১২০০০ কিমি রেঞ্জ! রাফাল, F35 এর কাছে নস্যি... ভারত আনছে এক 'বিধ্বংসী জেট'! দাম জানলে মাথা ঘুরবে! 

Last Updated:
New ​​Strategic Bomber Jet: ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশলে বড়সড় পালাবদল। রাশিয়ার তৈরি টু-১৬০এম বোমারু জেট কেনার পরিকল্পনা করছে ভারত। ১২,০০০ কিমি রেঞ্জ, ৪০ টন পেলোড বহনের ক্ষমতা এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনের সামর্থ্যে এটি বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী যুদ্ধবিমান। রাফাল বা এফ-৩৫ নয়, এবার ভারতের আকাশে ওড়াতে চলেছে এক 'বিধ্বংসী জেট'!
1/11
রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের মতো শক্তিধর দেশের কাছে যখন কৌশলগত বোমারু বিমান রয়েছে, তখন ভারতের জন্যও এমন এক বিধ্বংসী জেট সংগ্রহ করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের মতো শক্তিধর দেশের কাছে যখন কৌশলগত বোমারু বিমান রয়েছে, তখন ভারতের জন্যও এমন এক বিধ্বংসী জেট সংগ্রহ করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
2/11
বিশেষ করে ইজরায়েল-হামাস, ইজরায়েল-ইরান ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বদলে গেছে গোটা বিশ্বের প্রতিরক্ষা মানচিত্র।
বিশেষ করে ইজরায়েল-হামাস, ইজরায়েল-ইরান ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বদলে গেছে গোটা বিশ্বের প্রতিরক্ষা মানচিত্র। বিশ্ব এখন দুটি ভাগে বিভক্ত। এই পরিস্থিতিতে ভারতের মতো উদীয়মান রাষ্ট্রের জন্য আত্মনির্ভর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা সময়ের দাবি। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
3/11
সম্প্রতি সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ ‘অপারেশন সিন্ধুর’ প্রসঙ্গে বলেন, ভারতীয় বায়ুসেনা এখনও জেটের অভাবে ভুগছে। একদিকে যেমন দেশীয় প্রযুক্তিতে ৫ম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির জন্য এএমসিএ (AMC) প্রকল্প শুরু হয়েছে, তেমনই বিদেশি অংশীদারদের কাছ থেকে উন্নত জেট সংগ্রহের চেষ্টাও চলছে।
সম্প্রতি সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ ‘অপারেশন সিন্ধুর’ প্রসঙ্গে বলেন, ভারতীয় বায়ুসেনা এখনও জেটের অভাবে ভুগছে। একদিকে যেমন দেশীয় প্রযুক্তিতে ৫ম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির জন্য এএমসিএ (AMC) প্রকল্প শুরু হয়েছে, তেমনই বিদেশি অংশীদারদের কাছ থেকে উন্নত জেট সংগ্রহের চেষ্টাও চলছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
4/11
এই প্রেক্ষিতেই উঠে এসেছে রাশিয়ার তৈরি Tupolev Tu-160M বোমারু বিমানের নাম। 'হোয়াইট সোয়ান' নামের এই সুপারসনিক জেটকে ন্যাটো ডাকে Blackjack নামে। এটি একটি কৌশলগত বোমারু বিমান, যা পারমাণবিক ও প্রচলিত বিস্ফোরক বহনে সক্ষম।
এই প্রেক্ষিতেই উঠে এসেছে রাশিয়ার তৈরি Tupolev Tu-160M বোমারু বিমানের নাম। 'হোয়াইট সোয়ান' নামের এই সুপারসনিক জেটকে ন্যাটো ডাকে Blackjack নামে। এটি একটি কৌশলগত বোমারু বিমান, যা পারমাণবিক ও প্রচলিত বিস্ফোরক বহনে সক্ষম। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
5/11
রাশিয়ার কাজানে এই জেট তৈরি হয়, যদিও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এর উৎপাদনে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। ভারত রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে এই বোমারু জেট সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারত এই বিমান পেলে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্য ভারতের পক্ষে চলে আসবে।
রাশিয়ার কাজানে এই জেট তৈরি হয়, যদিও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এর উৎপাদনে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। ভারত রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে এই বোমারু জেট সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারত এই বিমান পেলে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্য ভারতের পক্ষে চলে আসবে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
6/11
ভারত বর্তমানে রাফাল ও সু-৩০এমকেআই-এর মতো মাল্টিরোল ফাইটার জেটের উপর নির্ভরশীল। তবে আধুনিক কৌশলগত অভিযানে, যেমন কোনও বাঙ্কার বা শত্রুর মূল ঘাঁটি ধ্বংসের জন্য, বোমারু জেট অপরিহার্য। যেভাবে আমেরিকা B-2 Spirit বোমারু জেট ব্যবহার করে ইরানের পারমাণবিক ঘাঁটি ধ্বংস করেছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারতও এগোচ্ছে।
ভারত বর্তমানে রাফাল ও সু-৩০এমকেআই-এর মতো মাল্টিরোল ফাইটার জেটের উপর নির্ভরশীল। তবে আধুনিক কৌশলগত অভিযানে, যেমন কোনও বাঙ্কার বা শত্রুর মূল ঘাঁটি ধ্বংসের জন্য, বোমারু জেট অপরিহার্য। যেভাবে আমেরিকা B-2 Spirit বোমারু জেট ব্যবহার করে ইরানের পারমাণবিক ঘাঁটি ধ্বংস করেছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারতও এগোচ্ছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
7/11
বর্তমানে ভারত Agni-5 ইন্টারকন্টিনেন্টাল মিসাইলকে বাঙ্কার বাস্টার হিসাবে উন্নত করার কাজ করছে। পাশাপাশি, Tu-160M বোমারু জেট আনার পরিকল্পনাও জোরদার হয়েছে।
বর্তমানে ভারত Agni-5 ইন্টারকন্টিনেন্টাল মিসাইলকে বাঙ্কার বাস্টার হিসাবে উন্নত করার কাজ করছে। পাশাপাশি, Tu-160M বোমারু জেট আনার পরিকল্পনাও জোরদার হয়েছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
8/11
এক নজরে টু-১৬০এম বোমারু জেটের ক্ষমতা:রেঞ্জ: ১২,০০০ কিমি (রিফুয়েলিং ছাড়াই) গতি: ১২০০ কিমি/ঘণ্টার বেশি (সুপারসনিক) পেলোড: ৪০ টন (৪০,০০০ কেজি বিস্ফোরক বহনক্ষম) মারাত্মকতা: পারমাণবিক ও প্রচলিত দুই ধরনের অস্ত্র বহনে সক্ষম দাম: একটির মূল্য প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বা ₹৪২৭৫ কোটি টাকা সংশ্লিষ্ট অস্ত্র: ব্রহ্মোস মিসাইল সংযুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে
এক নজরে টু-১৬০এম বোমারু জেটের ক্ষমতা: রেঞ্জ: ১২,০০০ কিমি (রিফুয়েলিং ছাড়াই) গতি: ১২০০ কিমি/ঘণ্টার বেশি (সুপারসনিক) পেলোড: ৪০ টন (৪০,০০০ কেজি বিস্ফোরক বহনক্ষম) মারাত্মকতা: পারমাণবিক ও প্রচলিত দুই ধরনের অস্ত্র বহনে সক্ষম দাম: একটির মূল্য প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বা ₹৪২৭৫ কোটি টাকা সংশ্লিষ্ট অস্ত্র: ব্রহ্মোস মিসাইল সংযুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
9/11
রাফাল ও এফ-৩৫-এর মধ্যে কতটা শক্তিশালী?তুলনা করলে দেখা যায়, একটি রাফালের ওজন যেখানে ১০ টন (১০,০০০ কেজি), এফ-৩৫-এর ওজন প্রায় ১৩০০ কেজি— সেখানে Tu-160M একাই চারগুণ বেশি পেলোড বহনে সক্ষম!
রাফাল ও এফ-৩৫-এর মধ্যে কতটা শক্তিশালী? তুলনা করলে দেখা যায়, একটি রাফালের ওজন যেখানে ১০ টন (১০,০০০ কেজি), এফ-৩৫-এর ওজন প্রায় ১৩০০ কেজি— সেখানে Tu-160M একাই চারগুণ বেশি পেলোড বহনে সক্ষম! (Representative Image: AI generated) 
advertisement
10/11
চিন ইতিমধ্যেই তার নিজস্ব H-6 বোমারু বিমান তৈরি করেছে, তবে প্রযুক্তি ও পাল্লায় Tu-160M তার থেকে অনেক এগিয়ে। ফলে, ভারত যদি এই রাশিয়ান বোমারু জেট হাতে পায়, তাহলে চিনের আগ্রাসী মনোভাবের বিরুদ্ধে এক বড় কৌশলগত অস্ত্র হাতে আসবে।
চিন ইতিমধ্যেই তার নিজস্ব H-6 বোমারু বিমান তৈরি করেছে, তবে প্রযুক্তি ও পাল্লায় Tu-160M তার থেকে অনেক এগিয়ে। ফলে, ভারত যদি এই রাশিয়ান বোমারু জেট হাতে পায়, তাহলে চিনের আগ্রাসী মনোভাবের বিরুদ্ধে এক বড় কৌশলগত অস্ত্র হাতে আসবে। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
11/11
₹৪২৭৫ কোটির এই সুপারবোমারু জেট শুধু যুদ্ধজয়ের হাতিয়ার নয়, বরং তা ভারতের প্রতিরক্ষার ছকটাই বদলে দিতে পারে। একে শুধু
₹৪২৭৫ কোটির এই সুপারবোমারু জেট শুধু যুদ্ধজয়ের হাতিয়ার নয়, বরং তা ভারতের প্রতিরক্ষার ছকটাই বদলে দিতে পারে। একে শুধু "জেট" বললে ছোট করা হবে—এ যেন আকাশে ওড়ে চলা এক বিধ্বংসী যুদ্ধঘণ্টা। (Representative Image: AI generated) 
advertisement
advertisement
advertisement