GK Story: সিউড়ি কেন বীরভূমের সদর শহর? নেপথ্যে ব্রিটিশ আমলের এক অজানা ইতিহাস, জানুন

Last Updated:
বীরভূম জেলার সদর শহর হিসেবে কেন সিউড়িকে বেছে নেওয়া হয়েছিল? এই শহরের ইতিহাস, প্রশাসনিক গুরুত্ব এবং এর পেছনের অজানা গল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
1/5
বীরভূম জেলার নাম উচ্চারণ হলেই ভেসে ওঠে লাল মাটির প্রান্তর, তারাপীঠের ধূপ-গন্ধ আর শান্তিনিকেতনের কবিতার ছায়া। তবে বীরভূমের সদর শহর সিউড়ি কেন হল, তার আড়ালে রয়েছে বহু প্রাচীন ইতিহাস ও প্রশাসনিক পরিকল্পনার গল্প।
বীরভূম জেলার নাম উচ্চারণ হলেই ভেসে ওঠে লাল মাটির প্রান্তর, তারাপীঠের ধূপ-গন্ধ আর শান্তিনিকেতনের কবিতার ছায়া। তবে বীরভূমের সদর শহর সিউড়ি কেন হল, তার আড়ালে রয়েছে বহু প্রাচীন ইতিহাস ও প্রশাসনিক পরিকল্পনার গল্প।
advertisement
2/5
সালটা ১৭৮৭। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন বীরভূম ও বিষ্ণুপুরকে একত্র করে একটি নতুন জেলা গঠন করে, তখনই প্রয়োজন হয় একটি কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক সদর দফতরের। এমন একটি জায়গা দরকার ছিল, যা হবে ভৌগোলিকভাবে সুবিধাজনক, সহজে যাতায়াতযোগ্য এবং প্রশাসনের জন্য উপযুক্ত।
সালটা ১৭৮৭। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন বীরভূম ও বিষ্ণুপুরকে একত্র করে একটি নতুন জেলা গঠন করে, তখনই প্রয়োজন হয় একটি কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক সদর দফতরের। এমন একটি জায়গা দরকার ছিল, যা হবে ভৌগোলিকভাবে সুবিধাজনক, সহজে যাতায়াতযোগ্য এবং প্রশাসনের জন্য উপযুক্ত।
advertisement
3/5
তৎকালীন সড়ক যোগাযোগের মানচিত্রে সিউড়ি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্ট। উত্তরে ছোটনাগপুর মালভূমি, দক্ষিণে নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ সব জায়গায় সহজেই পৌঁছানো যেত এখান থেকে। এই ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই সিউড়িকে বেছে নেওয়া হয় সদর শহর হিসেবে।
তৎকালীন সড়ক যোগাযোগের মানচিত্রে সিউড়ি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্ট। উত্তরে ছোটনাগপুর মালভূমি, দক্ষিণে নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ সব জায়গায় সহজেই পৌঁছানো যেত এখান থেকে। এই ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই সিউড়িকে বেছে নেওয়া হয় সদর শহর হিসেবে।
advertisement
4/5
সিউড়িকে সদর শহর ঘোষণার পর ধীরে ধীরে এখানে গড়ে ওঠে প্রশাসনিক কাঠামো। প্রতিষ্ঠিত হয় অফিস, আদালত, বাজার, স্কুল, কলেজ এবং পরে রেলপথও। এই উন্নয়নের ফলে সিউড়ি ধীরে ধীরে বীরভূমের প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে।
সিউড়িকে সদর শহর ঘোষণার পর ধীরে ধীরে এখানে গড়ে ওঠে প্রশাসনিক কাঠামো। প্রতিষ্ঠিত হয় অফিস, আদালত, বাজার, স্কুল, কলেজ এবং পরে রেলপথও। এই উন্নয়নের ফলে সিউড়ি ধীরে ধীরে বীরভূমের প্রাণকেন্দ্র হয়ে ওঠে।
advertisement
5/5
সিউড়ি আজ শুধুই একটি শহর নয়, এটি বীরভূমের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনের মিলনস্থল। শহরের প্রতিটি ইট, প্রতিটি পথ এখনও অতীতের সেই সোনালি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
সিউড়ি আজ শুধুই একটি শহর নয়, এটি বীরভূমের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রশাসনের মিলনস্থল। শহরের প্রতিটি ইট, প্রতিটি পথ এখনও অতীতের সেই সোনালি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
advertisement
advertisement