Bangladesh News: সর্বনাশ! বাংলাদেশের এয়ারপোর্টে এত অস্ত্র! কী হতে চলেছে? মাথায় হাত সকলের! যে কোনও মুহূর্তে...

Last Updated:
Bangladesh News: জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো গুদামে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ।
1/7
বিমানবন্দরের মধ্যে এ কী কাণ্ড বাংলাদেশে! এত বিস্ফোরক পড়ে আছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমানবন্দর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে! হ্যাঁ, এমনই খবর সামনে এসেছে।
বিমানবন্দরের মধ্যে এ কী কাণ্ড বাংলাদেশে! এত বিস্ফোরক পড়ে আছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমানবন্দর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে! হ্যাঁ, এমনই খবর সামনে এসেছে।
advertisement
2/7
জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো গুদামে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ। নূন্যতম নিরাপত্তাও নেই সেখানে। এত বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ পড়ে থাকায় যে কোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো গুদামে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ। নূন্যতম নিরাপত্তাও নেই সেখানে। এত বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ পড়ে থাকায় যে কোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
advertisement
3/7
ফলে ঝুঁকি এড়াতে গুদামে পড়ে থাকা এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাছে দ্রুত হস্তান্তরের চেষ্টা করছে ঢাকা কাস্টমস। এ নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকেও (এনবিআর) অনুরোধ জানানো হয়েছে কাস্টমসের তরফে। কিন্তু জানা গিয়েছে, নানা জটিলতায় সেগুলো সরানো যাচ্ছে না।
ফলে ঝুঁকি এড়াতে গুদামে পড়ে থাকা এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাছে দ্রুত হস্তান্তরের চেষ্টা করছে ঢাকা কাস্টমস। এ নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকেও (এনবিআর) অনুরোধ জানানো হয়েছে কাস্টমসের তরফে। কিন্তু জানা গিয়েছে, নানা জটিলতায় সেগুলো সরানো যাচ্ছে না।
advertisement
4/7
ঢাকা কাস্টমস হাউসের কমিশনার মোবারা খানম এই পরিস্থিতির কথা স্বীকার করে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম 'কালের কণ্ঠ'কে জানিয়েছেন, ''গুদামে কিছু অস্ত্র পড়ে আছে। অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীকে দিয়ে দেওয়ার জন্য এনবিআরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সেনা সদরের সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে। এনবিআর অনুমতি দিলেই অস্ত্রগুলো প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।'' যদিও তিনি জানিয়েছেন, এই অস্ত্রগুলো সব জমা পড়েছে আগের কমিশনারের আমলে।
ঢাকা কাস্টমস হাউসের কমিশনার মোবারা খানম এই পরিস্থিতির কথা স্বীকার করে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম 'কালের কণ্ঠ'কে জানিয়েছেন, ''গুদামে কিছু অস্ত্র পড়ে আছে। অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীকে দিয়ে দেওয়ার জন্য এনবিআরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সেনা সদরের সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে। এনবিআর অনুমতি দিলেই অস্ত্রগুলো প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।'' যদিও তিনি জানিয়েছেন, এই অস্ত্রগুলো সব জমা পড়েছে আগের কমিশনারের আমলে।
advertisement
5/7
কাস্টমসের চিঠি সূত্রে জানা গিয়েছে, কাস্টমসের গুদামে বর্তমানে ৭৬টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৯৭ হাজার ৮৩৫টি গোলাবারুদ, ১৫ কেজি বন্দুকের গুলি, ছয়টি খালি ম্যাগাজিন, চারটি এয়ারগান ও পাঁচটি তরবারি পড়ে আছে। কাস্টমস হাউসের প্রিভেন্টিভ টিম, এয়ারফ্রেইট ইউনিট এসব অস্ত্র আটক করেছিল। বিমান ডিসপোজাল গুদামে ইনভেন্ট্রির সময় পরিত্যক্ত অবস্থায়ও কিছু অস্ত্র পাওয়ার পর তা বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস। বাংলাদেশের কাস্টমস সূত্রে খবর, এই সব অস্ত্রের বেশির ভাগ কোরিয়া, জার্মানি ও ইতালিতে তৈরি।
কাস্টমসের চিঠি সূত্রে জানা গিয়েছে, কাস্টমসের গুদামে বর্তমানে ৭৬টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৯৭ হাজার ৮৩৫টি গোলাবারুদ, ১৫ কেজি বন্দুকের গুলি, ছয়টি খালি ম্যাগাজিন, চারটি এয়ারগান ও পাঁচটি তরবারি পড়ে আছে। কাস্টমস হাউসের প্রিভেন্টিভ টিম, এয়ারফ্রেইট ইউনিট এসব অস্ত্র আটক করেছিল। বিমান ডিসপোজাল গুদামে ইনভেন্ট্রির সময় পরিত্যক্ত অবস্থায়ও কিছু অস্ত্র পাওয়ার পর তা বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস। বাংলাদেশের কাস্টমস সূত্রে খবর, এই সব অস্ত্রের বেশির ভাগ কোরিয়া, জার্মানি ও ইতালিতে তৈরি।
advertisement
6/7
তবে দীর্ঘদিন পড়ে থাকায় এই সব অস্ত্রের বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী বলে জানা গিয়েছে। অনেক অস্ত্রে মরচে ধরেছে, কিছু সংখ্যক অস্ত্র ভেঙেও গিয়েছে। নতুন করে ব্যবহার করা যেতে পারে এমন অস্ত্রের সংখ্যা খুবই কম।
তবে দীর্ঘদিন পড়ে থাকায় এই সব অস্ত্রের বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী বলে জানা গিয়েছে। অনেক অস্ত্রে মরচে ধরেছে, কিছু সংখ্যক অস্ত্র ভেঙেও গিয়েছে। নতুন করে ব্যবহার করা যেতে পারে এমন অস্ত্রের সংখ্যা খুবই কম।
advertisement
7/7
ঢাকা কাস্টমস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কাস্টমস চাইলেই এই সব অস্ত্র নিলাম বা ধ্বংস করতে পারবে না। ফলে এগুলো প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। তবে প্রক্রিয়াটি জটিল। এগুলোর নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ঢাকা কাস্টমস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কাস্টমস চাইলেই এই সব অস্ত্র নিলাম বা ধ্বংস করতে পারবে না। ফলে এগুলো প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। তবে প্রক্রিয়াটি জটিল। এগুলোর নমুনা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
advertisement
advertisement
advertisement