একনাগাড়ে বৃষ্টি! বিপদসীমা ছাড়িয়ে কালজানির জল ভাসাচ্ছে ঘরবাড়ি, গত কয়েক বছরে বর্ষার এই রূপ দেখেনি আলিপুরদুয়ার

Last Updated:
শেষবার ২০২২ সালে আলিপুরদুয়ারে এমন পরিস্থিতি দেখা গিয়েছিল। সেই সময় এলাকার বাসিন্দাদের উদ্ধার করেছিলেন ভারতীয় সেনা।
1/5
আলিপুরদুয়ার,অনন‍্যা দে:টানা বৃষ্টিতে বিপর্যয় আলিপুরদুয়ার জেলা জুড়ে। জেলায় ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টি হয়েছে ২১০ মিলিমিটার। হলুদ সংকেত ইতিমধ্যে জারি হয়েছে কালজানি সহ একাধিক নদীতে। কালচিনি ব্লকের মেচপাড়া এলাকার পরিস্থিতি শোচনীয়।
আলিপুরদুয়ার,অনন‍্যা দে: টানা বৃষ্টিতে আলিপুরদুয়ার জেলা জুড়ে বিপর্যয়। গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় বৃষ্টি হয়েছে ২১০ মিলিমিটার। হলুদ সংকেত ইতিমধ্যে জারি হয়েছে কালজানি-সহ একাধিক নদীতে। কালচিনি ব্লকের মেচপাড়া এলাকার পরিস্থিতি শোচনীয়।
advertisement
2/5
গতকাল রাত থেকে ভুটান পাহাড়ের জল প্রবেশ করেছে মেচপাড়া চা বাগানে।এলাকার শ্রমিকদের বাড়ি বাড়ি প্রবেশ করছে জল। আতঙ্কে রয়েছেন সকলে।
গতকাল রাত থেকে ভুটান পাহাড়ের জল প্রবেশ করেছে মেচপাড়া চা বাগানে। এলাকার শ্রমিকদের বাড়িতে ঢুকেছে জল। আতঙ্কে রয়েছেন সকলে। (ছবি ও তথ্যঃ অনন্যা দে)
advertisement
3/5
এই এলাকার বাসিন্দারা গতকাল রাত থেকে প্রধান সড়কের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারছেন না।ভাঙন শুরু হয়েছে এলাকায়। ২০২২ সালে এই এলাকায় এমন পরিস্থিতি দেখা গিয়েছিল। সেই সময় এলাকার বাসিন্দাদের উদ্ধার করেছিলেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরা।
গতকাল রাত থেকে প্রধান সড়কের সঙ্গে এই এলাকার বাসিন্দাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টির জেরে ভাঙন শুরু হয়েছে এলাকায়। শেষবার ২০২২ সালে এই এলাকায় এমন পরিস্থিতি দেখা গিয়েছিল। সেই সময় এলাকার বাসিন্দাদের উদ্ধার করেছিলেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরা। (ছবি ও তথ্যঃ অনন্যা দে)
advertisement
4/5
শুধু মেচপাড়া নয়, সেন্ট্রাল ডুয়ার্স এলাকার পরিস্থিতি এক। ফুঁসছে পানা ও বাসরা নদী। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপন্ন এই এলাকাতেও।
শুধু মেচপাড়া নয়, সেন্ট্রাল ডুয়ার্স এলাকার পরিস্থিতিও একই রকম। ফুঁসছে পানা ও বাসরা নদী। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপন্ন এই এলাকাতেও। (ছবি ও তথ্যঃ অনন্যা দে)
advertisement
5/5
অন্যদিকে আলিপুরদুয়ার শহরে প্রবেশ করছে কালজানি নদীর জল। ১৮ নম্বর ওয়ার্ড জলমগ্ন। গৃহবন্দী বাসিন্দারা।প্রশাসনের কাছে উদ্ধারের অনুরোধ জানিয়েছেন তারা।
অন্যদিকে আলিপুরদুয়ার শহরে প্রবেশ করেছে কালজানি নদীর জল। ১৮ নম্বর ওয়ার্ড জলমগ্ন। গৃহবন্দী বাসিন্দারা। প্রশাসনের কাছে উদ্ধারের আবেদন জানিয়েছেন তারা। (ছবি ও তথ্যঃ অনন্যা দে)
advertisement
advertisement
advertisement