Toy Train Darjeeling: বড়দিনের এক্সাইটিং মুহূর্তে টয় ট্রেনে উপচে পড়ল পর্যটকদের ভিড়! ভাঙল টিকিট বুকিংয়ের রেকর্ড, ব্যাপক লক্ষ্মীলাভ রেলের

Last Updated:
Toy Train Darjeeling: বড়দিন মানেই পাহাড়মুখো মানুষের ঢল—চলতি বছর সেই ছবিটাই যেন আরও স্পষ্টভাবে ধরা পড়ল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে ও বেঙ্গল সাফারিতে। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে (DHR) লক্ষ্মীলাভের রেকর্ড ভেঙে একদিনেই বিক্রি করল অজস্র টিকিট।
1/5
বড়দিন মানেই পাহাড়মুখো মানুষের ঢল—চলতি বছর সেই ছবিটাই যেন আরও স্পষ্টভাবে ধরা পড়ল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে ও বেঙ্গল সাফারিতে। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে (DHR) লক্ষ্মীলাভের রেকর্ড ভেঙে একদিনেই বিক্রি করল মোট ১২৩০টি টিকিট। একই সঙ্গে পর্যটকদের ভিড়ে উপচে পড়ল শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারিও। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
বড়দিন মানেই পাহাড়মুখো মানুষের ঢল—চলতি বছর সেই ছবিটাই যেন আরও স্পষ্টভাবে ধরা পড়ল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে ও বেঙ্গল সাফারিতে। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে (DHR) লক্ষ্মীলাভের রেকর্ড ভেঙে একদিনেই বিক্রি করল মোট ১২৩০টি টিকিট। একই সঙ্গে পর্যটকদের ভিড়ে উপচে পড়ল শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারিও। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/5
এদিন সকাল থেকেই বেঙ্গল সাফারিতে পর্যটকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, শেষের দিকে সাফারির টিকিট না পেলেও অনেকেই শুধুমাত্র পার্কে প্রবেশের জন্য টিকিট কেটে ভিতরে ঢোকেন। জানা গিয়েছে, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলা সাফারিগুলির প্রায় ৬০ শতাংশ টিকিট আগেই অনলাইনে বুক হয়ে গিয়েছিল। বাকি ৪০ শতাংশ স্পট বুকিংও দুপুরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। এরপর যত বেলা গড়িয়েছে, ভিড় ততই বেড়েছে।
এদিন সকাল থেকেই বেঙ্গল সাফারিতে পর্যটকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, শেষের দিকে সাফারির টিকিট না পেলেও অনেকেই শুধুমাত্র পার্কে প্রবেশের জন্য টিকিট কেটে ভিতরে ঢোকেন। জানা গিয়েছে, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলা সাফারিগুলির প্রায় ৬০ শতাংশ টিকিট আগেই অনলাইনে বুক হয়ে গিয়েছিল। বাকি ৪০ শতাংশ স্পট বুকিংও দুপুরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। এরপর যত বেলা গড়িয়েছে, ভিড় ততই বেড়েছে।
advertisement
3/5
অন্যদিকে ডিএচআর সূত্রে খবর, মোট ১৩টি জয় রাইড এবং এনজেপি–দার্জিলিং টয় ট্রেন মিলিয়েই এই ১২৩০টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেনে চড়ার আগ্রহ যে উৎসবের মরশুমে বহুগুণ বেড়ে যায়, এদিন তারই প্রতিফলন দেখা গেল।
অন্যদিকে ডিএচআর সূত্রে খবর, মোট ১৩টি জয় রাইড এবং এনজেপি–দার্জিলিং টয় ট্রেন মিলিয়েই এই ১২৩০টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেনে চড়ার আগ্রহ যে উৎসবের মরশুমে বহুগুণ বেড়ে যায়, এদিন তারই প্রতিফলন দেখা গেল।
advertisement
4/5
রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এনজেপি–দার্জিলিং-সহ সমস্ত জয় রাইডের টিকিট সম্পূর্ণ বুক হয়ে গিয়েছে। আপাতত চলছে ওয়েটিং লিস্ট। খুব প্রয়োজন হলে বাড়তি আরও একটি জয় রাইড চালানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন কর্তারা।
রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এনজেপি–দার্জিলিং-সহ সমস্ত জয় রাইডের টিকিট সম্পূর্ণ বুক হয়ে গিয়েছে। আপাতত চলছে ওয়েটিং লিস্ট। খুব প্রয়োজন হলে বাড়তি আরও একটি জয় রাইড চালানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন কর্তারা।
advertisement
5/5
কর্তৃপক্ষের কথায়, উৎসবের মরশুম শুরু হতেই শুকনা থেকে রংটং পর্যন্ত টয় ট্রেনের পাশাপাশি জয় রাইডের চাহিদা দ্রুত বেড়েছে। সেই কারণেই জয় রাইডের সংখ্যা বাড়িয়ে ১৩টি করা হয়েছে। তবে টিকিট সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যাওয়ায় যারা স্পট বুকিংয়ের আশায় এসে টয় ট্রেনের আনন্দ নিতে চেয়েছিলেন, আপাতত তাঁদের হতাশ হয়েই ফিরতে হচ্ছে। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
কর্তৃপক্ষের কথায়, উৎসবের মরশুম শুরু হতেই শুকনা থেকে রংটং পর্যন্ত টয় ট্রেনের পাশাপাশি জয় রাইডের চাহিদা দ্রুত বেড়েছে। সেই কারণেই জয় রাইডের সংখ্যা বাড়িয়ে ১৩টি করা হয়েছে। তবে টিকিট সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যাওয়ায় যারা স্পট বুকিংয়ের আশায় এসে টয় ট্রেনের আনন্দ নিতে চেয়েছিলেন, আপাতত তাঁদের হতাশ হয়েই ফিরতে হচ্ছে। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
advertisement
advertisement