North Bengal Crisis: বৃষ্টি-ধস-মৃত্যুমিছিলের মাছেই কাঞ্চনজঙ্ঘার উঁকি, বিপর্যয়ের মাঝে মন ভাল করা দৃশ্য ডুয়ার্সে

Last Updated:
North Bengal Crisis: একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্যদিকে মন ভাল করা এক দৃশ্য। ডুয়ার্স থেকেই দেখা গেল তাকে। মনমুগ্ধকর ছবিতে খুশি পর্যটকেরা...
1/5
একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্যদিকে মন ভাল করা এক দৃশ্য। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে টানা বৃষ্টি ও বন্যার ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হলেও, সেই দুর্যোগের মাঝেই উঁকি দিল ঘুমন্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্যদিকে মন ভাল করা এক দৃশ্য। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে টানা বৃষ্টি ও বন্যার ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হলেও, সেই দুর্যোগের মাঝেই উঁকি দিল ঘুমন্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
advertisement
2/5
সকালে লাটাগুড়ির এক রিসর্টে থাকা পর্যটকরা মোবাইল ক্যামেরায় তুলে রাখেন এক বিরল দৃশ্য, কালো মেঘের ফাঁক গলে উঁকি মারছে রুপোলি কাঞ্চনজঙ্ঘা। মুহূর্তের মধ্যে সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
সকালে লাটাগুড়ির এক রিসর্টে থাকা পর্যটকরা মোবাইল ক্যামেরায় তুলে রাখেন এক বিরল দৃশ্য, কালো মেঘের ফাঁক গলে উঁকি মারছে রুপোলি কাঞ্চনজঙ্ঘা। মুহূর্তের মধ্যে সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
advertisement
3/5
লাটাগুড়ি ও গরুমারা সংলগ্ন জঙ্গলের পাশ এলাকায় এখনও জল জমে রয়েছে, বন্যার কাদা ঢেকে দিয়েছে বহু ঘরবাড়ি। কিন্তু সেই মনখারাপের আবহেই প্রকৃতি যেন একটু হাসি উপহার দিল পর্যটক ও স্থানীয়দের।
লাটাগুড়ি ও গরুমারা সংলগ্ন জঙ্গলের পাশ এলাকায় এখনো জল জমে রয়েছে, বন্যার কাদা ঢেকে দিয়েছে বহু ঘরবাড়ি। কিন্তু সেই মনখারাপের আবহেই প্রকৃতি যেন একটু হাসি উপহার দিল পর্যটক ও স্থানীয়দের।
advertisement
4/5
পর্যটকদের একাংশ জানিয়েছেন, “এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেও কাঞ্চনজঙ্ঘাকে এত কাছ থেকে দেখা এক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা। মনে হচ্ছে প্রকৃতি নিজের সৌন্দর্য দিয়েই যেন সান্ত্বনা দিচ্ছে।”
পর্যটকদের একাংশ জানিয়েছেন, “এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেও কাঞ্চনজঙ্ঘাকে এত কাছে থেকে দেখা এক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা। মনে হচ্ছে প্রকৃতি নিজের সৌন্দর্য দিয়েই যেন সান্ত্বনা দিচ্ছে।”
advertisement
5/5
গতকাল টানা বৃষ্টির কারণে বহু রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, ফলে বহু পর্যটক ডুয়ার্সে আটকে পড়েন। তবে আজ আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় অনেকেই ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিস্তার গজলডোবা ব্যারেজ থেকে জল ৮টায় জল ছাড়া ১২৩৬ কিউসেক।
গতকাল টানা বৃষ্টির কারণে বহু রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, ফলে বহু পর্যটক ডুয়ার্সে আটকে পড়েন। তবে আজ আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় অনেকেই ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিস্তার গজলডোবা ব্যারেজ থেকে জল ৮টায় জল ছাড়া ১২৩৬ কিউসেক।
advertisement
advertisement
advertisement