IAF Chief Amar Preet Singh: তছনছ করেছেন নূর খান বিমানঘাঁটি, পাক সেনাপ্রধান মুনিরকে পাঠিয়েছেন বাঙ্কারে, IAF প্রধান অমরপ্রীত সিং কে জানেন তো?

Last Updated:
IAF Chief Amar Preet Singh Led Nur Khan Blitz: ‘‘আমাদের হত্যার জন্য এগিয়ে যাওয়া উচিত’’! নিউজ18-কে এক সূত্র জানিয়েছে, ভারত যখন পাকিস্তানের নূর খান বিমানঘাঁটিতে তাদের সাহসী হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল অমরপ্রীত সিং তাঁর এই কথাই দলকে বলেছিলেন।
1/8
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অনুমোদনে পাকিস্তানি বিমানঘাঁটির বিরুদ্ধে ভারতের প্রতিশোধমূলক আক্রমণ ছিল ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের চেয়েও বড় আকারের একটি অভিযান। পাকিস্তান বুঝতে পেরেছিল যে সে এবার ধ্বংসের মুখোমুখি এবং এর পারমাণবিক কেন্দ্র দখলের সম্ভাবনাও রয়েছে। ভারতের এই প্রতিশোধ সত্যিই অভূতপূর্ব, যা পূর্ববর্তী যুদ্ধের সময়ও দেখা যায়নি। পাকিস্তান যখন ভারতের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার দুঃসাহস করে; তখন সিরসার কাছে এটি ভূপাতিত করা হয়। অন্য দিকে, ভারতের সমস্ত ক্ষেপণাস্ত্র সফল ভাবে পাকিস্তানে তাদের লক্ষ্যে আঘাত হানে, যার মধ্যে রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল হেডকোয়ার্টারের কাছে নূর খান বিমানঘাঁটিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। (IMAGE: PTI FILE)
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অনুমোদনে পাকিস্তানি বিমানঘাঁটির বিরুদ্ধে ভারতের প্রতিশোধমূলক আক্রমণ ছিল ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের চেয়েও বড় আকারের একটি অভিযান। পাকিস্তান বুঝতে পেরেছিল যে সে এবার ধ্বংসের মুখোমুখি এবং এর পারমাণবিক কেন্দ্র দখলের সম্ভাবনাও রয়েছে। ভারতের এই প্রতিশোধ সত্যিই অভূতপূর্ব, যা পূর্ববর্তী যুদ্ধের সময়ও দেখা যায়নি। পাকিস্তান যখন ভারতের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার দুঃসাহস করে; তখন সিরসার কাছে এটি ভূপাতিত করা হয়। অন্য দিকে, ভারতের সমস্ত ক্ষেপণাস্ত্র সফল ভাবে পাকিস্তানে তাদের লক্ষ্যে আঘাত হানে, যার মধ্যে রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল হেডকোয়ার্টারের কাছে নূর খান বিমানঘাঁটিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। (IMAGE: PTI FILE)
advertisement
2/8
৯০ মিনিটের মধ্যে ভারত নূর খান এয়ারবেস, শোরকোটের রফিকি এয়ারবেস, পঞ্জাবের মুরিদ এয়ারবেস, সিন্ধুর সুক্কুর এয়ারবেস, শিয়ালকোট এয়ারবেস, সারগোধা এয়ারবেস, স্কারদু এয়ারবেস, করাচির কাছে ভোলারি এয়ারবেস, জ্যাকোবাবাদ এয়ারবেস এবং পাসরুর এয়ারস্ট্রিপ-এ গুলি চালায়। ‘‘আমাদের হত্যার জন্য এগিয়ে যাওয়া উচিত’’! নিউজ18-কে এক সূত্র জানিয়েছে, ভারত যখন পাকিস্তানের নূর খান বিমানঘাঁটিতে তাদের সাহসী হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল অমরপ্রীত সিং তাঁর এই কথাই দলকে বলেছিলেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সহায়তায় সিং অভিজ্ঞ পাইলটদের বেছে নিয়েছিলেন, যুদ্ধের নিয়মকানুন তৈরি করেছিলেন এবং ভারতীয় বিমানবাহিনীকে এত বছরে এই প্রথম স্পষ্ট যুদ্ধের সংকেত দিয়েছিলেন।
৯০ মিনিটের মধ্যে ভারত নূর খান এয়ারবেস, শোরকোটের রফিকি এয়ারবেস, পঞ্জাবের মুরিদ এয়ারবেস, সিন্ধুর সুক্কুর এয়ারবেস, শিয়ালকোট এয়ারবেস, সারগোধা এয়ারবেস, স্কারদু এয়ারবেস, করাচির কাছে ভোলারি এয়ারবেস, জ্যাকোবাবাদ এয়ারবেস এবং পাসরুর এয়ারস্ট্রিপ-এ গুলি চালায়। ‘‘আমাদের হত্যার জন্য এগিয়ে যাওয়া উচিত’’! নিউজ18-কে এক সূত্র জানিয়েছে, ভারত যখন পাকিস্তানের নূর খান বিমানঘাঁটিতে তাদের সাহসী হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল অমরপ্রীত সিং তাঁর এই কথাই দলকে বলেছিলেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সহায়তায় সিং অভিজ্ঞ পাইলটদের বেছে নিয়েছিলেন, যুদ্ধের নিয়মকানুন তৈরি করেছিলেন এবং ভারতীয় বিমানবাহিনীকে এত বছরে এই প্রথম স্পষ্ট যুদ্ধের সংকেত দিয়েছিলেন।
advertisement
3/8
ফলাফল খুব প্রত্যাশিত ভাবেই শত্রুপক্ষের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির স্বীকারোক্তি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ জাতীয় টেলিভিশনে নিশ্চিত করেছেন যে ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলি রাওয়ালপিন্ডির নূর খান বিমানঘাঁটি, চকওয়ালের মুরিদ ঘাঁটি এবং পঞ্জাবের ঝাং জেলার রফিকি ঘাঁটি-সহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। এই অভিযানের সাফল্যে সিং-এর নেতৃত্ব এবং কৌশলগত প্রতিভা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, যা পাকিস্তানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমান ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছিল এবং ভারতের আকাশযুদ্ধে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েছিল। সূত্র জানিয়েছে, এই হামলার ফলে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির দুই ঘণ্টার জন্য একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য হন। (Photo: X)
ফলাফল খুব প্রত্যাশিত ভাবেই শত্রুপক্ষের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির স্বীকারোক্তি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ জাতীয় টেলিভিশনে নিশ্চিত করেছেন যে ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলি রাওয়ালপিন্ডির নূর খান বিমানঘাঁটি, চকওয়ালের মুরিদ ঘাঁটি এবং পঞ্জাবের ঝাং জেলার রফিকি ঘাঁটি-সহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। এই অভিযানের সাফল্যে সিং-এর নেতৃত্ব এবং কৌশলগত প্রতিভা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, যা পাকিস্তানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমান ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছিল এবং ভারতের আকাশযুদ্ধে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েছিল। সূত্র জানিয়েছে, এই হামলার ফলে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির দুই ঘণ্টার জন্য একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য হন। (Photo: X)
advertisement
4/8
সিং বরাবরই তাঁর কৌশলগত দক্ষতার জন্য পরিচিত। আইএএফ প্রধান তাই সেরা পাইলটদের বেছে নিয়েছিলেন, যাতে প্রতিটি আক্রমণ অতুলনীয় নির্ভুলভাবে সম্পন্ন হয়। এটি ছিল একটি সুপরিকল্পিত কৌশল যা আকাশে শক্তি এবং আধিপত্যের স্পষ্ট বার্তা পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর (পিএএফ) গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয়েছিল, এনএসএ দোভালের চূড়ান্ত ছাড়পত্রের পরে। (File Photo)
সিং বরাবরই তাঁর কৌশলগত দক্ষতার জন্য পরিচিত। আইএএফ প্রধান তাই সেরা পাইলটদের বেছে নিয়েছিলেন, যাতে প্রতিটি আক্রমণ অতুলনীয় নির্ভুলভাবে সম্পন্ন হয়। এটি ছিল একটি সুপরিকল্পিত কৌশল যা আকাশে শক্তি এবং আধিপত্যের স্পষ্ট বার্তা পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর (পিএএফ) গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয়েছিল, এনএসএ দোভালের চূড়ান্ত ছাড়পত্রের পরে। (File Photo)
advertisement
5/8
ফলাফল তাৎক্ষণিক এবং ভয়াবহ ছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ১১ জন সদস্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, যার মধ্যে ৫ জন পিএএফ-এর সদস্যও ছিলেন। ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডকে একটি দুঃসাহসিক কাজ হিসেবে দেখেছে যার জন্য একটি শক্তিশালী এবং পরিকল্পিত প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন ছিল। এরপর ভারতীয় বিমানবাহিনী পাকিস্তানের রহিম ইয়ার খান, সুক্কুর, চুনিয়ান, পসরুর, শিয়ালকোট এবং নূর খানে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাঁটিতে একজোটে আক্রমণ চালায়।
ফলাফল তাৎক্ষণিক এবং ভয়াবহ ছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ১১ জন সদস্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, যার মধ্যে ৫ জন পিএএফ-এর সদস্যও ছিলেন। ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডকে একটি দুঃসাহসিক কাজ হিসেবে দেখেছে যার জন্য একটি শক্তিশালী এবং পরিকল্পিত প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন ছিল। এরপর ভারতীয় বিমানবাহিনী পাকিস্তানের রহিম ইয়ার খান, সুক্কুর, চুনিয়ান, পসরুর, শিয়ালকোট এবং নূর খানে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাঁটিতে একজোটে আক্রমণ চালায়।
advertisement
6/8
সূত্র জানিয়েছে, এই হামলা পাকিস্তানকে এতটাই হতবাক করে দিয়েছিল যে মুনিরকে দ্রুত তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, কারণ পাকিস্তান পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য তৎপর ছিল। এই অভিযানের আসল সাফল্য কিন্তু শত্রুর উপর এর মানসিক প্রভাব। নূর খানকে টার্গেটের সিদ্ধান্ত সিং-এর কেবল একটি কৌশলগত বিজয়ই ছিল না, বরং আকাশে আধিপত্য বিস্তার এবং পিএএফ-এর কার্যক্রম ব্যাহত করার ভারতীয় বিমানবাহিনীর ক্ষমতার একটি সাহসী প্রকাশ ছিল। (File Photo)
সূত্র জানিয়েছে, এই হামলা পাকিস্তানকে এতটাই হতবাক করে দিয়েছিল যে মুনিরকে দ্রুত তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, কারণ পাকিস্তান পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য তৎপর ছিল। এই অভিযানের আসল সাফল্য কিন্তু শত্রুর উপর এর মানসিক প্রভাব। নূর খানকে টার্গেটের সিদ্ধান্ত সিং-এর কেবল একটি কৌশলগত বিজয়ই ছিল না, বরং আকাশে আধিপত্য বিস্তার এবং পিএএফ-এর কার্যক্রম ব্যাহত করার ভারতীয় বিমানবাহিনীর ক্ষমতার একটি সাহসী প্রকাশ ছিল। (File Photo)
advertisement
7/8
অমরপ্রীত সিং কে? ১৯৬৪ সালের ২৭ অক্টোবর দিল্লিতে জন্ম নেন অমরপ্রীত সিং। ১৯৮৪ সালের ডিসেম্বরে আইএএফ-এ একজন ফাইটার পাইলট হিসেবে কমিশন লাভ করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমি, ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে তাঁর একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ফ্লাইং প্রশিক্ষক এবং একজন পরীক্ষামূলক পাইলট হিসাবে খ্যাতি রয়েছে, কেন না তাঁর বিভিন্ন বিমানে ৫,০০০ ঘণ্টারও বেশি উড়ানের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
অমরপ্রীত সিং কে? ১৯৬৪ সালের ২৭ অক্টোবর দিল্লিতে জন্ম নেন অমরপ্রীত সিং। ১৯৮৪ সালের ডিসেম্বরে আইএএফ-এ একজন ফাইটার পাইলট হিসেবে কমিশন লাভ করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমি, ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে তাঁর একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ফ্লাইং প্রশিক্ষক এবং একজন পরীক্ষামূলক পাইলট হিসাবে খ্যাতি রয়েছে, কেন না তাঁর বিভিন্ন বিমানে ৫,০০০ ঘণ্টারও বেশি উড়ানের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
advertisement
8/8
প্রায় চার দশক ধরে তাঁর বিশিষ্ট কর্মজীবনে সিং বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন, যার মধ্যে একটি অপারেশনাল ফাইটার স্কোয়াড্রন এবং একটি ফ্রন্টলাইন বিমান ঘাঁটির কমান্ডিংও ছিল। তিনি মস্কোতে মিগ-২৯ আপগ্রেড প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং জাতীয় উড়ান পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে দেশীয় হালকা যুদ্ধ বিমান, তেজসের ফ্লাইট পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। কেন্দ্রীয় বিমান কমান্ডের এয়ার অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ এবং বিমান বাহিনীর ভাইস চিফ হিসেবেও তাঁর নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে, এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরীর জায়গায় সিং ২৮তম বিমানবাহিনী প্রধানের পদ গ্রহণ করেন। (IMAGE: PTI FILE)
প্রায় চার দশক ধরে তাঁর বিশিষ্ট কর্মজীবনে সিং বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন, যার মধ্যে একটি অপারেশনাল ফাইটার স্কোয়াড্রন এবং একটি ফ্রন্টলাইন বিমান ঘাঁটির কমান্ডিংও ছিল। তিনি মস্কোতে মিগ-২৯ আপগ্রেড প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং জাতীয় উড়ান পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে দেশীয় হালকা যুদ্ধ বিমান, তেজসের ফ্লাইট পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। কেন্দ্রীয় বিমান কমান্ডের এয়ার অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ এবং বিমান বাহিনীর ভাইস চিফ হিসেবেও তাঁর নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে, এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরীর জায়গায় সিং ২৮তম বিমানবাহিনী প্রধানের পদ গ্রহণ করেন। (IMAGE: PTI FILE)
advertisement
advertisement
advertisement