Alipurduar News : কয়েক দশকের অনিশ্চয়তার অবসান! ৭০ বছর পর পশ্চিমবঙ্গে দেখা গেল কস্তুরী হরিণ 

Last Updated:
Alipurduar News: প্রথমবারের মত পশ্চিমবঙ্গের নেওরাভ্যালি জাতীয় উদ্যানে কস্তুরী হরিণের উপস্থিতির প্রমাণ নিশ্চিত হয়েছে। ট্র্যাপ ক্যামেরার এক ছবিতে উঠে এসেছে কস্তুরী হরিণের ছবি।
1/5
আলিপুরদুয়ার, অনন্যা দে : প্রথমবারের মত পশ্চিমবঙ্গের নেওরাভ্যালি জাতীয় উদ্যানে কস্তুরী হরিণের উপস্থিতির প্রমাণ নিশ্চিত হয়েছে। ট্র্যাপ ক্যামেরার এক ছবিতে উঠে এসেছে কস্তুরী হরিণের ছবি।যা রাজ্যে এই প্রজাতির অস্তিত্ব সম্পর্কে কয়েক দশকের অনিশ্চয়তার অবসান ঘটিয়েছে। খুশির হাওয়া বন বিভাগের অন্দরে।
আলিপুরদুয়ার, অনন্যা দে : প্রথমবারের মত পশ্চিমবঙ্গের নেওরাভ্যালি জাতীয় উদ্যানে কস্তুরী হরিণের উপস্থিতির প্রমাণ নিশ্চিত হয়েছে। ট্র্যাপ ক্যামেরার এক ছবিতে উঠে এসেছে কস্তুরী হরিণের ছবি। যা রাজ্যে এই প্রজাতির অস্তিত্ব সম্পর্কে কয়েক দশকের অনিশ্চয়তার অবসান ঘটিয়েছে। খুশির হাওয়া বন বিভাগের অন্দরে।
advertisement
2/5
অরুণাচল প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, সিকিম এবং উত্তরাখণ্ডে কস্তুরী হরিণের দেখা মেলে। পশ্চিমবঙ্গে তাদের উপস্থিতি অস্পষ্ট ছিল এতদিন। সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী কস্তুরী হরিণের দেখা মেলে ১৯৫৫ সালে। এরপর প্রায় ৭০ বছর পর মিলল এই হরিণের দেখা।
অরুণাচল প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, সিকিম এবং উত্তরাখণ্ডে কস্তুরী হরিণের দেখা মেলে। পশ্চিমবঙ্গে তাদের উপস্থিতি অস্পষ্ট ছিল এতদিন। সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী কস্তুরী হরিণের দেখা মেলে ১৯৫৫ সালে।এরপর প্রায় ৭০ বছর পর মিলল এই হরিণের দেখা।
advertisement
3/5
কস্তুরী হরিণ দেখতে ছোট হরিণের মত, তাদের দেহের গঠন মোটা এবং পেছনের পা সামনের পায়ের তুলনায় লম্বা।এরা প্রায় ৮০ থেকে ১০০ সেমি (৩১ থেকে ৩৯ ইঞ্চি) লম্বা, কাঁধে ৫০ থেকে ৭০ সেমি (২০ থেকে ২৮ ইঞ্চি) উঁচু এবং ওজন ৭ থেকে ১৭ কেজি।
কস্তুরী হরিণ দেখতে ছোট হরিণের মত, তাদের দেহের গঠন মোটা এবং পেছনের পা সামনের পায়ের তুলনায় লম্বা।এরা প্রায় ৮০ থেকে ১০০ সেমি (৩১ থেকে ৩৯ ইঞ্চি) লম্বা, কাঁধে ৫০ থেকে ৭০ সেমি (২০ থেকে ২৮ ইঞ্চি) উঁচু এবং ওজন ৭ থেকে ১৭ কেজি।
advertisement
4/5
কস্তুরী হরিণ তৃণভোজী, পাহাড়ে এবং বনাঞ্চলে বাস করে। সাধারণত মানুষের বাসস্থান থেকে দূরে। হরিণের মত, তারা মূলত পাতা, ফুল এবং ঘাস খায়, কিছু শ্যাওলা এবং লাইকেনও খায়। তারা নির্জন প্রাণী এবং সুনির্দিষ্ট অঞ্চল বজায় রাখে, যা তারা তাদের পুচ্ছ গ্রন্থি দিয়ে ঘ্রাণ চিহ্নিত করে । কস্তুরী হরিণ সাধারণত লাজুক এবং নিশাচর বা ক্রেপাসকুলার হয় ।
কস্তুরী হরিণ তৃণভোজী, পাহাড়ে এবং বনাঞ্চলে বাস করে। সাধারণত মানুষের বাসস্থান থেকে দূরে। হরিণের মত, তারা মূলত পাতা, ফুল এবং ঘাস খায়, কিছু শ্যাওলা এবং লাইকেনও খায়। তারা নির্জন প্রাণী এবং সুনির্দিষ্ট অঞ্চল বজায় রাখে, যা তারা তাদের পুচ্ছ গ্রন্থি দিয়ে ঘ্রাণ চিহ্নিত করে । কস্তুরী হরিণ সাধারণত লাজুক এবং নিশাচর বা ক্রেপাসকুলার হয় ।
advertisement
5/5
নেওরা উপত্যকায় কস্তুরী হরিণের উপস্থিতি আবাসস্থলের উপযুক্ততা প্রদর্শন করে।বন বিভাগের পক্ষ থেকে এই প্রজাতির হরিণ সনাক্তকরণ করা হবে। তাঁদের সংখ্যার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এবং সংরক্ষণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
নেওরা উপত্যকায় কস্তুরী হরিণের উপস্থিতি আবাসস্থলের উপযুক্ততা প্রদর্শন করে।বন বিভাগের পক্ষ থেকে এই প্রজাতির হরিণ সনাক্তকরণ করা হবে। তাঁদের সংখ্যার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এবং সংরক্ষণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement