নতুন বছরের 'বিভীষিকা'! ফের ধেয়ে আসবে 'সুনামি'? নদীতে কী হচ্ছে...দেখুন পরিস্থিতি
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
Tsunami Alert: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯৫০ মিটার-১.১ কিলোমিটার গভীরে এই ধস। যা জলের মধ্যে বিপদ ঘনিয়ে আনছে। NIO ডিরেক্টর সুনীল কুমার সিং জানান, একটি বিশাল ভূমিধস! প্রচুর পরিমাণে জল এবং পলি স্থানচ্যুত করছে। এর ফলেই সুনামি হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
১০ হাজার ফুট ফুটবল মাঠ ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই সুনামির। **প্রভাব:** - **মানব সুরক্ষা:** অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং ওড়িশার উপকূলীয় অঞ্চলগুলো বড় ধরনের ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে, যদি সুনামি হয়। - **অর্থনৈতিক প্রভাব:** তেল অনুসন্ধান, মাছ ধরার শিল্প এবং জলের নীচে থাকা যোগাযোগ নেটওয়ার্কে ব্যাঘাত। - **পরিবেশগত উদ্বেগ:** সেডিমেন্ট স্থানচ্যুতির কারণে সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
advertisement
**ধসের কারণসমূহ:** - বিভিন্ন প্রাকৃতিক ঘটনা সম্ভবত এই অস্থিরতার জন্য দায়ী: - **ঘূর্ণিঝড় হেলেন (২০১৩):** ক্যাটাগরি-১ ঝড়, যার প্রবল বাতাস ও ঢেউ ধস সৃষ্টি করতে পারে। - **বন্যা (২০১০, ২০১৩):** নদীর প্রবাহের মাধ্যমে অতিরিক্ত সেডিমেন্ট জমা। - **ভূমিকম্প (মে ২০১৪):** বঙ্গোপসাগরে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প। - দুর্বল ও অস্থিতিশীল সমুদ্রতলীয় সেডিমেন্ট এই ঘটনাগুলোর প্রভাব আরও বাড়িয়েছে।
advertisement
**ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:** - **উন্নত পর্যবেক্ষণ:** কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে অস্থিরতার লক্ষণ চিহ্নিত করা। - **গবেষণায় বিনিয়োগ:** প্রাকৃতিক ঘটনার প্রভাব ও সেডিমেন্টের আচরণ নিয়ে গবেষণা, যাতে ভবিষ্যতের ঝুঁকির পূর্বাভাস উন্নত হয়। - **প্রস্তুতি পরিকল্পনা:** উপকূলীয় প্রতিরক্ষা এবং দুর্যোগ মোকাবিলার কৌশল শক্তিশালী করা।