'রক্তে' ভেসে যাচ্ছে চারপাশ! বছরের পর বছর! পৃথিবীর আশ্চর্য রহস্য 'এমন জায়গা'

Last Updated:
Blood waterfall- বরফের চাদর ঢেকে রাখে আন্টার্কটিকার গোটা এলাকা। তবে সেই সাদা চাদরের উপর এমন একটি জায়গা রয়েছে যা দেখলে মনে হবে চারপাশ রক্তে ভেসে যাচ্ছে!
1/6
পৃথিবীর প্রচুর আশ্চর্য কাহিনী লুকিয়ে রয়েছে আন্টার্কটিকায়। আজ আমরা এমন একটি জায়গা সম্পর্কে বলব, শুনলে আপনিও চমকে উঠতে পারেন। অনেকেই হয়তো সেই জায়গার কথা শুনে অবাক হতে পারেন।
পৃথিবীর প্রচুর আশ্চর্য কাহিনী লুকিয়ে রয়েছে আন্টার্কটিকায়। আজ আমরা এমন একটি জায়গা সম্পর্কে বলব, শুনলে আপনিও চমকে উঠতে পারেন। অনেকেই হয়তো সেই জায়গার কথা শুনে অবাক হতে পারেন।
advertisement
2/6
বরফের চাদর ঢেকে রাখে আন্টার্কটিকার গোটা এলাকা। তবে সেই সাদা চাদরের উপর এমন একটি জায়গা রয়েছে যা দেখলে মনে হবে চারপাশ রক্তে ভেসে যাচ্ছে! সাদা বরফের উপর রক্ত ভাসছে যেন!
বরফের চাদর ঢেকে রাখে আন্টার্কটিকার গোটা এলাকা। তবে সেই সাদা চাদরের উপর এমন একটি জায়গা রয়েছে যা দেখলে মনে হবে চারপাশ রক্তে ভেসে যাচ্ছে! সাদা বরফের উপর রক্ত ভাসছে যেন!
advertisement
3/6
আসলে সেটি লাল রঙের জলপ্রপাত। এই ধরণের রঙের জলপ্রপাত তৈরি হল কী করে, তা অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। অনেকে এই জলপ্রপাত সম্পর্কে জানেন। তবে যাঁরা জানেন না, এই প্রতিবেদন তাঁদের জন্যই।
আসলে সেটি লাল রঙের জলপ্রপাত। এই ধরণের রঙের জলপ্রপাত তৈরি হল কী করে, তা অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। অনেকে এই জলপ্রপাত সম্পর্কে জানেন। তবে যাঁরা জানেন না, এই প্রতিবেদন তাঁদের জন্যই।
advertisement
4/6
ফোর্বসের তথ্য বলছে, লাল রঙের এই জলপ্রপাত প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল ১১০ বছর আগে। ভূবিজ্ঞানী গিরিফথ টেলর সেটি আবিষ্কার করেন। তাঁর নাম থেকেই এই জলপ্রপাতের নাম হয় টেলর ভ্যালি। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, লাল রঙের এই জলপ্রপাতের কারণ হল এখানকার জলে প্রচুর পরিমানে লোহা (আয়রন) রয়েছে।
ফোর্বসের তথ্য বলছে, লাল রঙের এই জলপ্রপাত প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল ১১০ বছর আগে। ভূবিজ্ঞানী গিরিফথ টেলর সেটি আবিষ্কার করেন। তাঁর নাম থেকেই এই জলপ্রপাতের নাম হয় টেলর ভ্যালি। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, লাল রঙের এই জলপ্রপাতের কারণ হল এখানকার জলে প্রচুর পরিমানে লোহা (আয়রন) রয়েছে।
advertisement
5/6
জলে মিশে লোহা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে লাল রং হয়ে যায়। ফলে বছরের পর বছর ধরে লাল রঙের জলপ্রপাত বয়ে চলেছে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ওই এলাকায় লোহার মাত্রা বেশি হওয়ার কারণ তাপমাত্রা।
জলে মিশে লোহা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে লাল রং হয়ে যায়। ফলে বছরের পর বছর ধরে লাল রঙের জলপ্রপাত বয়ে চলেছে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ওই এলাকায় লোহার মাত্রা বেশি হওয়ার কারণ তাপমাত্রা।
advertisement
6/6
জানা যায়, বর্তমানে ওই এলাকার তাপমাত্রা মাইনাস ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই এলাকায় এমন তাপমাত্রা থাকা সত্ত্বেও জল বরফে পরিণত হয় না। কারণ ওই এলাকার জলে লোহার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই জল সহজে জমতে পারে না। জানা যায়, সেখানে লোহার পাশাপাশি নুনের মাত্রাও বেশি।
জানা যায়, বর্তমানে ওই এলাকার তাপমাত্রা মাইনাস ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই এলাকায় এমন তাপমাত্রা থাকা সত্ত্বেও জল বরফে পরিণত হয় না। কারণ ওই এলাকার জলে লোহার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই জল সহজে জমতে পারে না। জানা যায়, সেখানে লোহার পাশাপাশি নুনের মাত্রাও বেশি।
advertisement
advertisement
advertisement