স্টেশন থেকে চা খান? জল খান? কী চলে যাচ্ছে পেটে জানেন? যা ধরা পড়ল... দেখে রীতিমতো গা গুলিয়ে উঠবে!

Last Updated:
Indian Railways: ভারতীয় রেলের এই দৃশ্য যেমন অবিশ্বাস্য, তেমনই বীভৎস। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রশ্ন উঠছে রেল ব্যবস্থার উপর!
1/10
রেলস্টেশন থেকে চা খান? জল খান? এই প্রতিবেদন আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারে। রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দিল ভারতীয় রেলের এই ঘটনা। ক্যামেরায় যা ধরা পড়ল সম্প্রতি, এর পর স্টেশন থেকে জল খেতে বা চা খেতে আপনার বুক কাঁপবে! 
রেলস্টেশন থেকে চা খান? জল খান? এই প্রতিবেদন আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারে। রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দিল ভারতীয় রেলের এই ঘটনা। ক্যামেরায় যা ধরা পড়ল সম্প্রতি, এর পর স্টেশন থেকে জল খেতে বা চা খেতে আপনার বুক কাঁপবে! 
advertisement
2/10
একটা ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যা দেখার পর রেলস্টেশনে জল তো দূরের কথা, চা-ও খেতে ভয় লাগবে। ভিডিওটি রেকর্ড করা হয়েছে কোনও এক রেলস্টেশনের ছাদ থেকে।
একটা ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যা দেখার পর রেলস্টেশনে জল তো দূরের কথা, চা-ও খেতে ভয় লাগবে। ভিডিওটি রেকর্ড করা হয়েছে কোনও এক রেলস্টেশনের ছাদ থেকে।
advertisement
3/10
Generated image ক্যামেরা উপরে উঠতেই দেখা যায়—একাধিক বড় বড় জলাধার রাখা আছে ছাদে। আর সেখানেই চলছে বাঁদরের জলকেলি!
ক্যামেরা উপরে উঠতেই দেখা যায়—একাধিক বড় বড় জলাধার রাখা আছে স্টেশনের ছাদে। আর সেখানেই চলছে বাঁদরের জলকেলি!
advertisement
4/10
হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন—একটা নয়, একগুচ্ছ বাঁদর মিলে সেই জলাধারে স্নান করছে, কেউ একে অপরকে টেনে নিচ্ছে, কেউ জলে লাফিয়ে পড়ছে, কেউ জল ছিটিয়ে দিচ্ছে খেলাচ্ছলে। পুরো দৃশ্যটা যেন কোনও বানরের স্নান উৎসব।
হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন—একটা নয়, একগুচ্ছ বাঁদর মিলে সেই জলাধারে স্নান করছে, কেউ একে অপরকে টেনে নিচ্ছে, কেউ জলে লাফিয়ে পড়ছে, কেউ জল ছিটিয়ে দিচ্ছে খেলাচ্ছলে। পুরো দৃশ্যটা যেন কোনও বানরের স্নান উৎসব।
advertisement
5/10
যে ট্যাঙ্কে বাঁদরের স্নান, সেখানকার জলই কি আমরা খাচ্ছি?সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হল—এই ট্যাঙ্কগুলোই রেলযাত্রীদের পানীয় জল সরবরাহের জন্য ব্যবহার করা হয়। মানে স্টেশনের সেই ‘মশলা চা’ যেটা খেতে গিয়ে অনেকে প্রশংসা করেন—সেই চাও এই জল গরম করে বানানো হয়! ভাবুন তো, যে জলের ট্যাঙ্কে আগে বাঁদর গা ঘষে, খেলাধুলো করে, সেই জলই আবার আমাদের চায়ের কাপে এসে পড়ছে।
যে ট্যাঙ্কে বাঁদরের স্নান, সেখানকার জলই কি আমরা খাচ্ছি? সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হল—এই ট্যাঙ্কগুলোই রেলযাত্রীদের পানীয় জল সরবরাহের জন্য ব্যবহার করা হয়। মানে স্টেশনের সেই ‘মশলা চা’ যেটা খেতে গিয়ে অনেকে প্রশংসা করেন—সেই চাও এই জল গরম করে বানানো হয়! ভাবুন তো, যে জলের ট্যাঙ্কে আগে বাঁদর গা ঘষে, খেলাধুলো করে, সেই জলই আবার আমাদের চায়ের কাপে এসে পড়ছে।
advertisement
6/10
এই দৃশ্য যেমন অবিশ্বাস্য, তেমনই বীভৎস। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রশ্ন উঠছে রেল ব্যবস্থার উপর, যাদের দায়িত্ব এমন জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার রাখার।
এই দৃশ্য যেমন অবিশ্বাস্য, তেমনই বীভৎস। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রশ্ন উঠছে রেল ব্যবস্থার উপর, যাদের দায়িত্ব এমন জলাধার রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার রাখার।
advertisement
7/10
ভিডিওটিতে অনেকেই কমেন্ট করেছেন—“এবার বুঝতে পারছি স্টেশনের চা এত ‘তেজি’ কেন!”
কিন্তু ব্যাপারটা মজার নয়, একদমই নয়।

এটা শুধু একটা বাঁদরের ট্যাঙ্কে ঢুকে পড়া নয়, এটা হল জনস্বাস্থ্য ও সুরক্ষার সঙ্গে সরাসরি খেলা।
ভিডিওটিতে অনেকেই কমেন্ট করেছেন— “এবার বুঝতে পারছি স্টেশনের চা এত ‘তেজি’ কেন!” কিন্তু ব্যাপারটা মজার নয়, একদমই নয়। এটা শুধু একটা বাঁদরের ট্যাঙ্কে ঢুকে পড়া নয়, এটা হল জনস্বাস্থ্য ও সুরক্ষার সঙ্গে সরাসরি খেলা।
advertisement
8/10
রেলওয়ের তরফে এখনও কোনও অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে সাধারণ মানুষের প্রশ্ন একটাই—রেল কর্তৃপক্ষ কি এই বিষয়ে কিছু জানতেন না? আর যদি জানতেন, তাহলে এতদিন কোনও পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়নি?
রেলওয়ের তরফে এখনও কোনও অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে সাধারণ মানুষের প্রশ্ন একটাই— রেল কর্তৃপক্ষ কি এই বিষয়ে কিছু জানতেন না? আর যদি জানতেন, তাহলে এতদিন কোনও পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়নি?
advertisement
9/10
যাত্রীদের জল, খাবার, চা—সব কিছুর সঙ্গে যদি এভাবে জীবাণু মিশে যায়, তাহলে বিপদ তো ঘনিয়ে আসছেই। এমন ঘটনার দায় কে নেবে?
যাত্রীদের জল, খাবার, চা—সব কিছুর সঙ্গে যদি এভাবে জীবাণু মিশে যায়, তাহলে বিপদ তো ঘনিয়ে আসছেই। এমন ঘটনার দায় কে নেবে?
advertisement
10/10
এই ঘটনার পর অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে সরব হয়েছেন এবং রেলের কাছে উত্তর চেয়েছেন—নীরব থাকার সময় এখন আর নেই। এখন সময় পদক্ষেপ নেওয়ার।
এই ঘটনার পর অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে সরব হয়েছেন এবং রেলের কাছে উত্তর চেয়েছেন—নীরব থাকার সময় এখন আর নেই। এখন সময় পদক্ষেপ নেওয়ার।
advertisement
advertisement
advertisement