প্রবল বৃষ্টিতে লাল সতর্কতা তিস্তায়, জলঢাকায় হলুদ

Last Updated:
গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে। বুধবার সকাল আটটায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে ১৫৪৬ কিউসেক জল ছাড়া হয়। দুপুরে সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ১৭২৯.৪০ কিউসেক। বিপদ বুঝে তিস্তায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে
1/5
পাহাড় ও সমতলে বজ্রবিদ্যুৎ সহ রাতভর বৃষ্টিতে বিপদের মুখে উত্তরবঙ্গ। বুধবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি শহর জুড়ে মেঘলা আকাশ। মাঝেমধ্যেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে শহর এবং গ্রামাঞ্চল। ভোর থেকে ঝিরঝিরে বৃষ্টি মানুষের দৈনন্দিন কাজে প্রভাব ফেলেছে। কর্মজীবীদের ভিজেই যাতায়াত করতে হচ্ছে। তবে সবচেয়ে আশঙ্কা বাড়িয়েছে নদীগুলির বিপদসীমার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার বিষয়টি।
পাহাড় ও সমতলে বজ্রবিদ্যুৎ সহ রাতভর বৃষ্টিতে বিপদের মুখে উত্তরবঙ্গ। বুধবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি শহর জুড়ে মেঘলা আকাশ। মাঝেমধ্যেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে শহর এবং গ্রামাঞ্চল। ভোর থেকে ঝিরঝিরে বৃষ্টি মানুষের দৈনন্দিন কাজে প্রভাব ফেলেছে। কর্মজীবীদের ভিজেই যাতায়াত করতে হচ্ছে। তবে সবচেয়ে আশঙ্কা বাড়িয়েছে নদীগুলির বিপদসীমার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার বিষয়টি।
advertisement
2/5
সীমান্তবর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তার অসুরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা, আর সুরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি হয়েছে। এনএইচ ৩১-এর জলঢাকা নদীর উপরও একই হলুদ সতর্কতা রয়েছে। নদীর ধার ঘেঁষে বসবাসকারীরা সজাগ থাকলেও উদ্বেগ কাটছে না। স্থানীয়ভাবে রাত জেগে পাহারা চলছে।
সীমান্তবর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তার অসুরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা, আর সুরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি হয়েছে। এনএইচ ৩১-এর জলঢাকা নদীর উপরও একই হলুদ সতর্কতা রয়েছে। নদীর ধার ঘেঁষে বসবাসকারীরা সজাগ থাকলেও উদ্বেগ কাটছে না। স্থানীয়ভাবে রাত জেগে পাহারা চলছে।
advertisement
3/5
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে ফুলেফেঁপে উঠেছে নদী। জনজীবন বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।একটানা বৃষ্টিতে জেলার একাধিক নদী ফুলেফেঁপে উঠেছে। গ্রামীণ রাস্তায় জল জমে গিয়ে চলাচলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। নদীর জলের স্রোত বেড়ে যাওয়ায় চাষের জমি ও ঘরবাড়ি ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। নদী তীরবর্তী বসবাসকারী পরিবারগুলির মধ্যে ঘুরপাক করছে ভয় ও অনিশ্চয়তা।
অতিরিক্ত বৃষ্টিতে ফুলেফেঁপে উঠেছে নদী। জনজীবন বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।একটানা বৃষ্টিতে জেলার একাধিক নদী ফুলেফেঁপে উঠেছে। গ্রামীণ রাস্তায় জল জমে গিয়ে চলাচলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। নদীর জলের স্রোত বেড়ে যাওয়ায় চাষের জমি ও ঘরবাড়ি ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। নদী তীরবর্তী বসবাসকারী পরিবারগুলির মধ্যে ঘুরপাক করছে ভয় ও অনিশ্চয়তা।
advertisement
4/5
গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে। বুধবার সকাল আটটায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে ১৫৪৬ কিউসেক জল ছাড়া হয়। দুপুরে সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ১৭২৯.৪০ কিউসেক। তিস্তায় লাল সতর্কতা জারি থাকায় নদী সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ বাড়ছে। অনেকেই ইতিমধ্যে গবাদি পশু ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছেন।
গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে দফায় দফায় জল ছাড়া হচ্ছে। বুধবার সকাল আটটায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে ১৫৪৬ কিউসেক জল ছাড়া হয়। দুপুরে সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ১৭২৯.৪০ কিউসেক। তিস্তায় লাল সতর্কতা জারি থাকায় নদী সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ বাড়ছে। অনেকেই ইতিমধ্যে গবাদি পশু ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছেন।
advertisement
5/5
এই পরিস্থিতিতে নাগরিকদের সতর্ক করতে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। সতর্কতা ও সচেতনতামূলক প্রচার ইতিমধ্যেই নদী সংলগ্ন এলাকায় মাইকিং করে শুরু হয়েছে। ত্রাণ সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে এবং প্রয়োজনে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের আক্ষেপ, প্রতি বছর বর্ষায় সবকিছু হারিয়ে সর্বসান্ত হওয়ার ভয় তাঁদের আর গেল না।
এই পরিস্থিতিতে নাগরিকদের সতর্ক করতে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। সতর্কতা ও সচেতনতামূলক প্রচার ইতিমধ্যেই নদী সংলগ্ন এলাকায় মাইকিং করে শুরু হয়েছে। ত্রাণ সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে এবং প্রয়োজনে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের আক্ষেপ, প্রতি বছর বর্ষায় সবকিছু হারিয়ে সর্বসান্ত হওয়ার ভয় তাঁদের আর গেল না।
advertisement
advertisement
advertisement