Indian Railways: সারাবছর ট্রেন দাঁড়ায় না, ফি বছর শুধু ৭ দিনের জন্য তৈরি হয় অস্থায়ী রেলস্টেশন! যাতায়াত করেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত, জানুন কাহিনী

Last Updated:
Indian Railways: বোল্লা একেই প্রত্যন্ত গ্রাম। সেখানে নেই কোন স্থায়ী রেলস্টেশন। প্রতিবছর পুজোর সময় বোল্লা মন্দির থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বিকুচ এলাকায় অস্থায়ীভাবে ট্রেন থামে। এবছরও তার কোনও ব্যতিক্রম হয়নি। পুজো উপলক্ষে সাত দিন ট্রেন দাঁড়াবে সেখানে।
1/6
*উত্তরবঙ্গের অন্যতম বোল্লা রক্ষাকালীর পুজোয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষ তো বটেই, ভিন জেলা ও ভিন রাজ্য থেকেও হাজার হাজার মানুষজন আসেন। তাই বোল্লা মায়ের পুজোতে ভক্তদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
*উত্তরবঙ্গের অন্যতম বোল্লা রক্ষাকালীর পুজোয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষ তো বটেই, ভিন জেলা ও ভিন রাজ্য থেকেও হাজার হাজার মানুষজন আসেন। তাই বোল্লা মায়ের পুজোতে ভক্তদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
advertisement
2/6
*বোল্লা রক্ষাকালী মন্দিরের পাশ দিয়ে ট্রেন ছুটে যায় প্রতিদিনই। পুজো উপলক্ষে কয়েকদিন ট্রেন থামলেও সারাবছর দাঁড়ায় না। এতে সমস্যায় পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। তাই মন্দির কমিটির পাশাপাশি জেলাবাসীর দাবী, বোল্লায় তৈরি হোক স্থায়ী স্টেশন। উপকৃত হবেন বহু পুণ্যার্থী।
*বোল্লা রক্ষাকালী মন্দিরের পাশ দিয়ে ট্রেন ছুটে যায় প্রতিদিনই। পুজো উপলক্ষে কয়েকদিন ট্রেন থামলেও সারাবছর দাঁড়ায় না। এতে সমস্যায় পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। তাই মন্দির কমিটির পাশাপাশি জেলাবাসীর দাবী, বোল্লায় তৈরি হোক স্থায়ী স্টেশন। উপকৃত হবেন বহু পুণ্যার্থী।
advertisement
3/6
*মূলত, বাস থেকে নেমে জাতীয় সড়ক থেকে মূল রাস্তা দিয়ে বোল্লা মন্দিরে ভক্তরা আসে। অন্যদিকে, গ্রামের রাস্তা খাসপুর, পতিরাম-সহ বিভিন্ন রুট দিয়ে মানুষ আসে। তবে, এক্ষেত্রে বেশ সমস্যায় পড়তে হয় অন্যান্য সময় দূর-দূরান্ত থেকে বোল্লা মায়ের পুজো দিতে আসা ভক্তদের।
*মূলত, বাস থেকে নেমে জাতীয় সড়ক থেকে মূল রাস্তা দিয়ে বোল্লা মন্দিরে ভক্তরা আসে। অন্যদিকে, গ্রামের রাস্তা খাসপুর, পতিরাম-সহ বিভিন্ন রুট দিয়ে মানুষ আসে। তবে, এক্ষেত্রে বেশ সমস্যায় পড়তে হয় অন্যান্য সময় দূর-দূরান্ত থেকে বোল্লা মায়ের পুজো দিতে আসা ভক্তদের।
advertisement
4/6
*নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে বোল্লা মেলা কমিটির আবেদনের ভিত্তিতে এ বছর ৫ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত বিকুচে অস্থায়ী রেল স্টপের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেখানে ট্রেন থামলেও যাত্রীদের দুর্ভোগের যেন শেষ নেই।
*নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে বোল্লা মেলা কমিটির আবেদনের ভিত্তিতে এ বছর ৫ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত বিকুচে অস্থায়ী রেল স্টপের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেখানে ট্রেন থামলেও যাত্রীদের দুর্ভোগের যেন শেষ নেই।
advertisement
5/6
*পুজো উদ্যোক্তারা জানান, পুজোর সময় ৭ দিন এখানে ট্রেন থামে। কিন্তু বোল্লায় সারাবছর ধরে বিভিন্ন জেলা ও রাজ্য থেকে মানুষজন পুজো দিতে আসেন। তাই বোল্লায় একটি স্থায়ী স্টেশনের ভীষণ প্রয়োজন। প্ল্যাটফর্ম না থাকায় মাঠের মধ্যেই নামা-ওঠা করতে বাধ্য হন যাত্রীরা।
*পুজো উদ্যোক্তারা জানান, পুজোর সময় ৭ দিন এখানে ট্রেন থামে। কিন্তু বোল্লায় সারাবছর ধরে বিভিন্ন জেলা ও রাজ্য থেকে মানুষজন পুজো দিতে আসেন। তাই বোল্লায় একটি স্থায়ী স্টেশনের ভীষণ প্রয়োজন। প্ল্যাটফর্ম না থাকায় মাঠের মধ্যেই নামা-ওঠা করতে বাধ্য হন যাত্রীরা।
advertisement
6/6
*যদিও বিগত কয়েক বছর থেকে মেলা কমিটি একটি স্থায়ী স্টেশনের জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেছে যদিও তাদের এই দাবি এখনও পূর্ণ হয়নি। স্থায়ী স্টেশন তৈরি হলে তবেই আপ-ডাউন সব ট্রেন বোল্লার স্টেশনে দাঁড়াবে। উপকৃত হবেন হাজারও পুণ্যার্থী।
*যদিও বিগত কয়েক বছর থেকে মেলা কমিটি একটি স্থায়ী স্টেশনের জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেছে যদিও তাদের এই দাবি এখনও পূর্ণ হয়নি। স্থায়ী স্টেশন তৈরি হলে তবেই আপ-ডাউন সব ট্রেন বোল্লার স্টেশনে দাঁড়াবে। উপকৃত হবেন হাজারও পুণ্যার্থী।
advertisement
advertisement
advertisement