ফুলশয্যার রাতে নববধূকে এ কী করলেন স্বামী? উঠতেই পারলেন না...তিনিও দিলেন পাল্টা! সকালে দরজা ভেঙে যা দেখা গেল

Last Updated:
Bride-Groom: প্রথমে কেউ কিছু ভাবেনি, কিন্তু যখন ডাকাডাকির পরও কোনও সাড়া পাওয়া গেল না, তখন উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। দরজা ভাঙতেই যা দেখা গেল, তাতে হতবাক হয়ে গেল সবাই!
1/9
সকালে ঘর থেকে বর-কনে কেউই বেরোল না! পরিবারের লোকেরা ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অবশেষে দরজা ভাঙতেই যা দেখা গেল, তাতে স্তম্ভিত হয়ে যান সবাই।
সকালে ঘর থেকে বর-কনে কেউই বেরোল না! পরিবারের লোকেরা ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অবশেষে দরজা ভাঙতেই যা দেখা গেল, তাতে স্তম্ভিত হয়ে যান সবাই।
advertisement
2/9
নতুন বউকে বরণ করে নেওয়ার সাজসাজ রব। সিঁদুর, মালা, আশীর্বাদ—সবই সম্পন্ন। বর-কনে হাসিমুখে প্রবেশ করল ফুলসজ্জার ঘরে। কিন্তু রাত পেরিয়ে সকাল হলেও কেউ বেরোল না।
নতুন বউকে বরণ করে নেওয়ার সাজসাজ রব। সিঁদুর, মালা, আশীর্বাদ—সবই সম্পন্ন। বর-কনে হাসিমুখে প্রবেশ করল ফুলসজ্জার ঘরে। কিন্তু রাত পেরিয়ে সকাল হলেও কেউ বেরোল না।
advertisement
3/9
প্রথমে কেউ কিছু ভাবেনি, কিন্তু যখন ডাকাডাকির পরও কোনও সাড়া পাওয়া গেল না, তখন উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। দরজা ভাঙতেই যা দেখা গেল, তাতে হতবাক হয়ে গেল সবাই!
প্রথমে কেউ কিছু ভাবেনি, কিন্তু যখন ডাকাডাকির পরও কোনও সাড়া পাওয়া গেল না, তখন উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। দরজা ভাঙতেই যা দেখা গেল, তাতে হতবাক হয়ে গেল সবাই!
advertisement
4/9
উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা জেলার ক্যান্টনমেন্ট থানার সাহাদতগঞ্জ মুরাবন টোলা এলাকায় এক নবদম্পতির মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিয়ের পরের দিন, অর্থাৎ প্রথম রাতেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা জেলার ক্যান্টনমেন্ট থানার সাহাদতগঞ্জ মুরাবন টোলা এলাকায় এক নবদম্পতির মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিয়ের পরের দিন, অর্থাৎ প্রথম রাতেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
advertisement
5/9
সকালে যখন অনেকক্ষণ পরও নববধূ ও বর ঘর থেকে বেরিয়ে আসেননি, তখন পরিবারের সদস্যরা দরজা খুলে চমকে ওঠেন। ঘরের ভেতরে একদিকে বিছানায় নববধূর নিথর দেহ পড়ে ছিল, আর অন্যদিকে বর ঝুলন্ত অবস্থায় ছিলেন।
সকালে যখন অনেকক্ষণ পরও নববধূ ও বর ঘর থেকে বেরিয়ে আসেননি, তখন পরিবারের সদস্যরা দরজা খুলে চমকে ওঠেন। ঘরের ভেতরে একদিকে বিছানায় নববধূর নিথর দেহ পড়ে ছিল, আর অন্যদিকে বর ঝুলন্ত অবস্থায় ছিলেন।
advertisement
6/9
এই দৃশ্য দেখে হতবাক পরিবারের লোকেরা তড়িঘড়ি পুলিশকে খবর দেন।খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। এখন ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে এসেছে, যা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
এই দৃশ্য দেখে হতবাক পরিবারের লোকেরা তড়িঘড়ি পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। এখন ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে এসেছে, যা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
advertisement
7/9
রিপোর্ট অনুযায়ী, বরের হাতেই বধূর মৃত্যু হয়েছে। প্রথম রাতে বর নিজেই নববধূর গলা টিপে হত্যা করেন, এরপর কিছুক্ষণ পর তিনি নিজেও ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। তবে তিনি কেন এই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন, তা এখনও রহস্য হয়ে রয়েছে পুলিশের কাছেও।এই ঘটনা সাহাদতগঞ্জ মুরাবন টোলা এলাকার। জানা গিয়েছে, রাত ১২টার পর বর নববধূকে হত্যা করেন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, বরের হাতেই বধূর মৃত্যু হয়েছে। প্রথম রাতে বর নিজেই নববধূর গলা টিপে হত্যা করেন, এরপর কিছুক্ষণ পর তিনি নিজেও ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। তবে তিনি কেন এই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন, তা এখনও রহস্য হয়ে রয়েছে পুলিশের কাছেও। এই ঘটনা সাহাদতগঞ্জ মুরাবন টোলা এলাকার। জানা গিয়েছে, রাত ১২টার পর বর নববধূকে হত্যা করেন।
advertisement
8/9
পরের দিনই ছিল তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা। একদিকে যেখানে নতুন বউকে নিয়ে আনন্দের প্রস্তুতি চলছিল, সেখানে মুহূর্তের মধ্যে সবকিছু শোকের পরিবেশে পরিণত হয়। এই খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়তেই শোকস্তব্ধ আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীরা বাড়িতে ভিড় জমাতে শুরু করেন।
পরের দিনই ছিল তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা। একদিকে যেখানে নতুন বউকে নিয়ে আনন্দের প্রস্তুতি চলছিল, সেখানে মুহূর্তের মধ্যে সবকিছু শোকের পরিবেশে পরিণত হয়। এই খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়তেই শোকস্তব্ধ আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীরা বাড়িতে ভিড় জমাতে শুরু করেন।
advertisement
9/9
জানা গিয়েছে, প্রদীপ নামে ওই যুবকের সঙ্গে ৭ মার্চ বিয়ে হয়েছিল শিবানির। শিবানি দিল্লির লোহার মাণ্ডিতে হাতগাড়ি চালক মন্তু রামের মেয়ে। তিনিও বাবার সঙ্গেই দিল্লিতে থাকতেন। শিবানি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছিলেন। অন্যদিকে, প্রদীপের বাবা ভাগ্গন কয়েক বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। প্রদীপের দুই ভাই ও তিন বোন রয়েছে।
জানা গিয়েছে, প্রদীপ নামে ওই যুবকের সঙ্গে ৭ মার্চ বিয়ে হয়েছিল শিবানির। শিবানি দিল্লির লোহার মাণ্ডিতে হাতগাড়ি চালক মন্তু রামের মেয়ে। তিনিও বাবার সঙ্গেই দিল্লিতে থাকতেন। শিবানি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছিলেন। অন্যদিকে, প্রদীপের বাবা ভাগ্গন কয়েক বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। প্রদীপের দুই ভাই ও তিন বোন রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement