স্ত্রী বলেছিলেন হানিমুনে যেতে, রাজা রঘুবংশীর কথা মনে পড়ে যেতেই প্রত্যাখ্যান ! প্রাণ বাঁচল প্রয়াগরাজের নিষাদের

Last Updated:
Prayagraj News: ইনদওরের রাজা রঘুবংশী এবং সোনম রঘুবংশীর ঘটনা যে দেশের অনেক দম্পতিকেই ধাক্কা দিয়েছে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ প্রকাশ করা চলে না। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের এক নববিবাহিত দম্পতির ঘটনাই তার প্রমাণ।
1/5
হত্যার সম্ভাবনা এখানে ছিল কি না, সেটা এখনও নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে, ইনদওরের রাজা রঘুবংশী এবং সোনম রঘুবংশীর ঘটনা যে দেশের অনেক দম্পতিকেই ধাক্কা দিয়েছে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ প্রকাশ করা চলে না। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের এক নববিবাহিত দম্পতির ঘটনাই তার প্রমাণ।
হত্যার সম্ভাবনা এখানে ছিল কি না, সেটা এখনও নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে, ইনদওরের রাজা রঘুবংশী এবং সোনম রঘুবংশীর ঘটনা যে দেশের অনেক দম্পতিকেই ধাক্কা দিয়েছে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ প্রকাশ করা চলে না। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের এক নববিবাহিত দম্পতির ঘটনাই তার প্রমাণ।
advertisement
2/5
জানা গিয়েছে যে, ঝুনসির বাসিন্দা ক্যাপ্টেন নিষাদ ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে সিতারার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ফুলশয্যার রাতে স্ত্রী তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে অস্বীকৃতি জানান এবং ছুরি দেখিয়ে হুমকি দেন যে যদি নিষাদ কাছে আসেন, তাহলে হয় তিনি তাঁকে হত্যা করবেন অথবা নিজেকে হত্যা করবেন। স্বামী কারণ জিজ্ঞাসা করলে সিতারা জানান যে তাঁর আমনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। এই আমন সম্পর্কে সিতারার ভাইপো!
জানা গিয়েছে যে, ঝুনসির বাসিন্দা ক্যাপ্টেন নিষাদ ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে সিতারার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ফুলশয্যার রাতে স্ত্রী তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে অস্বীকৃতি জানান এবং ছুরি দেখিয়ে হুমকি দেন যে যদি নিষাদ কাছে আসেন, তাহলে হয় তিনি তাঁকে হত্যা করবেন অথবা নিজেকে হত্যা করবেন। স্বামী কারণ জিজ্ঞাসা করলে সিতারা জানান যে তাঁর আমনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। এই আমন সম্পর্কে সিতারার ভাইপো!
advertisement
3/5
ক্যাপ্টেন নিষাদ জানান যে সিতারা তাঁকে মধুচন্দ্রিমায় কেদারনাথ যেতে বলেছিলেন, কিন্তু সোনম এবং রাজা রঘুবংশীর ঘটনায় তিনি ভয় পেয়ে যান। মধুচন্দ্রিমায় কেদারনাথ না যাওয়ায় তাঁর জীবন রক্ষা পায়, যদিও সিতারা আমনের সঙ্গে পালিয়ে যান। ঘটনায় নিষাদ নৈনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ এখন পুরো বিষয়টি তদন্ত করছে। এসিপি করচনা বলেছেন যে তদন্তের পর এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যমুনানগরের ডিসিপি বিবেক চন্দ্র যাদব বলেছেন যে মামলায় কোনও হুমকির তথ্য পাওয়া যায়নি। সিতারা এবং নিষাদ স্বেচ্ছায় একে অপরের থেকে আলাদা থাকেন। সিতারা নিজেই তাঁর পরিবারের সদস্যদের বলেছিলেন যে তাঁর অন্য একজন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে আনা হয়েছিল এবং আলোচনার পরে একটি আপোস করা হয়েছিল যেখানে বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়টি উঠে আসে।
ক্যাপ্টেন নিষাদ জানান যে সিতারা তাঁকে মধুচন্দ্রিমায় কেদারনাথ যেতে বলেছিলেন, কিন্তু সোনম এবং রাজা রঘুবংশীর ঘটনায় তিনি ভয় পেয়ে যান। মধুচন্দ্রিমায় কেদারনাথ না যাওয়ায় তাঁর জীবন রক্ষা পায়, যদিও সিতারা আমনের সঙ্গে পালিয়ে যান। ঘটনায় নিষাদ নৈনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ এখন পুরো বিষয়টি তদন্ত করছে। এসিপি করচনা বলেছেন যে তদন্তের পর এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যমুনানগরের ডিসিপি বিবেক চন্দ্র যাদব বলেছেন যে মামলায় কোনও হুমকির তথ্য পাওয়া যায়নি। সিতারা এবং নিষাদ স্বেচ্ছায় একে অপরের থেকে আলাদা থাকেন। সিতারা নিজেই তাঁর পরিবারের সদস্যদের বলেছিলেন যে তাঁর অন্য একজন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে আনা হয়েছিল এবং আলোচনার পরে একটি আপোস করা হয়েছিল যেখানে বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়টি উঠে আসে।
advertisement
4/5
উভয় পক্ষ একটি মীমাংসা চুক্তিতে স্বাক্ষরও করেছে। তিনি জানান, বিয়ের তিন-চার দিন পরেই সিতারা শ্বশুরবাড়ির লোকদের অন্য ছেলের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্কের কথা জানান এবং বলেন যে তিনি সেই ছেলেটির সঙ্গেই জীবন কাটাবেন। শ্বশুরবাড়ির লোকেরা সিতারার বাবা-মাকে ফোন করে পুরো বিষয়টি জানান এবং উভয় পক্ষই একটি মীমাংসার মাধ্যমে এই বিষয়ে একমত হন। সিতারা করচনার দেহা গ্রামে বাপের বাড়িতে চলে যান। ২৫ মে, ২০২৫ তারিখে সিতারার বাবা-মা আবার তাঁকে নিষাদের কাছে পাঠিয়ে দেন।
উভয় পক্ষ একটি মীমাংসা চুক্তিতে স্বাক্ষরও করেছে। তিনি জানান, বিয়ের তিন-চার দিন পরেই সিতারা শ্বশুরবাড়ির লোকদের অন্য ছেলের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্কের কথা জানান এবং বলেন যে তিনি সেই ছেলেটির সঙ্গেই জীবন কাটাবেন। শ্বশুরবাড়ির লোকেরা সিতারার বাবা-মাকে ফোন করে পুরো বিষয়টি জানান এবং উভয় পক্ষই একটি মীমাংসার মাধ্যমে এই বিষয়ে একমত হন। সিতারা করচনার দেহা গ্রামে বাপের বাড়িতে চলে যান। ২৫ মে, ২০২৫ তারিখে সিতারার বাবা-মা আবার তাঁকে নিষাদের কাছে পাঠিয়ে দেন।
advertisement
5/5
৩১ মে, ২০২৫ তারিখে সিতারা তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে শ্বশুরবাড়ি থেকে পালিয়ে যান। এটা মাথায় রাখা দরকার যে, বিয়ের তিন-চার দিন পরে শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে সব খুলে বলা সত্ত্বেও সামাজিক লজ্জা এড়াতে তাঁকে আবার শ্বশুরবাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়েছিল। যা-ই হোক, ১ জুন, ২০২৫ তারিখে উভয় পক্ষ নৈনি থানায় একটি মীমাংসা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। সিতারা ১ জুন, ২০২৫ তারিখ থেকে থেকে করচনার তাঁর বাপের বাড়িতেই বসবাস করছেন। নিষাদ এই বিষয়ে নৈনি থানায় যে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন, সেখানেও হত্যার হুমকির কোনও উল্লেখ নেই।
৩১ মে, ২০২৫ তারিখে সিতারা তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে শ্বশুরবাড়ি থেকে পালিয়ে যান। এটা মাথায় রাখা দরকার যে, বিয়ের তিন-চার দিন পরে শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে সব খুলে বলা সত্ত্বেও সামাজিক লজ্জা এড়াতে তাঁকে আবার শ্বশুরবাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়েছিল। যা-ই হোক, ১ জুন, ২০২৫ তারিখে উভয় পক্ষ নৈনি থানায় একটি মীমাংসা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। সিতারা ১ জুন, ২০২৫ তারিখ থেকে থেকে করচনার তাঁর বাপের বাড়িতেই বসবাস করছেন। নিষাদ এই বিষয়ে নৈনি থানায় যে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন, সেখানেও হত্যার হুমকির কোনও উল্লেখ নেই।
advertisement
advertisement
advertisement