Thunderstorm: কয়েক মুহূর্তের মধ্যে মৃত্যুমিছিল, বিহার-উত্তরপ্রদেশে ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৮০ জন! খুব সাবধান! কী ঘটেছে জানেন?

Last Updated:
Thunderstorm: বজ্রপাত, গাছ উপড়ে পড়া এবং দেওয়াল ধসে পড়ার কারণে বিহারেই মোট ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
1/7
গত ২৪ ঘণ্টায় বিহার ও উত্তরপ্রদেশে ভারী বৃষ্টি, প্রবল বাতাস এবং বজ্রপাতের কারণে অন্তত ৮০ জন মারা গিয়েছেন। নালন্দায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে গাছ উপড়ে পড়া এবং একটি দেওয়াল ধসে পড়ার কারণে ২২ জন নিহত হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিহার ও উত্তরপ্রদেশে ভারী বৃষ্টি, প্রবল বাতাস এবং বজ্রপাতের কারণে অন্তত ৮০ জন মারা গিয়েছেন। নালন্দায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে গাছ উপড়ে পড়া এবং একটি দেওয়াল ধসে পড়ার কারণে ২২ জন নিহত হয়েছেন।
advertisement
2/7
বজ্রপাত, গাছ উপড়ে পড়া এবং দেওয়াল ধসে পড়ার কারণে বিহারেই মোট ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভোজপুরে ৫ জন এবং গয়া জেলায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যান্য বেশ কয়েকটি জেলাতেও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে রয়েছে পটনা, গোপালগঞ্জ, মুঙ্গের, সমস্তীপুর, জেহানাবাদ, মুজাফফরপুর, আরারিয়া এবং বেগুসরাইয়ের মতো এলাকা।
বজ্রপাত, গাছ উপড়ে পড়া এবং দেওয়াল ধসে পড়ার কারণে বিহারেই মোট ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভোজপুরে ৫ জন এবং গয়া জেলায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যান্য বেশ কয়েকটি জেলাতেও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে রয়েছে পটনা, গোপালগঞ্জ, মুঙ্গের, সমস্তীপুর, জেহানাবাদ, মুজাফফরপুর, আরারিয়া এবং বেগুসরাইয়ের মতো এলাকা।
advertisement
3/7
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর আগামী ৪৮ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ জনগণকে সতর্ক থাকতে এবং বৃষ্টির সময় বাইরে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর আগামী ৪৮ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ জনগণকে সতর্ক থাকতে এবং বৃষ্টির সময় বাইরে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
advertisement
4/7
উত্তর প্রদেশে, গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি ও বজ্রপাতে অন্তত ২২ জন মারা গিয়েছেন। ত্রাণ কমিশনারের অফিস জানিয়েছে, সে রাজ্যে ১৩ জন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। অন্যরা প্রবল ঝড়ে দেওয়াল বা ছাদ ধসে পড়ায় মারা গিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশে, গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি ও বজ্রপাতে অন্তত ২২ জন মারা গিয়েছেন। ত্রাণ কমিশনারের অফিস জানিয়েছে, সে রাজ্যে ১৩ জন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। অন্যরা প্রবল ঝড়ে দেওয়াল বা ছাদ ধসে পড়ায় মারা গিয়েছেন।
advertisement
5/7
সরকারি সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের ৩৬টি জেলার মধ্যে ১১টি জেলায় বৃষ্টির কারণে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে রয়েছে কানপুর দেহাত, ফতেহপুর, ফিরোজাবাদ, কন্নৌজ, সান্ত কবীর নগর, সীতাপুর, সিদ্ধার্থনগর, আজমগড়, আমেঠি, বারাবাঙ্কি এবং বালিয়া।
সরকারি সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের ৩৬টি জেলার মধ্যে ১১টি জেলায় বৃষ্টির কারণে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে রয়েছে কানপুর দেহাত, ফতেহপুর, ফিরোজাবাদ, কন্নৌজ, সান্ত কবীর নগর, সীতাপুর, সিদ্ধার্থনগর, আজমগড়, আমেঠি, বারাবাঙ্কি এবং বালিয়া।
advertisement
6/7
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মৃতদের পরিবারের জন্য ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রশাসনকে সমস্ত ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মৃতদের পরিবারের জন্য ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রশাসনকে সমস্ত ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
advertisement
7/7
তিনি সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিএম এবং তহসিলদারদের অবিলম্বে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে একটি বিস্তারিত সমীক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে রিপোর্ট জমা দিতে হবে যাতে ক্ষতিপূরণ সরাসরি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
তিনি সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিএম এবং তহসিলদারদের অবিলম্বে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে একটি বিস্তারিত সমীক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে রিপোর্ট জমা দিতে হবে যাতে ক্ষতিপূরণ সরাসরি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
advertisement
advertisement
advertisement