King Cobra Rescue: বাড়ির উঠোনে ফোঁস ফোঁস শব্দ, দেখেই আত্মারাম খাঁচাছাড়া! লোকালয়ে উদ্ধার ১২ ফুটের বিশাল কিং কোবরা

Last Updated:
Jalpaiguri King Cobra Rescue: এক সর্পপ্রেমী নিরাপদে কিংকোবরাটিকে উদ্ধার করেন এবং বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
1/5
লোকালয়ে ঘুরছে কালো কুচকুচে কী যেন! বোঝা মাত্রই ভয়ে কাঁটা স্থানীয়রা। ডুয়ার্সের গরুমারা জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন এলাকায় ফের উদ্ধার হল বিশালাকৃতির কিংকোবরা। গরুমারা রামশাই রেঞ্জের চটুয়া বস্তি এলাকা থেকে প্রায় ১২ ফুট লম্বা একটি কিংকোবরা উদ্ধার হওয়ায় আতঙ্ক ছড়ায় গোটা এলাকায়। (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
লোকালয়ে ঘুরছে কালো কুচকুচে কী যেন! বোঝা মাত্রই ভয়ে কাঁটা স্থানীয়রা। ডুয়ার্সের গরুমারা জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন এলাকায় ফের উদ্ধার হল বিশালাকৃতির কিংকোবরা। গরুমারা রামশাই রেঞ্জের চটুয়া বস্তি এলাকা থেকে প্রায় ১২ ফুট লম্বা একটি কিংকোবরা উদ্ধার হওয়ায় আতঙ্ক ছড়ায় গোটা এলাকায়। (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
স্থানীয় বাসিন্দা রাজেশ খারোয়ালের বাড়ির উঠানে সাপটি দেখতে পেয়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক সর্পপ্রেমী নিরাপদে কিংকোবরাটিকে উদ্ধার করেন এবং বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়। একের পর এক কিংকোবরা উদ্ধারের ঘটনায় চিন্তিত পশুপ্রেমী ও পরিবেশবিদরা।
স্থানীয় বাসিন্দা রাজেশ খারোয়ালের বাড়ির উঠানে সাপটি দেখতে পেয়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক সর্পপ্রেমী নিরাপদে কিংকোবরাটিকে উদ্ধার করেন এবং বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়। একের পর এক কিংকোবরা উদ্ধারের ঘটনায় চিন্তিত পশুপ্রেমী ও পরিবেশবিদরা।
advertisement
3/5
থ্য অনুযায়ী, গরুমারা জঙ্গল সংলগ্ন বিভিন্ন লোকালয় থেকে ২০২৪ থেকে ২০২৫—মাত্র এক বছরের মধ্যে প্রায় ৫০টি কিংকোবরা উদ্ধার করেছেন সর্পপ্রেমী নন্দু সরকার। তাঁর মতে, এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং পরিবেশগত ভারসাম্য ভেঙে পড়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত। পশুপ্রেমীদের ধারণা, জঙ্গলের ভিতরে কিংকোবরাদের স্বাভাবিক বাসস্থানে সমস্যা তৈরি হওয়াতেই তারা লোকালয়ের দিকে চলে আসছে। বনাঞ্চলে ক্রমবর্ধমান মানবিক হস্তক্ষেপ, গাছ কাটা, আবাসস্থল সংকোচন ও খাদ্যাভাব,সব মিলিয়েই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
তথ্য অনুযায়ী, গরুমারা জঙ্গল সংলগ্ন বিভিন্ন লোকালয় থেকে ২০২৪ থেকে ২০২৫—মাত্র এক বছরের মধ্যে প্রায় ৫০টি কিংকোবরা উদ্ধার করেছেন সর্পপ্রেমী নন্দু সরকার। তাঁর মতে, এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং পরিবেশগত ভারসাম্য ভেঙে পড়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত। পশুপ্রেমীদের ধারণা, জঙ্গলের ভিতরে কিংকোবরাদের স্বাভাবিক বাসস্থানে সমস্যা তৈরি হওয়াতেই তারা লোকালয়ের দিকে চলে আসছে। বনাঞ্চলে ক্রমবর্ধমান মানবিক হস্তক্ষেপ, গাছ কাটা, আবাসস্থল সংকোচন ও খাদ্যাভাব,সব মিলিয়েই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
advertisement
4/5
পরিবেশপ্রেমী নন্দু সরকার বলেন, “ডুয়ার্স সংলগ্ন বড় বড় বস্তি এলাকায় এখন অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রজাতির সাপের দেখা মিলছে। এর অর্থ, জঙ্গলের ভেতরে তাদের নিরাপদ আবাস ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়েই তারা মানুষের কাছাকাছি চলে আসছে।” এই পরিস্থিতিতে বনদফতরের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
পরিবেশপ্রেমী নন্দু সরকার বলেন, “ডুয়ার্স সংলগ্ন বড় বড় বস্তি এলাকায় এখন অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রজাতির সাপের দেখা মিলছে। এর অর্থ, জঙ্গলের ভেতরে তাদের নিরাপদ আবাস ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়েই তারা মানুষের কাছাকাছি চলে আসছে।” এই পরিস্থিতিতে বনদফতরের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
advertisement
5/5
পশুপ্রেমী সংগঠনগুলির দাবি, সরীসৃপদের উপর নিয়মিত বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা, নজরদারি এবং মানুষ‌ ও বন্যপ্রাণ সংঘাত কমাতে সচেতনতা কর্মসূচি জরুরি। না হলে ভবিষ্যতে এই সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে এমন আশঙ্কাই বাড়ছে ডুয়ার্সে ! (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
পশুপ্রেমী সংগঠনগুলির দাবি, সরীসৃপদের উপর নিয়মিত বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা, নজরদারি এবং মানুষ‌ ও বন্যপ্রাণ সংঘাত কমাতে সচেতনতা কর্মসূচি জরুরি। না হলে ভবিষ্যতে এই সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে এমন আশঙ্কাই বাড়ছে ডুয়ার্সে ! (ছবি ও তথ্য - সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement