Pahalgam Professor Recite Kalima: পহেলগাঁওতে মৃত্যুর মুখে জোরে জোরে কলমা পড়লেন বাঙালি অধ্যাপক, ঘাবড়ে গেল জঙ্গিরা! বাঁচল তিনটি প্রাণ

Last Updated:
Pahalgam Terror Attack Professor Recite Kalima: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গী হামলায় প্রাণ গিয়েছে ২৭ জন নিরীহ মানুষের। ধর্মীয় পরিচয় জেনে, কোরানের কলমা শোনাতে বলে গুলি চালায় জঙ্গীরা, এমন অভিযোগও উঠেছে। এরই মধ্যে বন্দুকের নলের সামনে কলমা পড়েই প্রাণ বাঁচল বাঙালি অধ্যাপকের।
1/5
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গী হামলায় প্রাণ গিয়েছে ২৭ জন নিরীহ মানুষের। ধর্মীয় পরিচয় জেনে, কোরানের কালমা শোনাতে বলে গুলি চালায় জঙ্গীরা, এমন অভিযোগও উঠেছে। এরই মধ্যে বন্দুকের নলের সামনে কলমা পড়েই প্রাণ বাঁচল বাঙালি অধ্যাপকের।
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গী হামলায় প্রাণ গিয়েছে ২৭ জন নিরীহ মানুষের। ধর্মীয় পরিচয় জেনে, কোরানের কলমা শোনাতে বলে গুলি চালায় জঙ্গীরা, এমন অভিযোগও উঠেছে। এরই মধ্যে বন্দুকের নলের সামনে কলমা পড়েই প্রাণ বাঁচল বাঙালি অধ্যাপকের।
advertisement
2/5
অসম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক দেবাশীষ ভট্টাচার্যও জঙ্গী হামলার সময় স্ত্রী-পুত্রকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন ওই এলাকায়। লোকাল ১৮ অসামকে সেই ভয়াবহ ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন, কী ভাবে বাঁচল প্রাণ তা-ও জানিয়েছেন।
অসম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক দেবাশীষ ভট্টাচার্যও জঙ্গী হামলার সময় স্ত্রী-পুত্রকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন ওই এলাকায়। লোকাল ১৮ অসামকে সেই ভয়াবহ ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন, কী ভাবে বাঁচল প্রাণ তা-ও জানিয়েছেন।
advertisement
3/5
ওই অধ্যাপক জানিয়েছেন, বন্দুকধারী জঙ্গী ওনার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করে ‘কী করছ’। তিনি বলেন, “আমি আরও জোরে কলমা পড়তে লাগলাম। আমি জানি না কী ভাবে এটা করলাম, কিন্তু তারপরেই ওই জঙ্গী ফিরে যায়”।
ওই অধ্যাপক জানিয়েছেন, বন্দুকধারী জঙ্গী ওনার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করে ‘কী করছ’। তিনি বলেন, “আমি আরও জোরে কলমা পড়তে লাগলাম। আমি জানি না কী ভাবে এটা করলাম, কিন্তু তারপরেই ওই জঙ্গী ফিরে যায়”।
advertisement
4/5
ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “সুযোগ বুঝে আমি চুপচাপ উঠে আমার স্ত্রী এবং ছেলেকে নিয়ে দ্রুত বেড়া পার করে হাঁটতে শুরু করি। প্রায় দুই ঘণ্টা হাঁটার পরে রাস্তা হারিয়ে ফেলি। কিন্তু, পরে ঘোড়ার খুরের চিহ্ন দেখে একজন ঘোড়সওয়ারের কাছে পৌঁছালাম। তাঁর সাহায্যে আমরা হোটেলে পৌঁছই। আমরা ভয় পেলেও বেঁচে গিয়েছি”।
ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “সুযোগ বুঝে আমি চুপচাপ উঠে আমার স্ত্রী এবং ছেলেকে নিয়ে দ্রুত বেড়া পার করে হাঁটতে শুরু করি। প্রায় দুই ঘণ্টা হাঁটার পরে রাস্তা হারিয়ে ফেলি। কিন্তু, পরে ঘোড়ার খুরের চিহ্ন দেখে একজন ঘোড়সওয়ারের কাছে পৌঁছালাম। তাঁর সাহায্যে আমরা হোটেলে পৌঁছই। আমরা ভয় পেলেও বেঁচে গিয়েছি”।
advertisement
5/5
এখন কী অবস্থায় আছেন, সেই নিয়ে অধ্যাপক দেবাশিস ভট্টাচার্য বলেন, “আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে আমি জীবিত আছি। পরিবার এখন শ্রীনগরে আছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছে”।
এখন কী অবস্থায় আছেন, সেই নিয়ে অধ্যাপক দেবাশিস ভট্টাচার্য বলেন, “আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে আমি জীবিত আছি। পরিবার এখন শ্রীনগরে আছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছে”।
advertisement
advertisement
advertisement