Harish Salve's Wife: তৃতীয় বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসে চমকে দিয়েছেন হরিশ সালভে; পাত্রী সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত

Last Updated:
Harish Salve Ties Knot for 3rd Time: পাত্রীর নাম তৃণা। আফগান বংশোদ্ভূত কনে অবশ্য লন্ডনের বাসিন্দা। ফলে লন্ডনেই বসেছিল বিয়ের আসর।
1/6
তাঁর প্যাঁচালো আইনি যুক্তির সামনে টিকতে পারে না প্রতিপক্ষ। এমনকী, বড় বড় মামলা অতি সহজেই জিতে নেন তিনি। এহেন দোর্দণ্ডপ্রতাপ আইনজীবীর ব্যক্তিগত জীবন কিন্তু বেশ রঙিন। অবশেষে ৬৮ বছর বয়সে তৃতীয় বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ভারতের প্রাক্তন সলিসিটর জেনারেল এবং খ্যাতনামা আইনজীবী হরিশ সালভে। অবশ্য তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের নবগঠিত ওয়ান নেশন-ওয়ান ইলেকশন কমিটির সদস্যও বটে!
তাঁর প্যাঁচালো আইনি যুক্তির সামনে টিকতে পারে না প্রতিপক্ষ। এমনকী, বড় বড় মামলা অতি সহজেই জিতে নেন তিনি। এহেন দোর্দণ্ডপ্রতাপ আইনজীবীর ব্যক্তিগত জীবন কিন্তু বেশ রঙিন। অবশেষে ৬৮ বছর বয়সে তৃতীয় বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ভারতের প্রাক্তন সলিসিটর জেনারেল এবং খ্যাতনামা আইনজীবী হরিশ সালভে। অবশ্য তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের নবগঠিত ওয়ান নেশন-ওয়ান ইলেকশন কমিটির সদস্যও বটে!
advertisement
2/6
 কিন্তু পাত্রী কে?   সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পাত্রীর নাম তৃণা। আফগান বংশোদ্ভূত কনে অবশ্য লন্ডনের বাসিন্দা। ফলে লন্ডনেই বসেছিল বিয়ের আসর। আইনি কাগজে সই-সাবুদ করে পরিবার এবং ঘনিষ্ঠজনেদের উপস্থিতিতে ঘরোয়া ভাবেই বিয়ে সারেন তাঁরা। বিয়ে উপলক্ষে কালো স্যুট পরেছিলেন হরিশ সালভে। আর পান্না সবুজ স্যাটিন গাউনে অপূর্ব দেখাচ্ছিল নববধূকে। কেক আর শ্যাম্পেনের মাধ্যমেই এই অনুষ্ঠান উদযাপন করেছেন নববিবাহিত দম্পতি। এখানেই শেষ নয়, চমক ছিল অতিথি তালিকাতেও।
কিন্তু পাত্রী কে? সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পাত্রীর নাম তৃণা। আফগান বংশোদ্ভূত কনে অবশ্য লন্ডনের বাসিন্দা। ফলে লন্ডনেই বসেছিল বিয়ের আসর। আইনি কাগজে সই-সাবুদ করে পরিবার এবং ঘনিষ্ঠজনেদের উপস্থিতিতে ঘরোয়া ভাবেই বিয়ে সারেন তাঁরা। বিয়ে উপলক্ষে কালো স্যুট পরেছিলেন হরিশ সালভে। আর পান্না সবুজ স্যাটিন গাউনে অপূর্ব দেখাচ্ছিল নববধূকে। কেক আর শ্যাম্পেনের মাধ্যমেই এই অনুষ্ঠান উদযাপন করেছেন নববিবাহিত দম্পতি। এখানেই শেষ নয়, চমক ছিল অতিথি তালিকাতেও।
advertisement
3/6
ওই হাই-প্রোফাইল বিয়ের অনুষ্ঠানে দেশের নামীদামি শিল্পপতিরা।যেমন - গোল্ড জরি মভ রঙা শাড়িতে ক্লাসি লুকে ধরা দিয়েছেন নীতা আম্বানি। সঙ্গে অবশ্য ছিলেন তাঁর স্বামী মুকেশ আম্বানিও। বিয়ের ওই পার্টিতে অল-ব্ল্যাক স্যুটে দেখা গিয়েছে আইপিএল-এর প্রতিষ্ঠাতা ললিত মোদিকেও। এমনকী পাউডার ব্লু গাউন পরিহিতা মডেল উজ্জ্বলা রাউতের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন তিনি। তবে তাঁর উপস্থিতি অবশ্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এর পাশাপাশি বিবাহ আসরে উপস্থিত হয়েছিলেন লন্ডনের শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তলও।
ওই হাই-প্রোফাইল বিয়ের অনুষ্ঠানে দেশের নামীদামি শিল্পপতিরা।যেমন - গোল্ড জরি মভ রঙা শাড়িতে ক্লাসি লুকে ধরা দিয়েছেন নীতা আম্বানি। সঙ্গে অবশ্য ছিলেন তাঁর স্বামী মুকেশ আম্বানিও। বিয়ের ওই পার্টিতে অল-ব্ল্যাক স্যুটে দেখা গিয়েছে আইপিএল-এর প্রতিষ্ঠাতা ললিত মোদিকেও। এমনকী পাউডার ব্লু গাউন পরিহিতা মডেল উজ্জ্বলা রাউতের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন তিনি। তবে তাঁর উপস্থিতি অবশ্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এর পাশাপাশি বিবাহ আসরে উপস্থিত হয়েছিলেন লন্ডনের শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তলও।
advertisement
4/6
এছাড়াও যোগ দিয়েছিলেন সুনীল মিত্তল, এলএন মিত্তল, এসপি লোহিয়া এবং গোপী হিন্দুজার মতো ব্যবসায়ীরাও। প্রসঙ্গত, হরিশ সালভের প্রথম স্ত্রীর নাম হল মীনাক্ষী। এই দম্পতির দুই কন্যা - সাক্ষী এবং সানিয়া। বিয়ের ৩৮ বছর পরে সংসার ভাঙে তাঁদের। ২০২০ সালের জুন মাসে আইনি বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। এর পর ওই একই বছরে দ্বিতীয় বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন হরিশ সালভে। সেবার পাত্রী ছিলেন ক্যারোলিন ব্রসার্ড।   বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করেন হরিশ সালভে।
এছাড়াও যোগ দিয়েছিলেন সুনীল মিত্তল, এলএন মিত্তল, এসপি লোহিয়া এবং গোপী হিন্দুজার মতো ব্যবসায়ীরাও। প্রসঙ্গত, হরিশ সালভের প্রথম স্ত্রীর নাম হল মীনাক্ষী। এই দম্পতির দুই কন্যা - সাক্ষী এবং সানিয়া। বিয়ের ৩৮ বছর পরে সংসার ভাঙে তাঁদের। ২০২০ সালের জুন মাসে আইনি বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। এর পর ওই একই বছরে দ্বিতীয় বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন হরিশ সালভে। সেবার পাত্রী ছিলেন ক্যারোলিন ব্রসার্ড। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করেন হরিশ সালভে।
advertisement
5/6
কুলভূষণ যাদব-সহ বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল মামলার অংশ হয়েছেন তিনি। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যাদবকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল পাক সামরিক আদালত। যাদবের পক্ষে দাঁড়িয়ে মামলা লড়েছিলেন সালভে। আর এর জন্য ফি হিসেবে নিয়েছিলেন মাত্র ১ টাকা। এই ঘটনায় সকলেই প্রশংসা করেছিলেন এই খ্যাতনামা দুঁদে আইনজীবীর।
কুলভূষণ যাদব-সহ বেশ কিছু হাই-প্রোফাইল মামলার অংশ হয়েছেন তিনি। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যাদবকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল পাক সামরিক আদালত। যাদবের পক্ষে দাঁড়িয়ে মামলা লড়েছিলেন সালভে। আর এর জন্য ফি হিসেবে নিয়েছিলেন মাত্র ১ টাকা। এই ঘটনায় সকলেই প্রশংসা করেছিলেন এই খ্যাতনামা দুঁদে আইনজীবীর।
advertisement
6/6
২০০২ সালে সলমন খানের হিট অ্যান্ড রান মামলারও অংশ ছিলেন সালভে। ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাস থেকে ২০০২ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত দেশের সলিসিটর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
২০০২ সালে সলমন খানের হিট অ্যান্ড রান মামলারও অংশ ছিলেন সালভে। ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাস থেকে ২০০২ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত দেশের সলিসিটর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
advertisement
advertisement
advertisement