Medicine: নামমাত্র দাম! গ্রামে গ্রামে ২০ হাজার নতুন ওষুধের দোকান! বিরাট পদক্ষেপ সরকারের
- Written by:Trending Desk
- news18 bangla
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Medicine: ২০ হাজার নতুন জেনেরিক ওষুধের দোকান খোলার লক্ষ্য নিয়েছে কেন্দ্র সরকার। শুধু তাই নয়, বেশিরভাগ দোকানই খোলা হবে গ্রামীণ এলাকায়।
advertisement
*প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নির্বাচনী প্রচারে ব্যাপকভাবে ‘প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জন ঔধধি পরিযোজনা প্রকল্পের’ প্রচার করছেন। প্রাইমারি এগ্রিকালচার ক্রেডিট সোসাইটির সঙ্গে হাত মিলিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে জেনেরিক ওষুধের দোকান খোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পিএসিএস ইতিমধ্যেই গ্রামীণ ভারতের প্রতিষ্ঠিত ক্রেডিট সংস্থা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*নিউজ ১৮-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সরকারের এই প্রকল্প কার্যকরের দায়িত্বে থাকা ফার্মাসিউটিক্যালস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইস ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ার চিফ একজিকিউটিভ অফিসার রবি দধিচ বলেন, ‘দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রকল্পকে পৌঁছে দেওয়াই সরকারের পরবর্তী লক্ষ্য। উদ্যোক্তা মডেলের মাধ্যমে এটা করা কঠিন। তাই পিএসিএস মডেল বেছে নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই ৪৫০০-এর বেশি আবেদন এসেছে। এর মধ্যে ২৫০০ আবেদনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ৪০০টি দোকান ইতিমধ্যে চালু হয়ে গিয়েছে’। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*পিএসিএস-এর মাধ্যমে জন ঔষধি দোকান খোলার সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। রবি দধিচ বলেন, ‘ওদের বিল্ডিং আছে। সেটাই আউটলেট খোলার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সরকার বিক্রির উপর ইনসেনটিভ দেবে’। তিনি জানান, ২০২৪-এর ১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া নতুন অর্থবর্ষে ২০ হাজার আউটলেট খোলার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*ইতিমধ্যে কোমরাগিরিপত্তনম (অন্ধ্রপ্রদেশ), হাসানপুরা (বিহার), আজমশাপুর (হরিয়ানা), ওখলে (মহারাষ্ট্র), পূর্ব সিয়াং (অরুণাচল প্রদেশ)-এর মতো বেশ কয়েকটি গ্রামীণ এলাকায় আউটলেট চালু করা হয়েছে। দধিচ বলেন, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং উত্তরপ্রদেশ সহ অনেক রাজ্যেই ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে এই প্রকল্প। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*জেনেরিক ওষুধের দাম বাজারের ব্র্যান্ডেড ওষুধের অর্ধেক। দধিচ বলেন, ‘আমাদের ওষুধ এনএবিএল স্বীকৃত। এবং ল্যাবে পরীক্ষিত’। সরকারি পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, অ্যান্টাসিড কম্বো প্যান্টোপ্রাজল এবং ডম্পেরিডোন হল এই স্কিমে সর্বাধিক বিক্রিত ওষুধ, এক মাসে ১২ লক্ষেরও বেশি স্ট্রিপ বিক্রি হয়েছে। এরপরই রয়েছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অ্যামলোডিপাইন (৮.৭০ লাখ স্ট্রিপ) এবং অ্যান্টি-ডায়াবেটিস ওষুধ মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড (৮.৩৬ লাখ স্ট্রিপ)। সংগৃহীত ছবি।









