GK Quiz: কোথাও ঘুরতে লাগে না কোনও পাসপোর্ট! মাত্র তিন জন মানুষ পৃথিবীর যে কোনও দেশ ঘুরতে পারেন, জানেন কারা?

Last Updated:
বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালুর প্রায় ১০২ বছর হয়ে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত, সরকারি কর্মকর্তারা সকলেই যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করেন, তখন তাদের সকলকেই কিন্তু অবশ্যই কূটনৈতিক পাসপোর্ট বহন করতে হয়।
1/7
বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালুর প্রায় ১০২ বছর হয়ে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত, সরকারি কর্মকর্তারা সকলেই যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করেন, তখন তাদের সকলকেই কিন্তু অবশ্যই কূটনৈতিক পাসপোর্ট বহন করতে হয়। (প্রতীকী ছবি)
বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালুর প্রায় ১০২ বছর হয়ে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত, সরকারি কর্মকর্তারা সকলেই যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করেন, তখন তাদের সকলকেই কিন্তু অবশ্যই কূটনৈতিক পাসপোর্ট বহন করতে হয়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/7
গোটা পৃথিবীর ২০০টিরও বেশি দেশের মধ্যে, শুধুমাত্র তিনজন ব্যক্তিরই শুধু কোথাও ভ্রমণে কোনও পাসপোর্টের প্রয়োজন নেই। এই তিন ব্যক্তি বিদেশ ভ্রমণে গেলে তাঁদের কাছে পাসপোর্টের কথা কেউ জিজ্ঞেসও করে না। পরিবর্তে, তাদের অতিরিক্ত আতিথেয়তা এবং পূর্ণ সম্মানও দেওয়া হয়। (প্রতীকী ছবি)
গোটা পৃথিবীর ২০০টিরও বেশি দেশের মধ্যে, শুধুমাত্র তিনজন ব্যক্তিরই শুধু কোথাও ভ্রমণে কোনও পাসপোর্টের প্রয়োজন নেই। এই তিন ব্যক্তি বিদেশ ভ্রমণে গেলে তাঁদের কাছে পাসপোর্টের কথা কেউ জিজ্ঞেসও করে না। পরিবর্তে, তাদের অতিরিক্ত আতিথেয়তা এবং পূর্ণ সম্মানও দেওয়া হয়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/7
আগেকার যুগে বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে এমন কোনও চুক্তি ছিল না যে, এক দেশের নাগরিক যখন অন্য দেশে যাবে, তখন তার কাছে কোনও কাগজপত্র থাকতে হবে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ই প্রতিটি দেশ পাসপোর্টের মতো পদ্ধতি তৈরির গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে। (প্রতীকী ছবি)
আগেকার যুগে বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে এমন কোনও চুক্তি ছিল না যে, এক দেশের নাগরিক যখন অন্য দেশে যাবে, তখন তার কাছে কোনও কাগজপত্র থাকতে হবে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ই প্রতিটি দেশ পাসপোর্টের মতো পদ্ধতি তৈরির গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/7
১৯২০ সালে হঠাৎ সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। লীগ অফ নেশনস-এ এটা নিয়ে জোর আলোচনা হয়। এরপর ১৯২৪ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নতুন পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু করে। (প্রতীকী ছবি)
১৯২০ সালে হঠাৎ সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। লীগ অফ নেশনস-এ এটা নিয়ে জোর আলোচনা হয়। এরপর ১৯২৪ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নতুন পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু করে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/7
এই তিন জন হলেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস, জাপানের সম্রাট নারুহিতো এবং সম্রাজ্ঞী মাসাকা। ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লসের আগে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ এই সুবিধা পেতেন।
শুধুমাত্র তিনজন বিশেষ ব্যক্তির জন্য ছাড়: বিশ্বের কোথাও ভ্রমণ করার জন্য কখনওই কোনও পাসপোর্টের প্রয়োজন নেই এমন ৩ জন বিশেষ ব্যক্তি কারা চলুন জেনে নেওয়া যাক কারা। জানা যায়, শুধুমাত্র ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানীর এই সুবিধা রয়েছে। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে প্রয়াত রানী এলিজাবেথের হাতে এই সুবিধা ছিল। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
6/7
ব্রিটেনের রাজা বা রানি ক্ষেত্রে পাসপোর্টের বদলে একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হয় যেখানে লেখা থাকে বিস্তারিত, এবং অনুরোধ করা থাকে যাতে নির্দ্বিধায় সব নিরাপত্তার বাধা পেরিয়ে যেতে পারেন ব্রিটেনের রাজা বা রানি। (প্রতীকী ছবি)
ব্রিটেনের রাজা বা রানি ক্ষেত্রে পাসপোর্টের বদলে একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হয় যেখানে লেখা থাকে বিস্তারিত, এবং অনুরোধ করা থাকে যাতে নির্দ্বিধায় সব নিরাপত্তার বাধা পেরিয়ে যেতে পারেন ব্রিটেনের রাজা বা রানি। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
7/7
জাপানে মনে করা হয় সাধারণ মানুষের মতো জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞীর নামে পাসপোর্ট ইস্যু করা অপমানজনক। তবে ব্রিটেনের রাজা চার্লসের স্ত্রী ক্যামিলিয়ার সমান অধিকার নেই। সেই সঙ্গে জাপানের রাজপুত্র বা রাজকন্যারও এই অধিকার নেই। তাঁদের ক্ষেত্রে বিদেশ যেতে পাসপোর্ট লাগবেই। Image: Reuters
জাপানে মনে করা হয় সাধারণ মানুষের মতো জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞীর নামে পাসপোর্ট ইস্যু করা অপমানজনক। তবে ব্রিটেনের রাজা চার্লসের স্ত্রী ক্যামিলিয়ার সমান অধিকার নেই। সেই সঙ্গে জাপানের রাজপুত্র বা রাজকন্যারও এই অধিকার নেই। তাঁদের ক্ষেত্রে বিদেশ যেতে পাসপোর্ট লাগবেই। Image: Reuters
advertisement
advertisement
advertisement