WB Lockdown: করোনা বিধি ভেঙে চুরমার! রবিবাসরীয় বাজারে থিকথিকে ভিড়, বাড়ছে আতঙ্ক...  

Last Updated:
প্রতিদিন পুর এলাকাতেই আক্রান্ত হচ্ছে ৩৫০-৪০০ জন। সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু। তাতে কী এসে যায়? রবিবাসরীয় বাজার বলে কথা! থিক-থিকে ভিড় শিলিগুড়ির ক্ষুদিরামপল্লি সবজি বাজারে।
1/5
*প্রতিদিন পুর এলাকাতেই আক্রান্ত হচ্ছে ৩৫০-৪০০ জন। সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু। তাতে কী এসে যায়? রবিবাসরীয় বাজার বলে কথা! থিক-থিকে ভিড় শিলিগুড়ির ক্ষুদিরামপল্লি সবজি বাজারে। একে অপরের কাঁধে কার্যত নিঃশ্বাস ফেলে চলল আলু, পটল, ঝিঙে, উচ্ছে, লাউ, এঁচোড় কেনার হিড়িক। প্রতিবেদন ও ছবিঃ পার্থপ্রতিম সরকার। 
*প্রতিদিন পুর এলাকাতেই আক্রান্ত হচ্ছে ৩৫০-৪০০ জন। সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু। তাতে কী এসে যায়? রবিবাসরীয় বাজার বলে কথা! থিক-থিকে ভিড় শিলিগুড়ির ক্ষুদিরামপল্লি সবজি বাজারে। একে অপরের কাঁধে কার্যত নিঃশ্বাস ফেলে চলল আলু, পটল, ঝিঙে, উচ্ছে, লাউ, এঁচোড় কেনার হিড়িক। প্রতিবেদন ও ছবিঃ পার্থপ্রতিম সরকার। 
advertisement
2/5
*বাজারে আসা অনেকেরই মুখ ঢাকেননি মাস্কে। কারও মাস্ক গলায়। চলছে বাজার। ব্যবসায়ী সমিতি অনবরত মাইকিংও করছে, "মাস্ক পড়ে না এলে কেনাকাটা করা যাবে না। ব্যবসায়ীরা নিয়ম ভাঙলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।" কিন্তু সব অনুরোধই বৃথা। যেন এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে বের করে দেওয়া! ওসব বিধি মানার বালাই নেই।
*বাজারে আসা অনেকেরই মুখ ঢাকেননি মাস্কে। কারও মাস্ক গলায়। চলছে বাজার। ব্যবসায়ী সমিতি অনবরত মাইকিংও করছে, "মাস্ক পড়ে না এলে কেনাকাটা করা যাবে না। ব্যবসায়ীরা নিয়ম ভাঙলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।" কিন্তু সব অনুরোধই বৃথা। যেন এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে বের করে দেওয়া! ওসব বিধি মানার বালাই নেই।
advertisement
3/5
*শুধুই কি সবজি বাজার? একই ছবি মাছ, মাংসের দোকান থেকে মুরগি হাটি থেকে মুড়ি হাটেও। অথচ মুখে ক্রেতারা বলছেন আতঙ্কের কথা। বেশ কয়েকজন ক্রেতা বলেন, "প্রতিদিনই মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। ভয়াবহতা বাড়াচ্ছে করোনা। কিন্তু বাজারে কিছুই মানা হচ্ছে না। আমি তো সপ্তাহে এই একটা দিনই বাজারে আসি!" আর এক ক্রেতা বললেন, "সকাল ৭টা থেকে ১০টা সময়টা বড্ড কম! তাই এই ভিড়। ঝুঁকি নিয়েই বাজার করতে হচ্ছে। সময়টা বাড়ালে ভিড় অনেকটাই হালকা হত।"
*শুধুই কি সবজি বাজার? একই ছবি মাছ, মাংসের দোকান থেকে মুরগি হাটি থেকে মুড়ি হাটেও। অথচ মুখে ক্রেতারা বলছেন আতঙ্কের কথা। বেশ কয়েকজন ক্রেতা বলেন, "প্রতিদিনই মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। ভয়াবহতা বাড়াচ্ছে করোনা। কিন্তু বাজারে কিছুই মানা হচ্ছে না। আমি তো সপ্তাহে এই একটা দিনই বাজারে আসি!" আর এক ক্রেতা বললেন, "সকাল ৭টা থেকে ১০টা সময়টা বড্ড কম! তাই এই ভিড়। ঝুঁকি নিয়েই বাজার করতে হচ্ছে। সময়টা বাড়ালে ভিড় অনেকটাই হালকা হত।"
advertisement
4/5
*সত্যিই কি তাই? গত বছরে আমরা দেখেছি বাজার নির্দিষ্ট সময়ে বসলেও ভিড়ের ছবি বদলায়নি। আর বাজারের এই ভিড় নিয়ে ক্ষুদিরামপল্লি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক স্বপন কুণ্ডু বলেন, "আমরা সতর্কতামূলক প্রচার মাইকিং করছি। চার আনা ক্রেতা তা মানছে না। এটা প্রশাসনকে দেখতে হবে।"
*সত্যিই কি তাই? গত বছরে আমরা দেখেছি বাজার নির্দিষ্ট সময়ে বসলেও ভিড়ের ছবি বদলায়নি। আর বাজারের এই ভিড় নিয়ে ক্ষুদিরামপল্লি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক স্বপন কুণ্ডু বলেন, "আমরা সতর্কতামূলক প্রচার মাইকিং করছি। চার আনা ক্রেতা তা মানছে না। এটা প্রশাসনকে দেখতে হবে।"
advertisement
5/5
*শুধুই কি ক্ষুদিরামপল্লি বাজার? শিলিগুড়ির টাউন স্টেশন, টিকিয়াপাড়া বাজার থেকে সুভাষপল্লি, গেটবাজার, চম্পাসারি বাজার সর্বত্রই আজ ছবিটা ছিল ভিড়ে ঠাসা। যেন করোনা উধাও শহর থেকে! এক চিকিৎসক বলছিলেন, বাজারে ভুড়ের লাগাম না টানলে করোনার গ্রাফ নামানো সম্ভব নয়। আর তাই লকডাউনের আজ ৮দিনের মাথাতেও আক্রান্তের গ্রাফ হেরফের হয়নি শহর শিলিগুড়িতে। এরপর আর কবে হুঁশ ফিরবে শহরবাসীর?
*শুধুই কি ক্ষুদিরামপল্লি বাজার? শিলিগুড়ির টাউন স্টেশন, টিকিয়াপাড়া বাজার থেকে সুভাষপল্লি, গেটবাজার, চম্পাসারি বাজার সর্বত্রই আজ ছবিটা ছিল ভিড়ে ঠাসা। যেন করোনা উধাও শহর থেকে! এক চিকিৎসক বলছিলেন, বাজারে ভুড়ের লাগাম না টানলে করোনার গ্রাফ নামানো সম্ভব নয়। আর তাই লকডাউনের আজ ৮দিনের মাথাতেও আক্রান্তের গ্রাফ হেরফের হয়নি শহর শিলিগুড়িতে। এরপর আর কবে হুঁশ ফিরবে শহরবাসীর?
advertisement
advertisement
advertisement