

মঙ্গলবার হল সঙ্কটমোচনের বার ৷ শাস্ত্র মতে এইদিন হনুমানজির পুজো করলে কাঙ্খিত ফল তাড়াতাড়ি পাওয়া যায় ৷ শাস্ত্রে একটি গল্পে উল্লেখ রয়েছে যে হনুমানজিকে একবার সীতা মাতা আশীর্বাদ করেছিলেন যে কলিযুগেও তিনি অজেয় ও অমর থাকবেন ৷ তাই আজও হনুমানজি অজেয় ও অমর ৷


কোনও ভক্ত যদি নিষ্ঠা ও ভক্তির সঙ্গে বজরংবলীর পুজো করেন, তবে তার সমস্ত দুঃখ-কষ্ট দূরীভূত হবে ৷ এছাড়া শাস্ত্রে বলা আছে কোনও স্ত্রী যদি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিয়ম মেনে কিছু কাজ করেন, তবে নাকি সংসারে টাকার দরজা খুলে যাবে ৷


কোনও স্ত্রী যদি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হনুমান চালিশা পাঠ করেন এবং তাঁর উদ্দেশে ভোগ নিবেদন করেন এবং ওই ভোগ যদি বাচ্চাদের বিলিয়ে দেন তাহলে সব সময় তাঁর কৃপা দৃষ্টি মাথার উপর থাকে ৷


কিছুদিন ধরে ধরুন আপনি একটি সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, ক্রমাগত মানসিক চিন্তা বাড়ছে ৷ তাহলে বাড়ির মহিলারা হনুমানজির মূর্তি কিংবা ছবির কাছে ফিটকিরি রেখে আসুন ৷ দেখবেন এই সমস্যা কেটে যাবে ৷


কোনও মহিলা যদি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাঁচটি প্রদীপ জ্বালান এবং লক্ষ্য রাখতে হবে যে প্রদীপের মুখগুলো যেন উত্তর দিকে থাকে ৷ বলা হয় মা লক্ষ্মী ও কুবের দেবের দিক হল উত্তর দিক ৷