুযায়ী, এখন ধর্মগ্রন্থ পড়েন, আচরণেও নাকি বদল এসেছে। কিন্তু তাঁর অপরাধ এতটাই ভয়ঙ্কর যে জেলের বাইরের পৃথিবী তাঁর জন্য নেই বললেই চলে।
অবশেষে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে আদেশ কামরা আজীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে ভোপাল সেন্ট্রাল জেলে বন্দি। সূত্র অনুযায়ী, এখন ধর্মগ্রন্থ পড়েন, আচরণেও নাকি বদল এসেছে। কিন্তু তাঁর অপরাধ এতটাই ভয়ঙ্কর যে জেলের বাইরের পৃথিবী তাঁর জন্য নেই বললেই চলে।
advertisement
10/10
সম্প্রতি আদেশের ছেলে শিভম কামরাও জড়িয়ে পড়েছে খুনের মামলায়। মদ সংক্রান্ত বিবাদের জেরে মিসরোদ এলাকায় ৪ জন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে খুন করেছে সে। কারণ? মৃত ব্যক্তি তাকে চড় মেরেছিল। এর প্রতিশোধেই ঘটে ভয়ঙ্কর হামলা। পুলিশ শিভম ও তার সঙ্গীদের গ্রেফতার করেছে।
সম্প্রতি আদেশের ছেলে শিভম কামরাও জড়িয়ে পড়েছে খুনের মামলায়। মদ সংক্রান্ত বিবাদের জেরে মিসরোদ এলাকায় ৪ জন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে খুন করেছে সে। কারণ? মৃত ব্যক্তি তাকে চড় মেরেছিল। এর প্রতিশোধেই ঘটে ভয়ঙ্কর হামলা। পুলিশ শিভম ও তার সঙ্গীদের গ্রেফতার করেছে।
advertisement
advertisement
advertisement