ছাত্রীকে উত্যক্ত করত ২ সন্তানের 'বাবা'! সহ্যের সীমা ছাড়াতে যা করলেন কিশোরীর বাবা...! হতবাক পুলিশ

Last Updated:
Father: এক ব্যক্তি নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে প্রেমের নামে উত্যক্ত করছিল। এই খবর জানার পর মেয়ের বাবা ক্ষুব্ধ হন। এরপর তিনি এমন এক ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা করেন, যা শুনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পুলিশেরও চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়।
1/6
এক হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হল পুলিশ। এক ব্যক্তি নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে প্রেমের নামে উত্যক্ত করছিল। এই খবর জানার পর মেয়ের বাবা ক্ষুব্ধ হন। এরপর তিনি এমন এক ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা করেন, যা শুনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পুলিশেরও চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়।
এক হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হল পুলিশ। এক ব্যক্তি নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে প্রেমের নামে উত্যক্ত করছিল। এই খবর জানার পর মেয়ের বাবা ক্ষুব্ধ হন। এরপর তিনি এমন এক ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা করেন, যা শুনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পুলিশেরও চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়।
advertisement
2/6
পুলিশ সূত্রে খবর, তেলেঙ্গানার সঙ্গারেড্ডি জেলায় ২৬ বছর বয়সি এক ব্যক্তি এক কিশোরীকে প্রেমের নামে হয়রানি করছিল। বিষয়টি জানতে পারেন ওই ছাত্রীর বাবা। তখনই তিনি নিজের মেয়েকে রক্ষা করতে এক সিদ্ধান্ত নেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, তেলেঙ্গানার সঙ্গারেড্ডি জেলায় ২৬ বছর বয়সি এক ব্যক্তি এক কিশোরীকে প্রেমের নামে হয়রানি করছিল। বিষয়টি জানতে পারেন ওই ছাত্রীর বাবা। তখনই তিনি নিজের মেয়েকে রক্ষা করতে এক সিদ্ধান্ত নেন।
advertisement
3/6
শেষমেশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে হত্যা করেন তিনি। প্রমাণ লোপাটের জন্য নির্মম পন্থা অবলম্বন করেন—প্রথমে দেহ পুড়িয়ে দেন, তারপর দেহাংশ কয়েকটি পাথরের নীচে লুকিয়ে রাখেন।
শেষমেশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে হত্যা করেন তিনি। প্রমাণ লোপাটের জন্য নির্মম পন্থা অবলম্বন করেন—প্রথমে দেহ পুড়িয়ে দেন, তারপর দেহাংশ কয়েকটি পাথরের নীচে লুকিয়ে রাখেন।
advertisement
4/6
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তি নিজেও দুই সন্তানের বাবা ছিলেন। তদন্তকারীদের দাবি, ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে অভিযুক্ত বাবা লাঠি দিয়ে হামলা চালিয়ে ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেন। এরপর তিনি মৃতদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেন এবং যা অবশিষ্ট ছিল, তা পাথরের নীচে লুকিয়ে রাখেন।
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তি নিজেও দুই সন্তানের বাবা ছিলেন। তদন্তকারীদের দাবি, ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে অভিযুক্ত বাবা লাঠি দিয়ে হামলা চালিয়ে ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেন। এরপর তিনি মৃতদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেন এবং যা অবশিষ্ট ছিল, তা পাথরের নীচে লুকিয়ে রাখেন।
advertisement
5/6
এক শীর্ষ পুলিশ কর্তা জানান, রবিবার অভিযুক্ত বাবাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তদন্তের সময় মৃতদেহের অংশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। যদিও হত্যাকারী মৃতদেহ ছিন্নভিন্ন করেননি, তবে প্রমাণ লোপাট করতে তা আগুনে পুড়িয়ে দেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি শুধু হত্যাই করেননি, মৃত ব্যক্তির মোটরবাইকেও আগুন লাগিয়ে দেন।
এক শীর্ষ পুলিশ কর্তা জানান, রবিবার অভিযুক্ত বাবাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তদন্তের সময় মৃতদেহের অংশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। যদিও হত্যাকারী মৃতদেহ ছিন্নভিন্ন করেননি, তবে প্রমাণ লোপাট করতে তা আগুনে পুড়িয়ে দেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি শুধু হত্যাই করেননি, মৃত ব্যক্তির মোটরবাইকেও আগুন লাগিয়ে দেন।
advertisement
6/6
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে উত্যক্ত করছিল নিহত ব্যক্তি। একপর্যায়ে মেয়ের বাবা এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে খুনের পরিকল্পনা করেন। প্রথমে নিখোঁজ ডায়েরি হলেও, পরে এটি খুনের মামলায় রূপান্তরিত হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে উত্যক্ত করছিল নিহত ব্যক্তি। একপর্যায়ে মেয়ের বাবা এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে খুনের পরিকল্পনা করেন। প্রথমে নিখোঁজ ডায়েরি হলেও, পরে এটি খুনের মামলায় রূপান্তরিত হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement