'SIR-এর কাজ চলছে, গোটা দেশে শীঘ্রই শুরু হবে', জানালেন নির্বাচন কমিশনার! বাংলায় কবে? কী জানালেন তিনি?

Last Updated:
বিহারে ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই এসআইআর নিয়ে মুখ খুললেন নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। সোমবার, নির্বচন কমিশনের পক্ষ থেকে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের মধ্য দিয়ে বিহারের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়। সেখানেই তাৎপর্যপূর্ণ কিছু কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার।
1/5
SIR নিয়ে বড় নির্দেশ কমিশনের
বিহারে ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই এসআইআর নিয়ে মুখ খুললেন নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। সোমবার, নির্বচন কমিশনের পক্ষ থেকে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের মধ্য দিয়ে বিহারের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়। সেখানেই তাৎপর্যপূর্ণ কিছু কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার।
advertisement
2/5
রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ কুমার আগরওয়াল জানিয়েছেন, তাঁরা SIR-র জন্য প্রস্তুত। তবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে এখনও কোনও নির্দেশ আসেনি। এই পরিস্থিতিতে বাংলায় আসছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ ভারতী। হঠাৎ বাংলায় আসছেন কেন তিনি? এই নিয়ে জল্পনা বেড়েছে।
এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন "নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই গোটা ভারতেই এসআইআর শুরু করার পরিকল্পনা করেছে। প্রতিটি রাজ্য থেকে প্রতিটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল প্রতিটি জায়গাতেই কাজ চলছে। নির্বাচন কমিশন নির্দিষ্ট দিন দেখে শীঘ্রই এই বিষয়ে জানাবে।"
advertisement
3/5
পুজো মিটতেই বিশেষ প্রস্তুতি, রাজ্যে আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের চার সদস্যের টিম SIR Coming in october election commission meeting soon
বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর নির্বাচন কমিশন শুরু করেছে মূলত মৃত এবং অবৈধ ভোটারদের নাম তালিকা থেকে সরিয়ে দিতে। বিহারে এই এসআইআরের ফলে এখনও পর্যন্ত ৬৯ লক্ষ নাম বাদ গিয়েছে।
advertisement
4/5
 নাম বাদ যাওয়ার পর নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী বিহারের মোট ভোটদান যোগ্য জনতার সংখ্যা সাত কোটি ৪৩ লক্ষ।
নাম বাদ যাওয়ার পর নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী বিহারের মোট ভোটদান যোগ্য জনতার সংখ্যা সাত কোটি ৪৩ লক্ষ।
advertisement
5/5
বিহারে SIR-র পর কয়েকদিন আগে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। SIR শুরুর আগে বিহারে যতজন ভোটার ছিলেন, চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় ৪৮ লক্ষের নাম বাদ পড়েছে।
নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন, গত ২৫ জুন বিহারে স্বচ্ছ ভোট করানোর তাগিদে এসআইআর বা বিশেষ নিবিড় সংশোধন শুরু হয়। কিন্তু, এই এসআইআর নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয় শাসক-বিরোধী পক্ষের মধ্যে। তা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত।
advertisement
advertisement
advertisement