Travel: চা বাগান-পাইন বন আর কাঞ্চনজঙ্ঘা! প্রেমের সপ্তাহে এই গ্রাম মন ভাল করে দেবে, যাবেন নাকি?

Last Updated:
Travel: এই গ্রামে পাহাড়ি সবুজে ঘেরা রাস্তা দিয়ে, শান্ত পরিবেশ হালকা ঠান্ডা হাওয়া বইছে সবসময়। দেখেই মনে হবে শহরের ইটকাঠ, বালির জগত থেকে অনেকটাই রূপকথার দেশে এসে পড়েছেন।
1/5
কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি আর নিস্তব্ধতার মেলবন্ধন বাগোরা গ্রাম । সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সাত হাজার ফিটের বেশি উচ্চতায় এই গ্রামটি। ভ্যালেন্টাইনস ডে তে সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর সেরা জায়গা হতে পারে এই গ্রাম।
কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি আর নিস্তব্ধতার মেলবন্ধন বাগোরা গ্রাম । সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সাত হাজার ফিটের বেশি উচ্চতায় এই গ্রামটি। ভ্যালেন্টাইনস ডে তে সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর সেরা জায়গা হতে পারে এই গ্রাম।
advertisement
2/5
রাস্তার দুপাশে চা বাগান। যত গ্রামের দিকে এগোবে দেখবেন পাইন গাছের বন। মন ভালো হয়ে যাবে। কার্শিয়াং থেকে মাত্র ১৭ কিমি দূরে বাগোরা।
রাস্তার দুপাশে চা বাগান। যত গ্রামের দিকে এগোবে দেখবেন পাইন গাছের বন। মন ভালো হয়ে যাবে। কার্শিয়াং থেকে মাত্র ১৭ কিমি দূরে বাগোরা।
advertisement
3/5
এই গ্রামে পাহাড়ি সবুজে ঘেরা রাস্তা দিয়ে, শান্ত পরিবেশ হালকা ঠান্ডা হাওয়া বইছে সবসময়। দেখেই মনে হবে শহরের ইটকাঠ, বালির জগত থেকে অনেকটাই রূপকথার দেশে এসে পড়েছেন।
এই গ্রামে পাহাড়ি সবুজে ঘেরা রাস্তা দিয়ে, শান্ত পরিবেশ হালকা ঠান্ডা হাওয়া বইছে সবসময়। দেখেই মনে হবে শহরের ইটকাঠ, বালির জগত থেকে অনেকটাই রূপকথার দেশে এসে পড়েছেন।
advertisement
4/5
ভাগ্য ভালো থাকলে হোমস্টের জানালা খুললেই দেখতে পাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা। ভোরবেলা চলে যান সূর্যোদয় দেখতে। সূর্যের প্রথম আলো যখন ছড়িয়ে পড়ে বাগোরার উপর সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি।
ভাগ্য ভালো থাকলে হোমস্টের জানালা খুললেই দেখতে পাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা। ভোরবেলা চলে যান সূর্যোদয় দেখতে। সূর্যের প্রথম আলো যখন ছড়িয়ে পড়ে বাগোরার উপর সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি।
advertisement
5/5
গ্রামের মধ্যে পায়ে চলা রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা ধরে হেঁটে আসুন। দুপাশে লম্বা গাছের সারি, কুয়াশায় মোড়া চারদিক। এখানে সরকারি একটি বন বাংলো আছে। সেখানে রাতে থাকার ব্যবস্থা করতে পারলে আরও ভালো। একাধিক হোমস্টেও গড়ে উঠছে। তবে আগাম বুক করে তারপর যেতে হবে।
গ্রামের মধ্যে পায়ে চলা রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা ধরে হেঁটে আসুন। দুপাশে লম্বা গাছের সারি, কুয়াশায় মোড়া চারদিক। এখানে সরকারি একটি বন বাংলো আছে। সেখানে রাতে থাকার ব্যবস্থা করতে পারলে আরও ভালো। একাধিক হোমস্টেও গড়ে উঠছে। তবে আগাম বুক করে তারপর যেতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement