Ram Mandir News: চমকে দেবে রাম মন্দিরের 'এই' একটি জিনিস! রাজস্থান থেকে বহু পথ পেরিয়ে আসছে অযোধ্যায়

Last Updated:
Ram Mandir News: বছরের পর বছর অপেক্ষার পর এতদিনে রামভক্তদের কাছে রাম মন্দির তৈরির স্বপ্ন সত্যি হচ্ছে।
1/7
অযোধ্যা: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত রাম মন্দিরের দ্বার উদঘাটন করা হবে। সারা দেশ জুড়ে রামভক্তরা এইদিন মহাসমারোহে রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় অংশ নেবেন। মহোৎসবের পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পৌরাণিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের শুভ উদঘাটন হবে। এই অনুষ্ঠান উদযাপনকে আরও উজ্জ্বল করতে, রাম ভক্ত ভদোদরা নিবাসী গোপালক বিহাভাই ভরওয়াদ ৩.৫ ফুট চওড়া এবং ১০৮ ফুট লম্বা একটি বিশালকায় ধূপকাঠি তৈরি করেছেন। এই ধূপকাঠিটি রাম মন্দিরে এক থেকে দেড় মাস ধরে জ্বলবে।
অযোধ্যা: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত রাম মন্দিরের দ্বার উদঘাটন করা হবে। সারা দেশ জুড়ে রামভক্তরা এইদিন মহাসমারোহে রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় অংশ নেবেন। মহোৎসবের পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পৌরাণিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের শুভ উদঘাটন হবে। এই অনুষ্ঠান উদযাপনকে আরও উজ্জ্বল করতে, রাম ভক্ত ভদোদরা নিবাসী গোপালক বিহাভাই ভরওয়াদ ৩.৫ ফুট চওড়া এবং ১০৮ ফুট লম্বা একটি বিশালকায় ধূপকাঠি তৈরি করেছেন। এই ধূপকাঠিটি রাম মন্দিরে এক থেকে দেড় মাস ধরে জ্বলবে।
advertisement
2/7
যজ্ঞে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণ থেকে তৈরি, প্রায় ৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের এই ধূপকাঠিটি প্রোটোকল সহ সড়কপথে একটি রথে স্থাপন করা হবে এবং ১ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে ভদোদরা থেকে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হবে।
যজ্ঞে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণ থেকে তৈরি, প্রায় ৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের এই ধূপকাঠিটি প্রোটোকল সহ সড়কপথে একটি রথে স্থাপন করা হবে এবং ১ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে ভদোদরা থেকে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হবে।
advertisement
3/7
ধূপকাঠি সাবধানে বহন করার জন্য একটি দীর্ঘ ট্রেলার যুক্ত করে একটি রথ প্রস্তুত করা হবে, যা বিশালকায় ধূপকাঠিটিকে রাজস্থান হয়ে ১,৮০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে দূরের উত্তরপ্রদেশের রাম মন্দিরে নিয়ে যাবে, যেখানে একবার এই ধূপকাঠিটিকে জ্বালানো হলে তারপরে এটি দেড় মাস অর্থাৎ প্রায় ৪৫ দিন জ্বলতে থাকবে। বিহাভাই ভরওয়াদের এর আগে ১১১ ফুট লম্বা ধূপকাঠি তৈরির নজির রয়েছে।
ধূপকাঠি সাবধানে বহন করার জন্য একটি দীর্ঘ ট্রেলার যুক্ত করে একটি রথ প্রস্তুত করা হবে, যা বিশালকায় ধূপকাঠিটিকে রাজস্থান হয়ে ১,৮০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে দূরের উত্তরপ্রদেশের রাম মন্দিরে নিয়ে যাবে, যেখানে একবার এই ধূপকাঠিটিকে জ্বালানো হলে তারপরে এটি দেড় মাস অর্থাৎ প্রায় ৪৫ দিন জ্বলতে থাকবে। বিহাভাই ভরওয়াদের এর আগে ১১১ ফুট লম্বা ধূপকাঠি তৈরির নজির রয়েছে।
advertisement
4/7
বছরের পর বছর অপেক্ষার পর এতদিনে রামভক্তদের কাছে রাম মন্দির তৈরির স্বপ্ন সত্যি হচ্ছে। মন্দিরে ভগবান রামের অসাধারণ কারুকার্যময় মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে। এই মহা উৎসবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী গোটা দেশ। সমগ্র গুজরাতের হয়ে ভদোদরার রামভক্তরা ভগবানের চরণে নিজেদের নৈবেদ্য হিসাবে এই বিশাল ধূপকাঠি নিবেদন করবেন।
বছরের পর বছর অপেক্ষার পর এতদিনে রামভক্তদের কাছে রাম মন্দির তৈরির স্বপ্ন সত্যি হচ্ছে। মন্দিরে ভগবান রামের অসাধারণ কারুকার্যময় মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে। এই মহা উৎসবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী গোটা দেশ। সমগ্র গুজরাতের হয়ে ভদোদরার রামভক্তরা ভগবানের চরণে নিজেদের নৈবেদ্য হিসাবে এই বিশাল ধূপকাঠি নিবেদন করবেন।
advertisement
5/7
জীবনদয়া গোরক্ষা সমিতির জাতীয় সভাপতি বিহা করসানভাই পেশায় একজন গোপালক এবং সেই সঙ্গে তিনি রামের ভক্ত। তিনি কয়েক বছর ধরে তিনবার বিশাল ধূপকাঠি তৈরি করে এখানে উৎসর্গ করেছেন। এখন যখন নতুন রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্টা মহোৎসবের আয়োজন করা হবে, তখন ঘি, তিল, বার্লি এবং যজ্ঞের বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করে ১০৮ ফুট লম্বা এবং ৩,৫০০ কেজি ওজনের একটি গোলাকার ধূপকাঠি তৈরি করে ভগবান রামের চরণে নিবেদন করা হবে।
জীবনদয়া গোরক্ষা সমিতির জাতীয় সভাপতি বিহা করসানভাই পেশায় একজন গোপালক এবং সেই সঙ্গে তিনি রামের ভক্ত। তিনি কয়েক বছর ধরে তিনবার বিশাল ধূপকাঠি তৈরি করে এখানে উৎসর্গ করেছেন। এখন যখন নতুন রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্টা মহোৎসবের আয়োজন করা হবে, তখন ঘি, তিল, বার্লি এবং যজ্ঞের বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করে ১০৮ ফুট লম্বা এবং ৩,৫০০ কেজি ওজনের একটি গোলাকার ধূপকাঠি তৈরি করে ভগবান রামের চরণে নিবেদন করা হবে।
advertisement
6/7
বাড়ির কাছে ছয় মাস ধরে প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে কাজ করে একক ভাবে এই ধূপকাঠি তৈরি করেছেন বিহাভাই ভরওয়াদ। বর্ষাকালে বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে ধূপকাঠির ওপর পাতলা প্লাস্টিকের মোড়কও বসানো হয়েছে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ এই ধূপকাঠি তৈরি হয়ে যাবে। রামভক্তরা এই ধূপকাঠি তৈরিতে সাহায্য করেছেন বিহা ভরওয়াদকে।
বাড়ির কাছে ছয় মাস ধরে প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে কাজ করে একক ভাবে এই ধূপকাঠি তৈরি করেছেন বিহাভাই ভরওয়াদ। বর্ষাকালে বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে ধূপকাঠির ওপর পাতলা প্লাস্টিকের মোড়কও বসানো হয়েছে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ এই ধূপকাঠি তৈরি হয়ে যাবে। রামভক্তরা এই ধূপকাঠি তৈরিতে সাহায্য করেছেন বিহা ভরওয়াদকে।
advertisement
7/7
প্রোটোকল সহ রাজস্থানের রাস্তা দিয়ে ধূপকাঠি অযোধ্যায় পৌঁছাবে। বিশাল ধূপকাঠিটি ভদোদরা থেকে হলোল, কালোল, গোধরা শেহরা, আরাবল্লী, মোদাসা, শামলাজি হয়ে গুজরাত সীমান্ত পেরিয়ে রাজস্থানে প্রবেশ করবে, যেখান থেকে এটি খেরওয়ারা, উদয়পুর, মালওয়ারা, সাওয়ারিয়া শেঠ মন্দির, চিতোরগড়, ভিলওয়ারা, দাদিয়া, কিষাণগড় পৌছাবে। সেখান থেকে মেহেন্দিপুর, বালাজি চোরিয়া, ভরতপুর, ফতেহপুর সিক্রি, আগ্রা, লখনউ হয়ে ইটাওয়া, কানপুর, উন্নাও, লখনউ, বরাবাঙ্কি থেকে অযোধ্যায় পৌঁছোবে।
প্রোটোকল সহ রাজস্থানের রাস্তা দিয়ে ধূপকাঠি অযোধ্যায় পৌঁছাবে। বিশাল ধূপকাঠিটি ভদোদরা থেকে হলোল, কালোল, গোধরা শেহরা, আরাবল্লী, মোদাসা, শামলাজি হয়ে গুজরাত সীমান্ত পেরিয়ে রাজস্থানে প্রবেশ করবে, যেখান থেকে এটি খেরওয়ারা, উদয়পুর, মালওয়ারা, সাওয়ারিয়া শেঠ মন্দির, চিতোরগড়, ভিলওয়ারা, দাদিয়া, কিষাণগড় পৌছাবে। সেখান থেকে মেহেন্দিপুর, বালাজি চোরিয়া, ভরতপুর, ফতেহপুর সিক্রি, আগ্রা, লখনউ হয়ে ইটাওয়া, কানপুর, উন্নাও, লখনউ, বরাবাঙ্কি থেকে অযোধ্যায় পৌঁছোবে।
advertisement
advertisement
advertisement