Drinking Water Problem: জলই জীবন, আর এই গরমে সেই জলের কল খুললেই ভকভক করে বেরিয়ে আসছে ...আতঙ্কিত এলাকাবাসী কী করবে

Last Updated:
Drinking Water Problem: পানীয় জলের ট্যাঙ্ক থেকে যা বেরিয়ে এল! ব্যপক শোরগোল এলাকা জুড়ে
1/5
দিনহাটা: জেলা কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার চৌধুরীহাট এলাকা। দীর্ঘ সময় ধরে চৌধুরীহাট বাজার চৌপথির যাত্রী প্রতিক্ষালয়ের পাশেই রয়েছে এক জলের ট্যাঙ্ক। প্রায় ১৫ বছর আগে এই জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছিল। দীর্ঘ সময় ধরে এই একমাত্র ট্যাঙ্ক বহু মানুষের জলের ভরসা। তবে দীর্ঘ সময় ধরে পরিষ্কার করা হচ্ছে না এই জলের ট্যাঙ্ক। আর তাতেই তৈরি হয়েছে বিপত্তি। বর্তমান সময়ে জলের ট্যাঙ্ক থেকে জলের সঙ্গে বেরিয়ে আসছে নোংরা এবং কেঁচো। আর এই ঘটনার ফলেই এলাকার মানুষ রীতিমত অবাক। Photo- Representative 
দিনহাটা: জেলা কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার চৌধুরীহাট এলাকা। দীর্ঘ সময় ধরে চৌধুরীহাট বাজার চৌপথির যাত্রী প্রতিক্ষালয়ের পাশেই রয়েছে এক জলের ট্যাঙ্ক। প্রায় ১৫ বছর আগে এই জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছিল। দীর্ঘ সময় ধরে এই একমাত্র ট্যাঙ্ক বহু মানুষের জলের ভরসা। তবে দীর্ঘ সময় ধরে পরিষ্কার করা হচ্ছে না এই জলের ট্যাঙ্ক। আর তাতেই তৈরি হয়েছে বিপত্তি। বর্তমান সময়ে জলের ট্যাঙ্ক থেকে জলের সঙ্গে বেরিয়ে আসছে নোংরা এবং কেঁচো। আর এই ঘটনার ফলেই এলাকার মানুষ রীতিমত অবাক। Photo- Representative
advertisement
2/5
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বিবেকানন্দ সাহা জানান, "এই জলের ট্যাঙ্ক দীর্ঘ সময় আগে তৈরি হয় এলাকার পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে। বাজার এলাকা হওয়ার কারণে এই জলের ট্যাঙ্ক হওয়ার ফলে বহু মানুষের উপকার হয়। তবে ট্যাঙ্ক তৈরির পর থেকে কোনোও সময় এই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা হয়নি। আর এতেই ঘটেছে বিপত্তি। বর্তমান সময়ে ট্যাঙ্কের জলের সঙ্গে কল দিয়ে বেরিয়ে আসছে নোংরা এবং কেঁচো। প্রায়শই এই ঘটনা ঘটায় কারণে স্থানীয় মানুষেরা রীতিমত বিপাকে পড়েছেন। তাঁরা এই জল ব্যবহার করতে পারছেন না গরমের মধ্যে।"
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বিবেকানন্দ সাহা জানান, "এই জলের ট্যাঙ্ক দীর্ঘ সময় আগে তৈরি হয় এলাকার পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে। বাজার এলাকা হওয়ার কারণে এই জলের ট্যাঙ্ক হওয়ার ফলে বহু মানুষের উপকার হয়। তবে ট্যাঙ্ক তৈরির পর থেকে কোনোও সময় এই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা হয়নি। আর এতেই ঘটেছে বিপত্তি। বর্তমান সময়ে ট্যাঙ্কের জলের সঙ্গে কল দিয়ে বেরিয়ে আসছে নোংরা এবং কেঁচো। প্রায়শই এই ঘটনা ঘটায় কারণে স্থানীয় মানুষেরা রীতিমত বিপাকে পড়েছেন। তাঁরা এই জল ব্যবহার করতে পারছেন না গরমের মধ্যে।"
advertisement
3/5
এলাকার দুই ব্যবসায়ী মানিক সাহা এবং মৃণাল কান্তি ঘোষ জানান যে এই জায়গায় এই জলের ট্যাঙ্ক একমাত্র ভরসা জলের যোগানের। বহু ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ এই জল ব্যবহার করে থাকে। আর বর্তমান সময়ে এই জলের ট্যাঙ্কের এই দশার কারণে এই জল ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বারবার এই বিষয় নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তাদের জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি।
এলাকার দুই ব্যবসায়ী মানিক সাহা এবং মৃণাল কান্তি ঘোষ জানান যে এই জায়গায় এই জলের ট্যাঙ্ক একমাত্র ভরসা জলের যোগানের। বহু ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ এই জল ব্যবহার করে থাকে। আর বর্তমান সময়ে এই জলের ট্যাঙ্কের এই দশার কারণে এই জল ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বারবার এই বিষয় নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তাদের জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি।
advertisement
4/5
এই বিষয়ে চৌধুরীহাট গ্রাম পঞ্চায়েত নরেশ বর্মনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তবে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাই তাঁর প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
এই বিষয়ে চৌধুরীহাট গ্রাম পঞ্চায়েত নরেশ বর্মনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তবে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাই তাঁর প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
advertisement
5/5
তবে গোটা বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হচ্ছে প্রশাসনিক কর্তাদের। গরম পড়তে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। আর গরমের শুরু থেকেই পানীয় জলের এই বিভ্রাটের কারণে নাজেহাল পরিস্থিতি এই এলাকার। হাতের সামনে পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকলেও সেই জল ব্যবহার করতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। আর এতেই ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে মানুষের মধ্যে। Input- Sarthak Pandit
তবে গোটা বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হচ্ছে প্রশাসনিক কর্তাদের। গরম পড়তে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। আর গরমের শুরু থেকেই পানীয় জলের এই বিভ্রাটের কারণে নাজেহাল পরিস্থিতি এই এলাকার। হাতের সামনে পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকলেও সেই জল ব্যবহার করতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। আর এতেই ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে মানুষের মধ্যে। Input- Sarthak Pandit
advertisement
advertisement
advertisement