Darjeeling: সেদিন রাতে ঠিক কী ঘটেছিল মিরিকে? সামনে এল ভয়াবহ দৃশ্য! দেখুন... প্রতিটি পাহাড়প্রেমী শিউরে উঠবেন!

Last Updated:
Darjeeling: ভয়াবহ বৃষ্টিপাত আর ভূমিধসে বিপর্যস্ত গোটা দার্জিলিং পাহাড়। এর মধ্যে টুকরে ও তাবাখোসি এলাকাগুলির চিত্র যেন আরও ভয়ঙ্কর। নদীপথ পরিবর্তন করে গিলে নিয়েছে বাড়িঘর, ভেসে গিয়েছে জমি, ধসেছে রাস্তা, ভেঙে পড়েছে সেতু। এক মুহূর্তেই সব হারিয়ে নিঃস্ব বহু পরিবার।
1/9
*দার্জিলিং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: ভয়াবহ বৃষ্টিপাত আর ভূমিধসে বিপর্যস্ত গোটা দার্জিলিং পাহাড়। এর মধ্যে টুকরে ও টাবাখোসি এলাকাগুলির চিত্র যেন আরও ভয়ঙ্কর। নদীপথ পরিবর্তন করে গিলে নিয়েছে বাড়িঘর, ভেসে গিয়েছে জমি, ধসেছে রাস্তা, ভেঙে পড়েছে সেতু। এক মুহূর্তেই সব হারিয়ে নিঃস্ব বহু পরিবার।
*দার্জিলিং, ঋত্বিক ভট্টাচার্য: ভয়াবহ বৃষ্টিপাত আর ভূমিধসে বিপর্যস্ত গোটা দার্জিলিং পাহাড়। এর মধ্যে টুকরে ও টাবাখোসি এলাকাগুলির চিত্র যেন আরও ভয়ঙ্কর। নদীপথ পরিবর্তন করে গিলে নিয়েছে বাড়িঘর, ভেসে গিয়েছে জমি, ধসেছে রাস্তা, ভেঙে পড়েছে সেতু। এক মুহূর্তেই সব হারিয়ে নিঃস্ব বহু পরিবার।
advertisement
2/9
*স্থানীয় বাসিন্দা লালমায়া তামাং কাঁদতে কাঁদতে বলেন,
*স্থানীয় বাসিন্দা লালমায়া তামাং কাঁদতে কাঁদতে বলেন, "রাতে হঠাৎ নদীর গর্জন শুনে বাইরে বেরিয়ে দেখি জল বাড়ছে। একটু পরেই ঘর ভেসে গেল। কিছুই বাঁচাতে পারিনি, শুধু প্রাণটাই নিয়ে পালিয়েছি।"
advertisement
3/9
*আরেক বাসিন্দা সোনম লেপচা বলেন,
*আরেক বাসিন্দা সোনম লেপচা বলেন, "যে জমিতে চাষ করে সংসার চালাতাম, এখন সেখানে শুধু কাদা আর পাথর। বাচ্চাদের নিয়ে কোথায় যাব কিছুই জানি না।"
advertisement
4/9
*অঞ্চলজুড়ে এখন ধ্বংসস্তূপ আর হতাশার দৃশ্য। কাদামাটিতে ডুবে রয়েছে বাড়ির ছাদ, টিনের চাল উড়ে পড়েছে গাছের গায়ে। রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় বহু গ্রাম এখনও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
*অঞ্চলজুড়ে এখন ধ্বংসস্তূপ আর হতাশার দৃশ্য। কাদামাটিতে ডুবে রয়েছে বাড়ির ছাদ, টিনের চাল উড়ে পড়েছে গাছের গায়ে। রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় বহু গ্রাম এখনও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
advertisement
5/9
*আজ সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন জিটিএ সভাধিপতি অঞ্জুল চৌহান, স্থানীয় সভাসদ নোবেল বমজন, এবং ভিকরান ফাউন্ডেশন ও ইউথ ফর ট্যুরিজম-এর সদস্যরা। তাঁরা ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে ত্রাণসামগ্রী, শুকনো খাবার, কম্বল ও প্রাথমিক ওষুধ পৌঁছে দেন।
*আজ সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন জিটিএ সভাধিপতি অঞ্জুল চৌহান, স্থানীয় সভাসদ নোবেল বমজন, এবং ভিকরান ফাউন্ডেশন ও ইউথ ফর ট্যুরিজম-এর সদস্যরা। তাঁরা ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে ত্রাণসামগ্রী, শুকনো খাবার, কম্বল ও প্রাথমিক ওষুধ পৌঁছে দেন।
advertisement
6/9
*জিটিএ সভাধিপতি জানান,
*জিটিএ সভাধিপতি জানান, "এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা যোগাযোগ ব্যবস্থা। রাস্তা ও সেতু ভেঙে যাওয়ায় বহু জায়গায় গাড়ি পৌঁছনো যাচ্ছে না। তবে বিকল্প পথে ত্রাণ পাঠানো হচ্ছে।"
advertisement
7/9
*প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির পুনর্বাসন, রাস্তাঘাট ও সেতু মেরামত দ্রুত শুরু হবে। ইতিমধ্যে সেনা ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের দল মোতায়েন করা হয়েছে।
*প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির পুনর্বাসন, রাস্তাঘাট ও সেতু মেরামত দ্রুত শুরু হবে। ইতিমধ্যে সেনা ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের দল মোতায়েন করা হয়েছে।
advertisement
8/9
*কিন্তু তবুও স্থানীয় মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক এখনও কাটেনি। এক বাসিন্দার কথায়,
*কিন্তু তবুও স্থানীয় মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক এখনও কাটেনি। এক বাসিন্দার কথায়, "প্রতিদিন বৃষ্টি নামলেই মনে হয় আবার নদী বাড়বে, আবার সব ভেসে যাবে।"
advertisement
9/9
*একসময় পাহাড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর অতিথিপরায়ণতার জন্য খ্যাত টুকরে ও টাবাখোসি এখন নিঃস্তব্ধ—চারিদিকে কেবল ধ্বংসের চিহ্ন। তবুও পাহাড়ি মানুষের চোখে এখনও আশার আলো,
*একসময় পাহাড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর অতিথিপরায়ণতার জন্য খ্যাত টুকরে ও টাবাখোসি এখন নিঃস্তব্ধ—চারিদিকে কেবল ধ্বংসের চিহ্ন। তবুও পাহাড়ি মানুষের চোখে এখনও আশার আলো, "আমরা আবার ঘর তুলব, আবার হাসব", বলেন এক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক, হাতে ত্রাণের ব্যাগ তুলে নিয়ে।
advertisement
advertisement
advertisement