সোনা ফেলে দেবেন নিজেই, চাহিদা বাড়ছে অন্য এক ধাতুর! আর ১০ বছরে 'টপে'! কাড়াকাড়ি পড়ে যাবে বাজারে

Last Updated:
আগামী ১০ বছরে সোনা নয়, চাহিদা শীর্ষে উঠবে অন্য এক ধাতুর। ভারতে এটির ব্যবহার ১১ লক্ষ টন থেকে ২০ লক্ষ টনে পৌঁছাবে। সৌরশক্তি ও বায়ুশক্তি ক্ষেত্রেও এই ধাতুর ব্যবহার বাড়ছে।
1/8
সোনা নিয়ে গর্ব? সোনা কাড়াকাড়ি? ঈর্ষা? এসব ভুলে যাবেন ১০ বছর পরে। সমীক্ষা বলছে, সোনা নয়, রূপো নয়! অন্য এক ধাতু জায়গা করে নেবে শীর্ষে! সেটিই হবে নতুন সোনা! কী সেই ধাতু, জানেন?
সোনা নিয়ে গর্ব? সোনা কাড়াকাড়ি? ঈর্ষা? এসব ভুলে যাবেন ১০ বছর পরে। সমীক্ষা বলছে, সোনা নয়, রূপো নয়! অন্য এক ধাতু জায়গা করে নেবে শীর্ষে! সেটিই হবে নতুন সোনা! কী সেই ধাতু, জানেন?
advertisement
2/8
অনেকেই মনে করছেন, আগামী ১০ বছরে এই বিশেষ ধাতুর চাহিদা সোনার থেকেও বেশি হবে। দেখতে অনেকটা রুপোর মতো হলেও, এর দাম সোনার তুলনায় অনেক কম। পিতল, রুপো ও অ্যালুমিনিয়ামের মতো ধাতুগুলোর সঙ্গে ব্যবহৃত।
অনেকেই মনে করছেন, আগামী ১০ বছরে এই বিশেষ ধাতুর চাহিদা সোনার থেকেও বেশি হবে। দেখতে অনেকটা রুপোর মতো হলেও, এর দাম সোনার তুলনায় অনেক কম। পিতল, রুপো ও অ্যালুমিনিয়ামের মতো ধাতুগুলোর সঙ্গে ব্যবহৃত।
advertisement
3/8
সেই ধাতু হল জিঙ্ক বা দস্তা! দস্তার (Zinc)- চাহিদা ভারতে দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আন্তর্জাতিক দস্তা সংস্থা (International Zinc Association - IZA) জানিয়েছে, ভারতে বর্তমানে ১১ লক্ষ টন দস্তার ব্যবহার হয়, যা আগামী ১০ বছরে ২০ লক্ষ টনে পৌঁছাবে।
সেই ধাতু হল জিঙ্ক বা দস্তা! দস্তার (Zinc)- চাহিদা ভারতে দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আন্তর্জাতিক দস্তা সংস্থা (International Zinc Association - IZA) জানিয়েছে, ভারতে বর্তমানে ১১ লক্ষ টন দস্তার ব্যবহার হয়, যা আগামী ১০ বছরে ২০ লক্ষ টনে পৌঁছাবে।
advertisement
4/8
Zinc College 2024-এ বক্তব্য রাখতে গিয়ে, IZA-র নির্বাহী পরিচালক অ্যান্ড্রু গ্রিন বলেন: "ভারতে প্রতি বছর ১১ লক্ষ টন দস্তার ব্যবহার হয়, যা দেশটির বর্তমান উৎপাদনের থেকেও বেশি। আগামী ১০ বছরে এই চাহিদা ২০ লক্ষ টনে পৌঁছতে পারে। বিশেষ বিষয় হল, দস্তার ব্যবহার সোনার তুলনায় বহু গুণ বেশি। ভারতে যেখানে প্রতি বছর ৭০০ টনের বেশি সোনা ব্যবহৃত হয়, সেখানে দস্তার ব্যবহার হবে তার বহু গুণ বেশি।"
Zinc College 2024-এ বক্তব্য রাখতে গিয়ে, IZA-র নির্বাহী পরিচালক অ্যান্ড্রু গ্রিন বলেন: "ভারতে প্রতি বছর ১১ লক্ষ টন দস্তার ব্যবহার হয়, যা দেশটির বর্তমান উৎপাদনের থেকেও বেশি। আগামী ১০ বছরে এই চাহিদা ২০ লক্ষ টনে পৌঁছতে পারে। বিশেষ বিষয় হল, দস্তার ব্যবহার সোনার তুলনায় বহু গুণ বেশি। ভারতে যেখানে প্রতি বছর ৭০০ টনের বেশি সোনা ব্যবহৃত হয়, সেখানে দস্তার ব্যবহার হবে তার বহু গুণ বেশি।"
advertisement
5/8
বিশ্বের মোট দস্তা উৎপাদন প্রায় ১৩.৫ মিলিয়ন টন প্রতি বছর। তবে মাথাপিছু দস্তা ব্যবহারের নিরিখে, ভারতের গড় ব্যবহারের হার বিশ্বব্যাপী গড়ের তুলনায় চার থেকে পাঁচ গুণ কম।
বিশ্বের মোট দস্তা উৎপাদন প্রায় ১৩.৫ মিলিয়ন টন প্রতি বছর। তবে মাথাপিছু দস্তা ব্যবহারের নিরিখে, ভারতের গড় ব্যবহারের হার বিশ্বব্যাপী গড়ের তুলনায় চার থেকে পাঁচ গুণ কম।
advertisement
6/8
গ্লোবাল অটোমেশন শিল্পে ব্যবহৃত স্টিলের ৯০-৯৫ শতাংশই গ্যালভানাইজড (Galvanized), অথচ ভারতে এই হার মাত্র ২৩ শতাংশ। দস্তার সাহায্যে স্টিলকে মরিচা থেকে রক্ষা করা হয়। সরকার যাতে গ্যালভানাইজড রডের জন্য নির্দিষ্ট মান নির্ধারণ করে, সে বিষয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন গ্রিন।
গ্লোবাল অটোমেশন শিল্পে ব্যবহৃত স্টিলের ৯০-৯৫ শতাংশই গ্যালভানাইজড (Galvanized), অথচ ভারতে এই হার মাত্র ২৩ শতাংশ। দস্তার সাহায্যে স্টিলকে মরিচা থেকে রক্ষা করা হয়। সরকার যাতে গ্যালভানাইজড রডের জন্য নির্দিষ্ট মান নির্ধারণ করে, সে বিষয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন গ্রিন।
advertisement
7/8
সৌরশক্তি (Solar Energy) ও বায়ুশক্তি (Wind Energy) ক্ষেত্রেও দস্তার ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী সৌরশক্তি শিল্পে দস্তার চাহিদা ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, এবং বায়ুশক্তি ক্ষেত্রে এই চাহিদা দ্বিগুণ হবে।
সৌরশক্তি (Solar Energy) ও বায়ুশক্তি (Wind Energy) ক্ষেত্রেও দস্তার ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী সৌরশক্তি শিল্পে দস্তার চাহিদা ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, এবং বায়ুশক্তি ক্ষেত্রে এই চাহিদা দ্বিগুণ হবে।
advertisement
8/8
সুতরাং, আগামী দিনে সোনা নয়, দস্তাই হতে চলেছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাতু! ১০ বছর পর সোনা ফেলে দেবেন আপনিই।
সুতরাং, আগামী দিনে সোনা নয়, দস্তাই হতে চলেছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাতু! ১০ বছর পর সোনা ফেলে দেবেন আপনিই।
advertisement
advertisement
advertisement