Bangladesh News Hilsa Fish: মেঘনায় জেলেদের জালে জোড়া 'রাজা'! ওজন কত? দাম উঠল কত? শুনলে চোখ উঠবে মাথায়!

Last Updated:
Bangladesh News Hilsa Fish: মৎস্যজীবী থেকে মাছ ব্যবসায়ী, সকলেই দিন গুনছেন ভরা বর্ষায় রুপোলি রূপকথাদের আসার আশায়।
1/7
বাংলাদেশে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরা। ভোলার লালমোহনে মেঘনায় জেলেদের জালে ধরা পড়ল মরশুমের দুই রাজা ইলিশ। বুধবার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের বাতির খাল ঘাটের জেলে গিয়াস উদ্দিন মাঝির নৌকায় মাছটি ধরা হয়।মাছ দুটি ওজনে আড়াই কেজি করে ৫ কেজি হবে। এটি এই মরশুমের সবচেয়ে বড় ইলিশ বলে জেলেরা জানান।
বাংলাদেশে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরা। ভোলার লালমোহনে মেঘনায় জেলেদের জালে ধরা পড়ল মরশুমের দুই রাজা ইলিশ। বুধবার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের বাতির খাল ঘাটের জেলে গিয়াস উদ্দিন মাঝির নৌকায় মাছটি ধরা হয়।মাছ দুটি ওজনে আড়াই কেজি করে ৫ কেজি হবে। এটি এই মরশুমের সবচেয়ে বড় ইলিশ বলে জেলেরা জানান।
advertisement
2/7
মৎস্যজীবী গিয়াস উদ্দিন বলেন, দুপুর ১২টার দিকে লালমোহনের বাতির খাল থেকে ১১ জন জেলে নিয়ে তিনি মাছ ধরতে যান। বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাল বেয়ে দুটি আড়াই কেজি ওজনের রাজা ইলিশ-সহ প্রায় ২০টি ইলিশ পেয়েছেন। এসব মাছের মূল্য প্রায় ১০ হাজার টাকা হবে। এত বড় মাছ এর আগে জেলেদের জালে ধরা পড়েনি। তবে মাছ দুটি ঘাটে আনা হলেও তা বিক্রি হয়নি। বৃহস্পতিবার সকালে বিক্রির জন্য রেখে দেয়া হয়েছে।
মৎস্যজীবী গিয়াস উদ্দিন বলেন, দুপুর ১২টার দিকে লালমোহনের বাতির খাল থেকে ১১ জন জেলে নিয়ে তিনি মাছ ধরতে যান। বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাল বেয়ে দুটি আড়াই কেজি ওজনের রাজা ইলিশ-সহ প্রায় ২০টি ইলিশ পেয়েছেন। এসব মাছের মূল্য প্রায় ১০ হাজার টাকা হবে। এত বড় মাছ এর আগে জেলেদের জালে ধরা পড়েনি। তবে মাছ দুটি ঘাটে আনা হলেও তা বিক্রি হয়নি। বৃহস্পতিবার সকালে বিক্রির জন্য রেখে দেয়া হয়েছে।
advertisement
3/7
ওই ঘাটের আড়ৎদার মো. শাহিন বলেন, ২-৩ দিন ধরে জেলেদের জালে বড় সাইজের মাছ ধরা পড়ছে। তবে এ দুটি মাছ বেশ বড়। স্থানীয় জেলেরা জানান, ইলিশ ধরার শুরুতে জেলেদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়েনি। তবে গত ২-৩ দিন ধরে ইলিশ ধরা পড়ছে। ফলে হাসি ফুটেছে জেলেদের মুখে।
ওই ঘাটের আড়ৎদার মো. শাহিন বলেন, ২-৩ দিন ধরে জেলেদের জালে বড় সাইজের মাছ ধরা পড়ছে। তবে এ দুটি মাছ বেশ বড়। স্থানীয় জেলেরা জানান, ইলিশ ধরার শুরুতে জেলেদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়েনি। তবে গত ২-৩ দিন ধরে ইলিশ ধরা পড়ছে। ফলে হাসি ফুটেছে জেলেদের মুখে।
advertisement
4/7
জেলেরা জানান, পূর্ণিমার সময় যখন জোয়ার বেশি থাকে, তখন ইলিশ বেশি ধরা পড়ে। তবে সম্প্রতি জোয়ারের সময়ও জলের উচ্চতা গত বছরের মতো বাড়ছে না। জোয়ার এলে জলের উচ্চতা যেমন হওয়া উচিত, তেমন হচ্ছে না। স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে আড়াই বা তিন ফুট কম থাকছে। এটিও ইলিশ মাছ কম ধরা পড়ার অন্যতম কারণ।
জেলেরা জানান, পূর্ণিমার সময় যখন জোয়ার বেশি থাকে, তখন ইলিশ বেশি ধরা পড়ে। তবে সম্প্রতি জোয়ারের সময়ও জলের উচ্চতা গত বছরের মতো বাড়ছে না। জোয়ার এলে জলের উচ্চতা যেমন হওয়া উচিত, তেমন হচ্ছে না। স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে আড়াই বা তিন ফুট কম থাকছে। এটিও ইলিশ মাছ কম ধরা পড়ার অন্যতম কারণ।
advertisement
5/7
মৎস্যজীবীরা বলছেন, বাংলাদেশে সাধারণত বর্ষাকালকে ইলিশের মরশুম হিসেবে গণ্য হয়। এ সময়েই সবচেয়ে বেশি ইলিশ ধরা পড়ে এবং বাজারেও ইলিশের সরবরাহ বেশি দেখা যায়। এবারের বর্ষাকাল শুরু হতে এখনও একমাসেরও বেশি সময় বাকি আছে। তাই তারা আশাবাদী, বর্ষা শুরু হলে জালে অবশ্যই ইলিশ আসবে ঝাঁকে ঝাঁকে।
মৎস্যজীবীরা বলছেন, বাংলাদেশে সাধারণত বর্ষাকালকে ইলিশের মরশুম হিসেবে গণ্য হয়। এ সময়েই সবচেয়ে বেশি ইলিশ ধরা পড়ে এবং বাজারেও ইলিশের সরবরাহ বেশি দেখা যায়। এবারের বর্ষাকাল শুরু হতে এখনও একমাসেরও বেশি সময় বাকি আছে। তাই তারা আশাবাদী, বর্ষা শুরু হলে জালে অবশ্যই ইলিশ আসবে ঝাঁকে ঝাঁকে।
advertisement
6/7
এদিকে মরশুম শুরু হয়ে গেলেও ইলিশ সেভাবে না আসায় মন খারাপ পিরোজপুরের পাড়ের হাটের ইলিশ ব্যবসায়ীদেরও। আড়ৎদার তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, ‘অনেকটাই অলস বসে আছি।
এদিকে মরশুম শুরু হয়ে গেলেও ইলিশ সেভাবে না আসায় মন খারাপ পিরোজপুরের পাড়ের হাটের ইলিশ ব্যবসায়ীদেরও। আড়ৎদার তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, ‘অনেকটাই অলস বসে আছি।
advertisement
7/7
জেলেরা নদীতে গেলেও খালি হাতে ফিরছেন তারা। তবে সামনের বর্ষায় মাছের সরবরাহ বাড়বে বলে আশা করছি।’ ভোলার জেলে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নদীতে মাছ নেই। সারাদিন পর খালি নৌকা নিয়ে ফিরছি। ছেলেমেয়ে নিয়ে যে কীভাবে দিন পার করব, জানি না।’ মৎস্যজীবী থেকে মাছ ব্যবসায়ী, সকলেই দিন গুনছেন ভরা বর্ষায় রুপোলি রূপকথাদের আসার আশায়।
জেলেরা নদীতে গেলেও খালি হাতে ফিরছেন তারা। তবে সামনের বর্ষায় মাছের সরবরাহ বাড়বে বলে আশা করছি।’ ভোলার জেলে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নদীতে মাছ নেই। সারাদিন পর খালি নৌকা নিয়ে ফিরছি। ছেলেমেয়ে নিয়ে যে কীভাবে দিন পার করব, জানি না।’ মৎস্যজীবী থেকে মাছ ব্যবসায়ী, সকলেই দিন গুনছেন ভরা বর্ষায় রুপোলি রূপকথাদের আসার আশায়।
advertisement
advertisement
advertisement